Blogger Widgets

ডেস্কটপ কম্পিউটারের সিপিইউ যেভাবে পরিষ্কার করবেন

আমরা আমাদের ল্যাপটপের যত্নাদি করলেও কিন্তু ডেক্সটপ কম্পিউটারের যন্ত করি না বললেই চলে। এর ফলে অনেক দিন পর হঠাৎ কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে যখন আমরা সিপিইউ এর কেসিং খুলি তখন ভেতরে প্রচুর

পরিমাণে ময়লা দেখতে পাই! অনেক দিন যাবত কম্পিউটার ব্যবহার না করলে মাকড়শার জ্বাল দেখাও অসম্ভব কিছু নয়! যাই হোক, আমাদের ডেস্কটপ কম্পিউটারের যত্নও করা উচিৎ নিয়মিত। কেননা যে কোন ইলেক্ট্রনিকস।

যদি আপনি যত্ন সহকারে ব্যবহার করেন তবে সেই ডিভাইসটি কিছুদিন হলেও আপনাকে বেশি সার্ভিস প্রদান করবে। চলুন, আজ একটি ডেস্কটপ কম্পিউটার কীভাবে পরিষ্কার করতে হয় সেই প্রসেস আপনাদের জানাই।


মূলত কখন আপনার ডেস্কটপটি আপনার পরিষ্কার করা উচিৎ

ডেস্কটপ কম্পিউটারের কম্পোনেন্টগুলো ল্যাপটপের তুলনায় বেশি উত্তপ্ত হয় বিধায়, সেই উত্তাপ ছড়িয়ে যেন যায় এরজন্য কেসিং এর মধ্যে দু-তিনটি ফ্যান ব্যবহার করা হয়। দু-তিনটি ফ্যান ব্যবহারের মানে হচ্ছে দু-তিনটি খালি স্থান। আর খালি স্থান বেশি মানেই বেশি ডাস্ট আপনার সিপিইউ-এ প্রবেশ করবে। আপনি খেয়াল করবেন বাসার বুয়া প্রায় প্রতিদিনই বাসার ফার্নিচারগুলো মুছে থাকে, যদি একদিন মুছতে ভুলে যায় তাহলে আপনি নিজেই আঙ্গুল দিয়ে ফার্নিচারের উপর দাগ কাটলে দেখবেন আপনার হাতে ধুলো লাগছে! এখন আপনিই বলুন, এক দিন পরিষ্কার না করার ফলে যদি আপনার হাতে ময়লা লাগতে পারে (তা যত কমই হোক না কেন), তাহলে দিনের পর দিন ব্যবহার না করলে আপনার কম্পিউটারের কেসিং এর মাঝে কতটুকু ময়লা জমতে পারে?! পরিষ্কার রাখা যেহেতু একটি চর্চার ব্যাপার তাই আমার মতে অন্তত ৬ মাস পর পর ডেস্কটপ কম্পিউটারের সিপিইউ আপনার পরিষ্কার করা উচিৎ, আর যদি পারেন তবে ৩ মাস পর পর করবেন।
যেভাবে পরিষ্কার করবেন আপনার ডেস্কটপের সিপিইউ

আমি ভেঙ্গে ভেঙ্গে প্রতিটি কম্পোনেন্টকেই পরিষ্কার করার পদ্ধতি বলছি। আশা করি আপনার খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।

    প্রথমে আপনার কেসিং পারলে সম্পুর্ণটি খুলুন। অনেকেই একটি সাইড খুলে পরিষ্কার করে থাকেন তবে এতে সম্পুর্ণভাবে পরিষ্কার হবেনা কখনোই। কেসিং খোলা কোন কঠিন কাজ নয়, ৫-১০ মিনিটের মাঝেই আপনি খুব সহজে একটি কেসিং-এর প্রতিটি অংশ খুলে ফেলতে পারবেন। এবার এক টুকরো কাপড় দিয়ে কেসিং এর ভিতরের সমস্ত জায়গা মুছে ফেলুন। আপনি যদি সম্পুর্ণ কেসিংটিই খুলে থাকেন তবে মোছার কাজ আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।
    এরপর পাওয়ার সাপ্লাই খুলুন এবং পাওয়ার সাপ্লাই থেকে যাওয়া সমস্ত কানেকশন গুলো মাদারবোর্ড, হার্ড ড্রাইভ, সিডি/ডিভিডি রম ইত্যাদি থেকে খুলে ফেলুন। এরপর আপনি একটি শক্তিশালী ব্লোয়ার দিয়ে পাওয়ার সাপ্লাইয়ের ফ্যানের অন্য প্রান্তে একটি ভেন্ট দেখতে পারবেন, সেদিক থেকে হাওয়া ব্লো করুন। ফ্যানের সাইড দিয়ে দেখবেন অনেক ময়লা বের হয়ে যাচ্ছে। এরপর ফ্যানের দিকে ব্লোয়ারের সাকশন সাইড ব্যবহার করুন, বাকি ময়লা বের করে নেবে সহজেই। তবে শতভাগ ময়লা বের হবেনা এ পদ্ধতিতে, যতটুকু বের হবে সেটাই পর্যাপ্ত। এবার পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সাথে যে ক্যাবলে মাথাগুলো আছে সেগুলো পরিষ্কার করুন। একটি কাপড় দিয়ে পাওয়ার সাপ্লাই থেকে বের হওয়া ওয়্যারগুলোও মুছে ফেলতে পারেন।
    পাওয়ার সাপ্লাই পরিষ্কার করার পর মাদারবোর্ড থেকে গ্রাফিক্স কার্ডটি খুলে ফেলুন (যদি থেকে থাকে)। এবার গ্রাফিক্স কার্ডটির ফ্যানে কিছুটা কোনাচে করে কমপ্রেসড এয়ার দিয়ে হাওয়া ব্লো করুন। ফ্যানের বিপরীতে করবেন না। আর ব্লোয়ার ব্যবহার করলে ব্লোয়ারের পাওয়ার কিছুটা কমিয়ে রাখবেন।
    আপনি চাইলে প্রসেসরও এভাবেই পরিষ্কার করতে পারেন, মাদারবোর্ড থেকে না খুলেই উপর থেকে হাওয়া প্রয়োগের মাধ্যমে। তবে অনেকেই প্রসেসর এবং এর উপর থেকে কুলিং ফ্যান আলাদা আলাদা খুলে পরিষ্কার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে মনে রাখবেন, প্রসেসর এবং এর কুলিং ফ্যানের মধ্যে থাকে থার্মাল পেস্ট। তাই আপনি যদি এই দুটি কম্পোনেন্ট আলাদা পরিষ্কার করেন তবে এগুলো পুনরায় কম্পিউটারে যুক্ত করার পূর্বে পূর্বের থার্মাল পেস্টটুকু মুছে ফেলে নতুন করে থার্মাল পেস্ট অ্যাপ্লাই করুন।
    মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে হালকা ভাবে ব্রাশ করে ব্লোয়ারের পাওয়ার কম রেখে বাতাস দিলেই ময়লা খুব সহজেই চলে যাবে। তবে যদি কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে চান খেয়াল রাখবেন যেন খুব বেশি চাপ না পরে মাদারবোর্ডের উপর।
    অন্যান্য যে সকল কম্পোনেন্ট গুলো যেগুলো রয়েছে সেগুলো পরিষ্কার করার তেমন কিছুই নেই, শুধু বাইরেরটা পরিষ্কার করবেন এবং কানেক্টরগুলো একটু পরিষ্কার করবেন।
    সব কিছু পরিষ্কার হয়ে গেলে ভালো করে সাবধানে অ্যাসেম্বল করুন। ব্যাস, হয়ে গেল আপনার কম্পিউটারটি পরিষ্কার।

নোট: কম্পিউটারের সিপিইউ পরিষ্কার করার সময় সবগুলো প্রসেসই ধীরস্থির ভাবে করবেন। যদিও কম্পোনেন্ট গুলো খুব বেশি স্পর্শকাতর নয় তবে কানেক্টর থেকে বিচ্ছিন্ন এবং কানেক্ট করার সময় সমস্যা হতেই পারে। তাই আমার মতে বাড়তি সাবধানতা অবলম্বন করাই শ্রেয় হবে।

হার্ডডিস্ক ভালো রাখার ৫ উপায়

5 ways to better disk

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের অনেক সময়ই একটি কমন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এবং তা হচ্ছে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ ফেইলর সমস্যা। এই সমস্যাটির কারণে অনেকে অনেক প্রকার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং অনেক ক্ষেত্রেই জমিয়ে রাখা বিলুপ্ত প্রায় কালেকশন হারিয়ে ফেলেন। এটা মূলত নির্ভর করে ব্যবহারকারীর উপর। আর সমস্যার গভীরতাও মূলত নির্ভর করে কম্পিউটারটি দিয়ে ঠিক কী কাজ করা হয় তার উপরে। এখন ধরুন, একটি অফিশিয়াল কম্পিউটারে এক রকমের তথ্য সংরক্ষিত থাকে এবং পার্সোনাল কম্পিউটারে ভিন্ন রকম তথ্য। তবে দুই ক্ষেত্রেই কমন ফ্যাক্ট হচ্ছে সমস্যা! ইলেকট্রিক ডিভাইস মানেই একটা সময় এসে এর লাইফ স্প্যান শেষ হয়ে যাবেই। যদিও, একটি হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের ক্ষেত্রে গড়ে ৩ লাখ ঘন্টা ধরে নেয়া হয় তবে এই লাইফ স্প্যান সব ক্ষেত্রেই খাতা কলমের হিসেবেই থাকবে সেটা ভেবে নেয়া ভুল। যাই হোক, আমরা এই সমস্যা এড়াতে বা হার্ড ড্রাইভের লাইফ কিছুটা এক্সটেন্ড করতে সহজ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারি। আজকে সেই সহজ পদ্ধতিগুলোই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। চলুন, শুরু করা যাক।

খেয়াল করুন, হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের সমস্যা বেশি মাত্রায় দেখা যায় ডেস্কটপ কম্পিউটারের ক্ষেত্রে, তাই এখানকার পয়েন্টগুলো বেশির ভাগই ডেস্কটপ কম্পিউটারকে ঘিরেই লেখা। যদিও, অনান্য পয়েন্টগুলো ল্যাপটপের হার্ড ড্রাইভের লাইফ এক্সপান্ডের ক্ষেত্রে সমান ভাবেই কাজে আসবে।

১। ভালো মানের সার্জ প্রোটেকশন সম্বলিত একটি ইউপিএস কিনতে চেষ্টা করবেন। সার্জ প্রোটেকশন মূলত বাড়তি পাওয়ারকে কনট্রোল করে এবং আপনার ডিভাইস পর্যন্ত সেই এক্সেসিভ পাওয়ারকে পৌছাতে দেয় না। এর ফলে ঝড়-বৃষ্টির দিনে বজ্রপাত বা খারাপ পাওয়ার সোর্স থেকে আপনার কম্পিউটার তথা হার্ড ড্রাইভকে সুরক্ষিত রাখবে। এক্সেসিভ পাওয়ার হার্ড ড্রাইভের ফাস্ট এবং কমপ্লিট ফেইলরের জন্য দায়ী। এছাড়াও, ইউপিএস থাকার ফলে বিদ্যুৎ চলে গেলেও আপনি ম্যানুয়ালি নিরাপদভাবে আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ করতে পারবেন। ফলে শুধু হার্ড ড্রাইভই নয় বরং আপনার কম্পিউটারের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্টগুলোও সুরক্ষিত থাকবে।

২। লং-টার্ম ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনার উচিৎ স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আপনার কম্পিউটারটি রাখা। অন্তত এরকম যেন না হয় যেন হঠাৎ হঠাৎ আপনার সেই রুমটির তাপমাত্রা অস্বাভাবিক আকারে পরিবর্তন হচ্ছে। এছাড়া, খেয়াল রাখবেন এয়ার ভেন্টগুলোর সামনে যেন অবশ্যই কোন প্রকার অবস্টাকল না থাকে। ডেস্কটপের এয়ার কুলার সিস্টেম বেশ বড় এবং খোলামেলা হলেও ল্যাপটপের ক্ষেত্রে ছোট্ট এয়ার ভেন্ট থাকায় ল্যাপটপের ক্ষেত্রে বিশেষ খেয়াল রাখা উচিৎ।

৩। খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন আমাদের কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমে পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ফিচার রয়েছে। এগুলো অনেকেই অপ্রয়োজনীয় মনে করেন, কিন্তু এগুলো মোটেও অপ্রয়োজনীয় নয়, বরং এগুলোর মাধ্যমেই আপনার কম্পিউটারটি তথা হার্ড ড্রাইভটি স্লিপ মোডে যাবে বা হাইবারনেট হবে তা নির্ধারন করা হয়। তবে আপনি যদি কাজ শেষে সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার বন্ধ করে রাখতে পারেন তবে সবচাইতে ভালো হয়। আর রাতে কাজ শেষে সম্পূর্ণভাবে শাটডাউন করার অভ্যাসটা তৈরি করে নেয়াটাই শ্রেয়।

৪। এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত খেয়াল রাখা উচিৎ। কম্পিউটারে কানেক্ট করার সময় অতিরিক্ত সাবধানতা বজায় রাখা, সেইফলি হার্ড ড্রাইভটি রিমুভ করা - ইত্যাদি সহজ কাজগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভের লাইফ কিছুটা হলেও এক্সটেন্ড করতে পারবেন।

৫। মাঝে মধ্যেই ড্রাইভ মনিটর করা উচিৎ। ডিফ্র্যাগমেন্ট, ডিস্ক এরর চেকিং ইত্যাদি আপনার হার্ড ড্রাইভের লাইফ এক্সটেন্ড করতে সাহায্য করবে।

এই ছিল আজকের আয়োজন। উপরের পদ্ধতিগুলো সব ক্ষেত্রেই আপনার হার্ড ড্রাইভের লাইফ হয়তো এক্সটেন্ড করতে পারবেনা কিন্তু আপনার হার্ড ডিস্ককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে অবশ্যই।
Submitted by : Abir Hasan

আপনিও হতে পারেন সিম ক্লোনিং -এর শিকার ! সাবধান হোন এখনই…

সিম ক্লোনিং



sim_copyআমাদের এখনই সাবধান হওয়ার সময়। আপনিও হতে পারেন সিম ক্লোনের শিকার। হাঁ ভয়ানক এই পরিস্থিতির শিকার যেন আমাদের কারও হতে না হয়, তাই আমাদের জানা দরকার কি ভাবে সিম ক্লোনিং হয়। আর আমাদের উচিৎ সতর্ক থাকা ভয়ানক এই পরিস্থিতি থেকে।
সিম ক্লোন কি?
একটি সিম যেটি আপনি ব্যবহার করছেন সেই সিম টি যদি অন্য কেউ ব্যবহার করে কিংবা এক নাম্বার যদি দেখেন এক সাথে দুইজন ব্যবহার করে কিংবা হঠাৎ করে যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের কানেকশন নাম্বার থেকে ব্যালান্স কোন কারন ছাড়া কমে যাচ্ছে তবে আপনি সিম ক্লোনের শিকার।
কিভাবে শিকার হবেন সিম ক্লোনের?
আপনি যদি অপরিচিত কোন নাম্বার থেকে মিসড কল পান এবং সেটাতে যদি কল ব্যাক করেন তবে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকারে পরিনত হতে পারেন। দুষ্কৃতকারীরা বিশেষ একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার নাম্বার টি ক্লোনিং করে। অর্থাৎ আপনি যখন মিসড কল নাম্বারে কল ব্যাক করবেন তখন একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার নাম্বার টি ক্লোন হতে পারে। সিম ক্লোনিং হলে আপনার সিমে রাখা ডাটা ক্লোন নাম্বারে চলে যাবে। এবং আপনার প্রাইভেসি ক্ষুণ্ণ হবে।
যে সমস্যায় আপনি পড়তে পারেন সিম ক্লোনিং হয়ে গেলে?
সাধারনত জঙ্গি কিংবা দুষ্কৃতিকারীরা আপনার নাম্বার টি ব্যবহার করে আপনার জীবন বিপন্ন করতে পারে। অর্থাৎ ওই নাম্বার দিয়ে কেউ কাউকে মৃত্যুর হুমকি, চাঁদাবাজি কিংবা জঙ্গি কানেকশন করলে আপাত দায়ভার আপনার উপর বর্তাবে। কাজেই আপনি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধৃত হবেন। পরবর্তীতে আরও নানাবিধ সমস্যায় পড়তে পারেন।
লক্ষ্য করুন:
>> ভারতে সম্প্রতি এক লাখ সিম ও রিম কার্ড ক্লোনিং হয়েছে। সেখানকার গোয়েন্দা বাহিনী সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে ওই ক্লোনিং সিম বা রিমের মাধ্যমে অনেক অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
>> বাংলাদেশে এখনও সিম ক্লোনিং হয়েছে বলে ৬ টি মোবাইল অপারেটরের হাতে এমন কোন তথ্য নেই। তবে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে যে কোন সময় এমন অনাকাংখিত ঘটনা ঘটতে পারে।
সতর্ক হবেন যেভাবে:
>> অপরিচিত নাম্বার থেকে মিসড কল এলে আপনি কল ব্যাক করার পূর্বে ভালো করে চিহ্নিত করবার চেষ্টা করুন যে এটি কার নাম্বার। অথবা কল ব্যাক করা বন্ধ করুন।
>> মনে রাখবেন সিম ক্লোনিং হতে হলে মিসড কল আসবে। ডাইরেক্ট রিং হলে সেটি রিসিভ করলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার হবেন না। মিসড কল এলেই সতর্ক হন।
>> যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের ব্যালান্স অকারণে কমে যাচ্ছে সাথে সাথে কল সেন্টারে ফোন করে জানান।
>> আপনার সেল ফোন টি এখনি বন্ধ করে অন্য একটি নাম্বার থেকে আপনার নাম্বারে ফোন দিন। দেখুন রিং হয় কিনা। রিং হলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার।

SuperCopier দিয়ে ৪ গুন বেসি speed এ কপি করুন

SuperCopier দিয়ে ৪ গুন বেসি speed এ কপি করুন


At 4 times the speed reducing copy SuperCopier

আশা করি বন্ধুরা আপনারা সবাই ভাল আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আজ আপনাদের কাছে হাজির হয়েছি অসাধারণ ১টি ট্রিকস নিয়ে যা আপনাদের সব সময় কাজে লাগে এবং সময় এর অপচয় থেকে বেচে যাবেন। প্রথমে SuperCopier টি না থাকলে ডাউনলোড করে নিন এর পর অনন্য softwer এর মত এটাও ইনিস্টল করে নিন কোন সমস্য হলে নিচের ভিডিও দেখুন এর পর ও যদি না হয় তাহলে আমাকে জানাবেন আমি আমার যথা সাধ্য চেস্টা করব হেল্প করার জন্য।আমি এ ভাবেই কপি করি আপনারও  এই নিয়মে কপি করে অনেক মজা পাবেন অনেক বড় বড় ফাইল অনেক অল্প সময়ে কপি করতে পারবেন।
আর SuperCopier না থাকলে এখান থেকে Download করে নিন আর কপি করুন  ৪ গুন বেসি speed এ
#প্রথমে Configuration এ ক্লিক করুন
#এরপর Advanced এ ক্লিক করুন
# এরপর Normal কে High করে দিন
# এরপর নিচের খালি ঘর ৩ টি তে সব ঘর  গুলোতে ১ অথবা ৫ করে দিন
#এবার অ্যাপ্লাই করে দিন কাজ শেষ এবার নিচে দেখুন কপির কি স্পীড

এই ট্রিকসটি আশাকরি সবার উপকারে আসবে। কোন সমস্যা হলে টিউমেন্ট করে জানাবেন।ভূল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন অথবা টিউমেন্টে বলবেন
 *** সবাই ভাল থাকবেন।

যে কোন গান খোজে বের ররুন ২০ সেকেন্ডে ছোট একটি Apps দিয়ে

যে কোন গান খোজে বের ররুন ২০ সেকেন্ডে ছোট একটি Apps দিয়ে

 Search Any Song With Shazam WhichPrice 5.66Dollors

আজ আপনাদের কাছে হাজির হয়েছি অসাধারণ মজাদার ও প্রয়োজনীয় একটি  apps নিয়ে যা আপনাদের সব সময় কাজে লাগবে…apps টি দিয়ে আপনি যে কোন গান খোজে বের ররুন ২০ সেকেন্ডে  নিচে কিছু নিচে কিছু  Screenshot দিলাম  ভালো লাগলে ডাউনলোড করতে চাইলে টিউমেন্ট বক্স এ link দিয়েছি ডাউনলোড করে নিবেন।Play Store এ এর দাম 5.66 $
#ডাউনলোড করে ইনিস্টল করলে এরকম আসবে এটা open করলে নিচের মত আসবে
# Touch to Shazam এ Click করুন
# যখন উপরের মত আসবে তখন আন্য মোবাইলে,বা টিভিতে একটা গান ছেরেছে সেই গানটি আপনার খুব ভালো লাগলো টিভি তে গান টি চলা আবস্থায় ২০ সেকেন্ডে আপনার টিভির স্পিকারের পাশে আপনার ফোন টি ধরুন তারপর দেখবেন গানটি চলে এসেছে এভাবে Bangla কিছু কিছু গান খুজে পাওয়া যায় না
# আমি আমার অন্য মোবাইল দিয়ে ২০  সেকেন্ডে একটি গান শুনালাম দেখোন উপরে চলে এসেছে  ভিডিও দেখতে VIDEO তে  Click করুন
# গান টি ডাউনলোড করতে চাইলে ১মে Setting এ Click করে Youtube এ Click করুন
# Share  এ Click করুন
# Tubemet দেখিয়ে দিন Download করতে, Tubemet apps টি ডাউনলোড করে নিবেন।
# যে ফরমেট ভালো লাগে ডাউনলোড করে নিবেন।

নবীন ব্লগারদের সফলতা অর্জনের কার্যকারী টিপস

নবীন ব্লগারদের সফলতা অর্জনের কার্যকারী টিপস

আপনি কি ব্লগিং শুরু করার কথা ভাবছেন? আপনাকে স্বাগতম! তবে হটাত করে ভেবে বসলেন আর ব্লগিং শুরু করলেন। তাহলে আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার খুব শীঘ্রই ১০০% হতাশায় পৌঁছাবে। তাই শুধু ব্লগিং না জীবনের প্রত্যেক সিদ্ধান্তে সবদিক বিবেচনা করুণ, সফলতা আসবেই। 
ব্লগ
অনেকেই এখনও ব্লগিং শুরু করেন নি। কিন্তু ব্লগিং শুরু করার পরিকল্পনা এবং স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। তাদের পরিকল্পনায় সফলতা এনে দিতে হয়ত কিছুটা হলেও এই পোস্ট কাজে আসবে আশা রাখছি। আর সেই আশা থেকেই আজ লিখছি নতুন কিংবা হবু ব্লগারদের জন্য প্রাথমিক কিছু টিপস।

১. ব্লগ সম্পর্কে জানুনঃ ব্লগ শুরু করবেন আর ব্লগ সম্পর্কে জানবেন না তা তো কিছুতেই হতে পারেনা। তাই আপনার ব্লগিং জীবনের শুরুর প্রথম ধাপ হল ভালোভাবে ব্লগিং সম্পর্কে জেনে নিন। ব্লগ কি?, ব্লগিং করে লাভ কি?, ব্লগিং করে কি আয় হয়?, ব্লগিং কিভাবে করে?, ব্লগিং করতে কি কি গুণ থাকতে হয়? ব্লগিং এর প্রকারভেদ কি কি? এই আর কি সবধরণের প্রাথমিক প্রশ্নের উত্তর জানুন। আর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল যে, "আপনি কতদিন বা কত বছর যাবত ব্লগ পড়ছেন?" বেশি বেশি বই পড়লে যেমন লেখক হওয়া যায় ঠিক ব্লগিং শুরু করতে আপনার প্রয়োজন হবে দীর্ঘ সময়ব্যাপী ব্লগ পড়ার সম্পৃক্ততা।
ব্লগ সম্পর্কে জানুন


২. সিদ্ধান্ত এবং পরিকল্পনাঃ
আপনি অনেকদিন ধরে ব্লগ পড়ছেন। এবার সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছেন আপনি ব্লগ লিখবেন। তাহলে ব্লগিং জগতে আপনাকে স্বাগতম ! এবার একটি দক্ষ পরিকল্পনা করে ফেলুন। একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান খুলতে যেমন অনেক পরিকল্পনা করতে হয় ঠিক তেমন পরিকল্পনা। পরিকল্পনার বিষয়গুলো হবেঃ কি বিষয়ে ব্লগিং করবেন, আপনি কি নিজের ব্লগ সাইটে ব্লগিং করবেন?, আপনি কি আয়ের জন্য ব্লগিং করবেন নাকি শখ মেটাতে? এবং শুরু করতে আরও ইত্যাদি ইত্যাদি যেসব বিষয় ভাবতে হয় সেগুলো দক্ষতার সাথে ভাবুন। তবে সবচেয়ে জোর দিন আপনি কিসের উপর ব্লগিং লিখতে চাচ্ছেন? এই প্রশ্নের সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য উত্তর হল, "আপনি যে বিষয়ে ভালো জানেন শুধু সেই বিষয়েই ব্লগিং লিখবেন।" অন্য কোন অজানা টপিকে ভুলেও হাত দিবেন না।

সিদ্ধান্ত এবং পরিকল্পনা


৩. প্লাটফর্ম নির্বাচনঃ
ইতিমধ্যেই ২ নম্বর ধাপে আপনাকেদেরকে একটি প্রশ্ন করেছি। আপনি কি নিজের ব্লগ সাইটে ব্লগ লিখবেন নাকি অন্য প্রতিষ্ঠিত মাল্টি ব্লগিং সাইটে ব্লগ লিখবেন? আমি মূলত লিখছি আজকের পোস্ট নিজের ব্লগ সাইটে ব্লগিং নিয়ে। ধরে নিলাম আপনি নিজেই ব্লগ সাইট খুলে ব্লগিং করবেন। তারপর আপনাকে নির্বাচন করতে হবে আপনি কোন ব্লগিং প্লাটফর্ম -এ লিখবেন। বিশ্বের অন্যতম সেরা দু'টি ব্লগিং প্লাটফর্ম হল ওয়ার্ডপ্রেস এবং ব্লগস্পট। তবে আপনাকে প্রথমত ব্লগস্পট ব্যবহারের পরামর্শ দিব। ওয়ার্ডপ্রেস বিশ্বের এক নম্বর ব্লগিং প্লাটফর্ম তাতে কারোই সন্দেহ নেই। কিন্তু মনে রাখতে হবে ওয়ার্ডপ্রেস যেহেতু বড় প্লাটফর্ম তাই এতে ব্লগিং করতে হলে আপনার জ্ঞানও থাকতে হবে বড়। কিন্তু আপনি যেহেতু একেবারেই নবীন একজন ব্লগার তাই আপনার জন্য ব্লগস্পট সবচেয়ে কার্যকারী প্লাটফর্ম। অভিজ্ঞ হওয়ার পর আপনি ওয়ার্ডপ্রেসে হাত দিতে পারবেন সহজেই। তাই ছোট প্লাটফর্ম দিয়েই শুরু করুন। কারণ আগে স্বরবর্ণ শিখেই ব্যঞ্জনবর্ণতে হাত দিতে হয়।

ব্লগিং প্লাটফর্ম


৪. ডোমেইনঃ ব্লগস্পট একটি ফ্রি ব্লগিং প্লাটফর্ম। এতে ডোমেইন/হোস্টিং পুরো ফ্রি। কিন্তু ডোমেইনটি আপনাকে দেওয়া হয় সাধারণত সাবডোমেইন। তবে ব্লগস্পট আপনাকে আপনার নিজস্ব কেনা ডোমেইন ব্যবহারের সুযোগ দিয়ে থাকে। আপনি যদি আর্থিকভাবে সচ্ছল হয়ে থাকেন তবে একটি টপ লেভেল ডোমেইন (যেমনঃ ডট কম, ডট নেট, ডট অরগ, ডট ইনফো ইত্যাদি) কিনে নিতে পারেন। একটি ডোমেইন আপনি ৮০০-১০০০ টাকার মধ্যেই কিনতে পারবেন। আর যদি আপনি ডোমেইন কিনতে সমর্থ না হন তবে মন খারাপ করার কিছুই নেই পরবর্তীতে কিনে নিবেন। আমিও আর্থিক সমস্যার কারণে ব্লগ শুরুর ৬ মাস পর ডোমেইন কিনেছিলাম।

ডোমেইন


৫. ব্লগ ডিজাইনঃ ব্লগস্পটে ব্লগ ডিজাইন খুবই সহজ বলতে গেলে। ব্লগস্পটের ডিফল্ট টেমপ্লেট কাস্টমাইজ করা নতুনরা অল্পতেই শিখতে পারবেন। কিন্তু এক্সটারনাল টেমপ্লেট ব্যবহার করতে চাইলে আপনাকে এইচটিএমএল, সিএসএস এবং অন্যান্য কিছু ল্যাঙ্গুয়েজ জানতে হবে কাস্টমাইজ করার জন্য। ব্লগ ডিজাইন করতে আদর্শ হিসেবে বিভিন্ন ব্লগ সাইটের ডিজাইন অনুসরণ করতে পারেন। আপনি "ব্লগে নতুন" এই শব্দটা মনে কখনই প্রশ্রয় দিবেন না অন্তত ডিজাইনের ক্ষেত্রে। ডিজাইন করতে নিজেকে সবসময় মনে মনে প্রফেশনাল মনে করুন। খুবই সাদামাটার মাঝেও আকর্ষণীয় ব্লগ ডিজাইন করা সম্ভব। প্রফেশনাল ডিজাইনাররা মূলত এটাই করে থাকে। ব্লগ ভিজিটর কোন ধরণের ডিজাইন পছন্দ করে সেটি ভাবুন অথবা নিজে নিজেই ব্লগের ভিজিটর হোন এবং ঠিক করুন ব্লগটি কেমন ডিজাইনের হওয়া উচিত। এভাবেই সাদামাটা একটি আকর্ষণীয় ব্লগ ডিজাইন করে ফেলুন।

ব্লগ ডিজাইন


৬. কন্টেন্ট লেখাঃ ব্লগিং এর প্রাণ বা রক্ত যাই বলুন না কেন, কন্টেন্ট হল ব্লগিং এর মূল সম্পদ। এই ব্যাপারে আমি হাজারবার শুধু একটা কথাই বলব সেটা হল, "ইউনিক কন্টেন্ট লিখুন"। অর্থাৎ নিজে লিখুন। কোন ক্রমেই কপি পেস্ট করবেন না। কপি পেস্ট কন্টেন্টের ১% মূল্যও নেই। আপনার কাছে কপি পেস্টের কাছে বিশাল কিছু হলেও আপনি বাদে সবাই কপি পেস্ট কন্টেন্ট ঘৃণা করে। আরেকটা কথা বলব সেটা হল, "কপি পেস্ট কন্টেন্ট দিয়ে ব্লগ লিখে আর যাই কিছু হওয়া যাক না কেন অন্তত ব্লগার হওয়া যায়না"। তাই এদিক ওদিক না দেখে সুন্দর, সাবলীল ভাষায় নিজের কন্টেন্ট লিখুন ধারাবাহিকভাবে। আপনি যে টপিক লিখবেন সে বিষয়ে পাঠককে সুন্দরভাবে বুঝাতে যেরকমভাবে বুঝাতে হবে ঠিক সেভাবেই আপনার লেখনীর মাধ্যমে বুঝাবেন। বানান ভুল না করার যথেষ্ট চেষ্টা করবেন। গ্রামাটিক্যাল এবং বানান ভুল চেক করার জন্য বিভিন্ন সাইট রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

ইউনিক কন্টেন্ট


৭. এসইওঃ ব্লগের কন্টেন্ট লিখলেন সুন্দর সুন্দর কিন্তু ভিজিটর তো আপনার কন্টেন্ট সম্পর্কে এমনি এমনি জানবেনা। ইন্টারনেটের বেশিরভাগ ব্যবহারকারিরা কোন বিষয় জানতে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন সাইটে সার্চ করে। কিন্তু এখানেও সমস্যা আছে। কেউ সার্চ করল আর হাজার হাজার ব্লগের মাঝে আপনার ব্লগটি প্রথম সার্চ রেজাল্টে আনতেই কাজ করে এসইও। এসইও শব্দের অর্থ হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। তাই ব্লগের জন্য কার্যকারী এসইও করতে পারলে আপনার ব্লগে আসতে থাকবে প্রচুর পরিমাণ পাঠক।

এসইও


পরিশেষে বলব, খুবই সহজ কয়েকটি কথায় আপনার নতুন ব্লগিং জীবনের জন্য কিছু টিপস দিলাম। জানিনা কতটুকু কাজে আসবে। তবে নিজের ব্লগিং জীবনের অভিজ্ঞতা থেকেই এসব টিপস আপনাদের জন্য শেয়ার করলাম। কিছুটা কাজে আসলে আমাকে দয়া করে জানাতে কার্পণ্যবোধ কখনই করবেন না। আপনার ব্লগিং জীবন সুন্দর, সার্থক হোক এই কামনায় শেষ করছি আজকের পোস্ট। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ...

সাফল্য অর্জন করুন ব্লগিং জগতে

ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই

ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই

নিঃসন্দেহে ফেসবুক বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট এবং চ্যাটিং করার জন্যও এর জনপ্রিয়তার জুড়ি নেই। অ্যান্ড্রয়েড বা স্মার্টফোনে ফেসবুক চ্যাটিং করার জন্য ফেসবুক মেসেঞ্জারটিও সকল মেসেঞ্জার অপেক্ষা অধিক জনপ্রিয়। ফেসবুক ইউজারদের প্রত্যেকেই প্রায় তাঁর অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটি ব্যবহার করে থাকেন। 
ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই
কিন্তু লক্ষ্য করেছেন কি, ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটিতে লগ আউট করার জন্য কোন অপশন নেই? ফেসবুক মেসেঞ্জারে লগিন করা প্রত্যেক ব্যবহারকারীই এটি লক্ষ্য করেছেন যে, মেসেঞ্জারটি থেকে লগ আউট হওয়ার কোন অপশন পাওয়া যায় না। আসলেই তাই। ফেসবুক মেসেঞ্জারে আসলে কোন লগ আউট অপশন নেই। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি ফেসবুক মেসেঞ্জারের সবচেয়ে বাজে দিক হচ্ছে এটি। এই লগ আউট অপশন না থাকায় প্রায় অনেকেই ঝামেলায় পড়েন। কোন কারণে লগ আউট করার প্রয়োজন দেখা দিলে লগ আউট হওয়া সম্ভব হয়না। অনেকেই মেসেঞ্জারে এক অ্যাকাউন্টে লগিন করে পরবর্তীতে অন্য অ্যাকাউন্টে লগিন করতে চাইলে তখন আবিষ্কার করেন যে, মেসেঞ্জারে লগ আউট অপশন নেই। কিন্তু ছোট একটু ট্রিকস খাটিয়েই আমরা ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হতে পারি সহজেই। ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস থেকে লগ আউট হওয়ার জন্য আমরা অ্যাপটির ডাটা ক্লিয়ার অপশন ব্যবহার করতে পারি। যারা ইতিমধ্যে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসের ডাটা ক্লিয়ার কিভাবে করে তাদের নতুন করে শেখানোর কিছু নেই। তবে নতুন অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের স্বার্থে অ্যাপস ডাটা ক্লিয়ার করার টিউটোরিয়াল শেয়ার করছি।

ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট করার পদ্ধতি / টিউটোরিয়াল

  • আমরা ইতিমধ্যে জেনে ফেলেছি যে, ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হওয়ার জন্য আমরা এই অ্যাপটির ডাটা মুছে দিব। তবে এর আগে প্রথম কাজ হচ্ছে আপনার ফোনে Recent Apps List -এ যদি ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটি থেকে থাকে তাহলে প্রথমেই সেটি Recent Apps List থেকে রিমুভ করুন।
  • এবার Settings > Apps অপশনে গিয়ে Messenger অ্যাপটি ক্লিক করুন।
  • এখন Clear Data বাটনটিতে ক্লিক করলে Delete App Data নামের একটি পপ আপ উইন্ডো পাবেন। সেখানে Ok ক্লিক করে দিন। ব্যাস, ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটির ডাটা মুছে ফেলা হয়েছে। মানে এর আগে মেসেঞ্জারটি ইউজ করার সব ডাটা ফোন থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।
ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই
ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই

এখন বলা চলে, ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটির ডাটা মুছে ফেলার কারণে পূর্বে লগ-ইন করা আইডি থেকে আপনি লগ আউট হয়ে গেছেন। এবার চালু করুন ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটি। দেখবেন মেসেঞ্জারে ওয়েলকাম জানিয়ে আপনার আগের অ্যাকাউন্ট নেম আবারো দেখাচ্ছে। ভাববেন না, লগ আউট হয়নি। লগ আউট হয়েছে। আসলে মেসেঞ্জার অ্যাপটি সম্পূর্ণ ভাবেই ফেসবুকের মূল অ্যাপের সাথে ইন্ট্রিগ্রেটেড থাকায় আপনার অ্যাকাউন্ট নেম দেখাবে। তবে আপনি নতুন কোন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে মেসেঞ্জারে লগিন করতে চাইলে দেখবেন Switch Account নামের একটি অপশন আছে। সেটায় ক্লিক করে যথানিয়মে মেসেঞ্জারে লগিন করুন আপনার কাঙ্ক্ষিত ইমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে। 
এই হলো ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হবার সহজ টিউটোরিয়াল। এর চেয়ে সহজ টিউটোরিয়াল নেই। কারণ ফেসবুক মেসেঞ্জারে লগ আউট অপশনটি না থাকাতেই আমরা এরকম ঘুরায় প্যাঁচায় ট্রিকস খাটিয়ে লগ আউট হলাম। তবে ফেসবুক মেসেঞ্জারে একটি লগ আউট অপশন থাকা অবশ্যই উচিৎ। ধন্যবাদ এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য।

ঘরে বসে অনলাইন আয়ের মাধ্যম । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে এমন একটি মার্কেটিং সিস্টেম, যার মাধ্যমে আপনি আনলাইনে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। প্রথমেই জানা যাক অ্যাফিলিয়েশন বিষয়টি কী? অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে একটি মার্কেটিং সিস্টেম, যা বিশ্বের বিভিন্ন কোম্পানি ব্যবহার করে। আমরা যদি বিশ্বব্যাপী বহুল পরিচিত অ্যামাজন স্টোর (amazon.com), ইবে স্টোর (ebay.com) ব্রাউজ করি, তাহলে দেখব এখানে বিভিন্ন ধরনের পণ্য কেনা যায়। এখন এই অ্যামাজন বা ইবের পণ্য যদি আপনি নিজের জন্য না কিনে কোনো মাধ্যমে বিক্রি করে দিতে পারেন, তাহলে সেটিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অর্থাৎ অ্যামাজন বা ইবের পণ্য আপনি যদি কোনো মাধ্যমে বিক্রি করিয়ে দিতে পারেন, তাহলে এরা আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন দেবে। যেমন অ্যামাজন স্টোরের ১০০০ ডলারের পণ্য আপনি বিক্রি করিয়ে দিলে আপনাকে কমপক্ষে ৪০ ডলার কমিশন দেবে। এভাবে বিশ্বের প্রায় সব কোম্পানিই তাদের পণ্যের বিক্রির ওপর কমিশন দেয়। আর তা-ই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক পাওয়া যাবে এ সাইটে : affiliate-program.amazon.com.

অনেকেই হয়তো নিজেদের ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন হোস্টিং কিনে থাকেন। বিশ্বব্যাপী বহুল পরিচিত একটি হোস্টিং কোম্পানি হচ্ছে হোস্টগেটর (hostgator.com)। যদি হোস্টগেটরের হোস্টিং আপনি কোনো মাধ্যমে বিক্রি করাতে পারেন, তাহলে প্রতিটি বিক্রির জন্য হোস্টগেটর আপনাকে কমিশন দেবে। আর এ ধরনের মার্কেটিং করাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। হোস্টগেটরের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক পাওয়া যাবে এ সাইটে : www.hostgator.com/affiliates
যদি বাংলাদেশের একটি ওয়েরসাইট টেমপেস্নট তৈরি করে এমন একটি কোম্পানি জুমশেপারের (joomshaper.com) ওয়েবসাইট ভিজিট করেন, তাহলে দেখা যাবে এখান থেকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্য থিম/টেমপ্লেট, প্লাগইন কেনা যায়। এখন এই থিম/টেমপ্লেট, প্লাগইন যদি আপনার মাধ্যমে বিক্রি হয় তাহলে জুমশেপার আপনাকে কমিশন দেবে। আর এই কমিশন পাওয়ার জন্য মার্কেটিং করাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। জুমশেপারের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক পাওয়া যাবে এ সাইটে : joomshaper.com/ affiliate/affiliates/

এভাবে বিশ্বের পায় প্রতিটি কোম্পানিরই অ্যাফিলিয়েট পণ্য রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে কী কী দরকার?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত অনলাইন মার্কেটিং। তাই আপনাকে কমপিউটার, ইন্টারনেট এবং ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। ইন্টারনেট মার্কেটিং সম্পর্কে (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, ই-মেইল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং) ভালো ধারণা নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরম্ন করলে ভালো হবে।
ভালো ইংরেজি জানলে আর ঠিকমতো কাজ করলে পাঁচ থেকে সাত মাসের ভেতরেই আপনি দক্ষ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শেখার জন্য যেসব বিষয় আপনাকে শিখতে হবে তা হলো :
* সাবলীল ইংরেজি লেখার ক্ষমতা।
* বস্নগ তৈরি ও তা রক্ষণাবেক্ষণ জানা।
* বস্নগ প্রমোশনের বা মার্কেটিংয়ের জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) শিখতে হবে।
* সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং জানতে হবে।
* ই-মেইল মার্কেটিংয়ে দক্ষতা থাকতে হবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং যেভাবে করবেন
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেকভাবে করা যায়। যেমন কোনো একটি রিভিউ সাইট তৈরি করে এরপর সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে ভিজিটর জেনারেট করে অথবা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা ই-মেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে।
প্রোডাক্ট রিভিউ সাইট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংওয়র অন্যতম একটি মাধ্যম। একটি জরিপে দেখা যায় :
* ৮৩ শতাংশ ভোক্তা বলেছেন প্রোডাক্ট রিভিউ তাদের পার্সেজ ডিসিশনকে প্রভাবিত করে।
* ৭০ শতাংশ ক্রেতা কেনার আগে অনলাইনে প্রোডাক্ট রিভিউ খোঁজেন।
* প্রায় অর্ধেকেরও বেশি ক্রেতা প্রোডাক্ট রিসার্চের অংশ হিসেবে সার্ভে এবং ভোক্তাদের রিভিউ পড়ে থাকেন।
* প্রায় ১০ জনের মধ্যে ৯ জন মার্কিনি কেনার আগে কোনো না কোনো সময় প্রোডাক্ট রিভিউ পড়ে থাকেন।

সাধারণত দেখা যায়, একজন ক্রেতা একটি পণ্য কেনার আগে সে সম্পর্কে অনলাইনে জানতে চান। যেমন একজন ব্যক্তি একটি Folding Bike কিনতে চান। সাধারণত বাইকটি কেনার আগে সে এটি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেন। তখন তিনি হয়তো গুগল বা ইয়াহু সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দেন Best Folding bike, Folding bike review, Folding bike price, Folding bike price in usa এসব কিওয়ার্ড লিখে। নির্দিষ্ট কিওয়ার্ডের জন্য আপনার প্রোডাক্ট রিভিউ সাইটটি যদি বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমে নিয়ে আসতে পারেন, তাহলে প্রোডাক্ট অ্যাফিলিয়েটের মাধ্যমে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন।
কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের অনেক বড় বড় সাইট বা নেটওয়ার্ক রয়েছে, যেগুলো থেকে সাইনআপ করে আপনি বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন। বিশ্বের বড় কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক হচ্ছে :
কমিশন জাংশন commissionjunction.com
ক্লিকব্যাংক http://www.clickbank.com/
ওয়ান নেটওয়ার্ক ডিরেক্ট onenetworkdirect.com
লিঙ্কশেয়ার http://www.linkshare.com/
অ্যামাজন http://www.amazone.com/
কমিশন সোআপ commissionsoup.com/
শেয়ারএসেল shareasale.com/
ওয়ারিয়রপস্নাস warriorplus.com/
অ্যাফিলিয়েটউইন্ডো affiliatewindow.com/

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কোথায় শিখবেন?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে ইন্টারনেট মার্কেটিংয়ের অনেক কিছু জানতে হবে এবং প্রচুর পড়াশোনা করা দরকার। ইন্টারনেটে সার্চ করে বিভিন্ন লেখকের লেখা পড়ে, তাদের পিডিএফ বই পড়ে বা ভিডিও দেখেও আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে পারেন। তবে ইন্টারনেট থেকে শিখতে প্রচুর সময় নষ্ট হতে পারে সরাসরি গাইডলাইনের অভাবে। কারণ আপনি ভালো রিসোর্স কোথায় আছে জানেন না এবং ইন্টারনেটে সার্চ করে সবকিছু পাওয়া অনেক দুরূহ ব্যাপার। হাতে-কলমে শেখার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রফেশনালি কেউ করছে তার কাছ থেকে বা ভালোমানের কোনো প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটেরও দারস্থ হতে পারেন, যারা দ্রুত আপনাকে একজন সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে সাহায্য করবে। বাংলাদেশে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শেখার জন্য ভালো কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হলো : এক্সপোনেন্ট একাডেমি (xponentacademy.com), ডেভসটিম ইনস্টিটিউট (devsteaminstitute.com) ও আইটি একাডেমি (sylhetitacademy.com)। প্রতিষ্ঠানগুলোতে আপনি কোনো কোর্সে ভর্তি না হয়েও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে পরামর্শ নিতে পারবেন।

বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে কাজের সম্ভাবনা
অনলাইনে টাকা আয়ের সবচেয়ে বড় যে উপায়, সেটিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। ২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী, শুধু অ্যাফিলিয়েট মাকের্টিংয়ের মাধ্যমে মার্কেটারেরা আয় করেছেন ৬০ হাজার কোটি টাকা। বিশাল এই বাজারের ১ শতাংশও যদি আমরা ধরতে পারি, তাহলে প্রতিবছর দেশে আসবে ৬০০ কোটি টাকা। এই জায়গাটিতে পৌঁছানো খুব একটা কঠিন হবে না, যদি উপযুক্ত ট্রেনিং নিয়ে দক্ষতা অর্জন করা যায়।
আবার রিভিউ ব্লগ লিখে অ্যাফিলিয়েট মাকের্টিংয়ের ওয়েবসাইটে গুগল অ্যাডসেন্সসহ বিভিন্ন অ্যাড নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও নিজের সাইট থেকে আয় করা যায়। এখান থেকেই আমাদের তরম্নণদের কোটি টাকা আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।

বাংলাদেশে এখন এমন অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার রয়েছেন, যারা ব্লগ লিখে মাসে আয় করছেন ৩ থেকে ৮ হাজার ডলার পর্যন্ত

রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের ভয়াবহতার বিষয়ে সচেতন হোন

সবাইকে নমষ্কার জানাই। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি। আজ আপনাদেরকে একটু সতর্ক করব। তাই কিছু বিষয়ে সচেতন হওয়া জরুরী। কথাই আছে না সাবধানের মার নাই। কারন আমরা সব সময়ই ইন্টারনেটে ব্যস্ত থাকি। তাই রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক এর ভয়াবহতার বিষয়ে আমাদেরকেই বেশি সচেতন হতে হবে। চলুন আসল কথায় যাওয়া যাক।
রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্কএর ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন অনেক ক্ষতি করে থাকে। রেডিও, টিভি, এ্যনাবল ল্যাপটপ, ডেক্সটপ, রাউটার, ওয়াইফাই এসব থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকা উচিত। রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের যে ম্যাগনেটিক তরঙ্গের বিচ্ছুরন ঘটে তা শরীরেও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। ওয়াইফাই দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা স্বাস্থে্্যর জন্য খুবই ক্ষতিকর। রাউটার অথবা মডেম থেকে আমরা ইন্টারনেট বা অন্য যেসব নেটওয়ার্ক গ্রহন করি তাথেকে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন তৈরি হয়। যা আমাদের শরীরের গভীর ক্ষতি করে।
In house effect
ছবি: বাসায় ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের প্রভাব
কি কারনে এটা এত ভয়ংকর:
Why is it dengerous?
ছবি: যে জন্য ভয়ংকর
ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: ইলেকট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ বিকিরনের ফলে অনেকরকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় যেমন- মাথা ধরা, স্বল্প নিদ্রা, চোখের দৃষ্টি ঘোলা হয়ে যাওয়া, হৃদরোগ সহ নানান রোগ হতে পারে। তাই আমাদেরকে রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহারে সচেতন হতে হবে।
সতর্কতা: ১. রাউটার ও ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা।
২. কাজ হয়েগেলে দূরে চলে যাওয়া।
৩. শিশু ও মহিলাদের এসব থেকে দূরে রাখা।
Source: Wi-Fi Health Dangers & Radiation Health Effects

বাংলালিংকে ১৯ টাকা রিচার্জ করলেই পাচ্ছেন ২জিবি ফ্রি ইন্টারনেট। সাথে অবিশ্বাস্য কলরেট অফার! [শুধুমাত্র বন্ধ অথবা নতুন সিমে]

নতুন অথবা বন্ধ বাংলালিংক প্রিপেইড এবং শুধুমাত্র বন্ধ পোস্টপেইড সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জ/বিল পরিশোধে পাচ্ছেন পুরো ১ মাস ২ জিবি ইন্টারনেট একদম ফ্রি। এছাড়াও কথা বলুন যে কোন বাংলালিংক নাম্বারে ২৫ পয়সা/মিনিট এবং অন্য নাম্বারে ৬০ পয়সা/মিনিট কলরেট, দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা। এই অফারটি বন্ধ বাংলালিংক ইন্সপায়ার এবং পার্সোনাল পোস্টপেইড সংযোগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।  
আপনার বন্ধ সংযোগটি এই অফারের আওতাভুক্ত কিনা জানতে যে কোন বাংলালিংক সংযোগ থেকে নাম্বারটি টাইপ করে ফ্রি এসএমএস পাঠিয়ে দিন ৪৩৪৩ নাম্বারে।

বাংলালিংক ফ্রি ২ জিবি ইন্টারনেট বোনাস

  • নতুন অথবা বন্ধ প্রিপেইড এবং শুধুমাত্র বন্ধ পোস্টপেইড সংযোগের গ্রাহকগণ ১৯ টাকা রিচার্জ/বিল পরিশোধের সাথে সাথে ২ জিবি ইন্টারনেট বোনাস পেয়ে যাবেন
  • ক্যাম্পেইন চলাকালীন সময়ে গ্রাহকগণ একবারই ২ জিবি ইন্টারনেট বোনাস উপভোগ করতে পারবেন
  • প্রিপেইড সংযোগের ক্ষেত্রে বোনাস ইন্টারনেট রাত ২টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এবং পোস্টপেইড সংযোগের ক্ষেত্রে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা ব্যবহার করা যাবে
  • ২ জিবি ইন্টারনেট বোনাসের মেয়াদ ৩০ দিন
  • ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে প্রিপেইড গ্রাহকগণ ডায়াল করুন *১২৪*৯৯৪# এবং পোস্টপেইড গ্রাহকগণ টাইপ করুন ‘১৯’ এবং পাঠিয়ে দিন ১২১ নাম্বারে 

বাংলালিংক নতুন এবং বন্ধ প্রিপেইড সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জে স্পেশাল কলরেট

  • ২৯ জুলাই, ২০১৫-এর পর থেকে চালুকৃত সকল বাংলালিংক সংযোগের গ্রাহকগণ এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন
  • ২৮ মে থেকে চালুকৃত নতুন সংযোগের গ্রাহকগণ যারা বর্তমান নতুন সংযোগের অফারটি উপভোগ করেননি তারা ২৯ জুলাই থেকে ১৯ টাকা রিচার্জে নতুন অফারটি উপভোগ করতে পারবেন
  • ২৯ জুন, ২০১৫ অথবা এর আগ থেকে অব্যবহৃত সকল প্রিপেইড এবং কল অ্যান্ড কন্ট্রোল গ্রাহকগণের (আই’টপ-আপ ব্যতীত) ক্ষেত্রে এই অফারটি প্রযোজ্য
  • সকল গ্রাহকগণ নতুন এবং বন্ধ সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জে যে কোন বাংলালিংক নাম্বারে ২৫ পয়সা/মিনিট এবং অন্য অপারেটরে ৬০ পয়সা/মিনিট রেটে কথা বলতে পারবেন, দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা
  • নতুন অথবা বন্ধ সংযোগ জুন, ২০১৫ অফার উপভোগকারী গ্রাহকগণ তাদের অফারটি উপভোগ করতে থাকবেন
  • স্পেশাল কলরেটের মেয়াদ রিচার্জের দিনসহ ৩০ দিন। মেয়াদকালীন সময়ে প্রতি ১৯ টাকা রিচার্জে বর্ধিত মেয়াদ প্রযোজ্য
  • অফারটি থেকে আন-সাবস্ক্রাইব করতে, নতুন অথবা বন্ধ সংযোগের ক্ষেত্রে *১৬৬*৬৭৬# ডায়াল করতে হবে যা সেদিন রাত ১২টার পর প্রযোজ্য হবে। আন-সাবস্ক্রাইব করার পর রাত ১২টার পূর্বে যদি কোন গ্রাহক ১৯ টাকা রিচার্জ করেন তাহলে পরবর্তী ৩০ দিন পর্যন্ত এই অফার উপভোগ করবেন
  • আন-সাবস্ক্রাইব করার পর গ্রাহক পুনরায় পূর্ববর্তী কলরেটে ফিরে যাবেন
  • নতুন সংযোগের ক্ষেত্রে অন্য কোন প্যাকেজে মাইগ্রেট করলে এই স্পেশাল রেট প্রযোজ্য হবে না। সেক্ষেত্রে, পুনরায় এই রেট পেতে *৯৯৯*১*১৪৬# ডায়াল করে একবারে ১৯ টাকা রিচার্জ করতে হবে 

বাংলালিংক বন্ধ পোস্টপেইড সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জ/বিল পরিশোধে স্পেশাল কলরেট

  • যে সকল বাংলালিংক ইন্সপায়ার এবং পার্সোনাল পোস্টপেইড প্যাকেজের গ্রাহকগণ গত ৩০ জুলাই, ২০১৫ থেকে পূর্ববর্তী ৩০ দিন অথবা তার বেশি দিন ধরে পোস্টপেইড প্যাকেজটি ব্যবহার করেননি তাদের ক্ষেত্রেই এই অফারটি প্রযোজ্য
  • বন্ধ পোস্টপেইড সংযোগে আই’টপ-আপ-এর মাধ্যমে ১৯ টাকা রিচার্জ/বিল পরিশোধ করে উপভোগ করুন অন্য অপারেটরে ৬০ পয়সা/মিনিট ও যে কোন বাংলালিংক নাম্বারে ২৫ পয়সা/মিনিট। এক সেকেন্ড পাল্স প্রযোজ্য। সাথে থাকছে ৩০ দিনের জন্য ২ জিবি ইন্টারনেট একদম ফ্রি
  • মেয়াদ থাকাকালীন সময়ে প্রতি ১৯ টাকা রিচার্জে/বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে বর্ধিত মেয়াদ প্রযোজ্য হবে
  • উপযুক্ত পোস্টপেইড গ্রাহককে প্রয়োজনে বকেয়া বিল পরিশোধ করার পর ক্যাম্পেইন চলাকালীন সময়ে ১৯ টাকা রিচার্জের মাধ্যমে অফারটি উপভোগ করতে পারবেন
  • আন-সাবস্ক্রাইব করতে ‘stop’ লিখে ৪৩৪৩ নাম্বারে এসএমএস পাঠাতে হবে
  • এই অফার থেকে আন-সাবস্ক্রাইব করার পর পুনরায় এই অফারটি আর প্রযোজ্য নয়
  • অফারের মেয়াদ থাকাকালীন সময়ে যে কোন অপারেটরে এসএমএস প্রতি ৫০ পয়সা চার্জ প্রযোজ্য 

বাংলালিংক নতুন প্রিপেইড সংযোগ চালু করলে থাকছে

  • ৫ টাকা প্রিলোডেড টক-টাইম ব্যবহার করা যাবে যে কোন প্রয়োজনে, মেয়াদ ১৫ দিন
  • মেয়াদ থাকাকালীন অবস্থায় যে কোন পরিমাণ রিচার্জ করলেই পাবেন আজীবন মেয়াদ
  • ৫০ এমবি বোনাস ইন্টারনেটের মেয়াদ বোনাস পাওয়ার দিনসহ ৩ দিন
  • বোনাস ইন্টারনেটের ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *১২৪*৫#
  • ৫০টি এসএমএস যে কোন বাংলালিংক নাম্বারে ব্যবহার করা যাবে। মেয়াদ বোনাস পাওয়ার দিনসহ ১০ দিন
  • বোনাস এসএমএস চেক করতে ডায়াল করুন *১২৪*৪#
  • ফেসবুক ১০০০ এমবি পর্যন্ত প্রযোজ্য এবং এর মেয়াদ ৬০ দিন
  • ফেসবুক-এর বোনাস জানতে ডায়াল করুন *২২২*৩*৩৩#
  • গ্রাহকগণ পাচ্ছেন ৩০ দিনের জন্য ফ্রি আমার টিউন সাবস্ক্রিপশন এবং সাথে ফ্রি বাংলালিংক টিউন
  • প্রথম আউট গোয়িং কলের ৬ষ্ঠ দিন আমার টিউন সার্ভিসটি চালু হবে
  • এক মাস পর সার্ভিসটি বন্ধ হয়ে যাবে। পুনরায় সার্ভিসটি চালু করতে গ্রাহককে ‘start’ লিখে ২২২২ নাম্বারে এসএমএস পাঠাতে হবে
  • একটি স্পেশাল এফএনএফ নাম্বারে ৫ পয়সা/১০ সেকেন্ড (রাত ১২টা থেকে বিকাল ৪টা) এবং ১০ পয়সা/১০ সেকেন্ড (বিকাল ৪টা থেকে রাত ১২টা)
  • ১৫ পয়সা/১০ সেকেন্ড যে কোন নাম্বারে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা 
পোস্টটি সর্বশেষ আপডেটঃ ২৪ আগস্ট, ২০১৫

গ্রামীণফোনে ১GB ইন্টারনেট নিয়ে নিন মাত্র ৫ টাকায় (1GB ONLY 5 TAKA)

সুপ্রিয় কেমন আছেন আপনারা ? আশা করি ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি। আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম লেটেস্ট খবর যেসকল গ্রাহক জিপি ইন্টারনেট-এ ফান উপভোগ করছেন না, তাদের জন্যই গ্রামীণফোন চালু করছে দারুণ  অফার। এই ক্যাম্পেইন চলাকালীন, গগত ৩ মাসে ১৫০ কেবি -এর চেয়ে কম ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন এমন গ্রাহকদের জন্য থাকছে ১ জিবি 3G ইন্টারনেট মাত্র ৫ টাকায় ।  আসুন  অফারের বিস্তারিত শর্তাবলি জেনে নেই

** অফারের সাধারণ শর্তাবলী গুলো হলো **

  • অফারটি শুধুমাত্র প্রি-পেইড গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য
  • ১ জিবি ডাটা (৫০০এমবি Open + ৫০০ এমবি Facebook) তে ব্যবহার করা যাবে
  • ৫ টাকায় ১GB কিনতে *500*45# ডায়াল করুন
  • এই প্যাকেজটির স্পীড হচ্ছে ১Mbps
  • যে সকল গ্রাহকের কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজ নেই কিংবা গত ৯০ দিনে ১৫০ কেবি -এর চেয়েও কম ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, শুধুমাত্র তাদের জন্যই এই অফার
  • ১ জিবি 3G অফারের মেয়াদ ৭ দিন
  • এই প্যাকেজে কোনো অটো-রিনিউয়াল ফিচার কাজ করবে না
  • Open Internet ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *566*10# আর Facebook Internet এর ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *566*1#
  • মেয়াদ শেষে অতিরিক্ত ব্যবহারের জন্য ১ পয়সা প্রতি কিলোবাইট হিসেবে চার্জ কার্যকর হবে
  • পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্তু উপরে উল্লেখিত ট্যারিফ একটি সাময়িক প্রমোশনাল অফারের জন্য
  • যদি গ্রাহক অন্য একটি ডাটা প্যাক-এ থাকা অবস্থায় এই নতুন ডাটা প্যাকটি নিয়ে থাকেন, তাহলে নতুন ডাটা প্যাকের শর্তাবলী (দাম, ভলিউম, মেয়াদকাল এবং অন্যান্য সব শর্তাবলী) প্রযোজ্য হবে এবং পূর্ববর্তী অব্যবহৃত ডাটা প্যাক (যদি থাকে) বাতিল হয়ে যাবে
    স্পীড টায়ার হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট স্পীড টায়ারের সর্বোচ্চ সীমা। গড় স্পীড একাধিক ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করবে, যেমন: হ্যান্ডেসেট, ওয়েবসাইট, বিটিএস থেকে দূরত্ব ইত্যাদি
  • 3G স্পীড শুধুমাত্র 3G আওতাভুক্ত এলাকার জন্য প্রযোজ্য
  • ক্যাম্পেইন চলাকালীন সময়ে সকল শর্তাবলীর স্বত্বাধিকার গ্রামীণফোন কর্তৃক সংরক্ষিত এবং তাদের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
  • ৩% সম্পূরক শুল্ক + সম্পূরক শুল্কসহ মূল্যের উপর ১৫% ভ্যাট প্রযোজ্য
The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA

Neobux with daily 15 minutes of daily income $20

We use the Internet less than they earn from the Internet or would like to but can not because of not knowing the rules. Shortly after the start, or did not get the expected results are dharyyahara started something new again. Thus, going out but not in any way to be successful. If you have established a freelancer to know is that everything he knew from the start. He learned slowly and with great reason, the will has been established today.We believe that most of the time. Freelancing is a friend or a big brother, and how he was inspired to see the success of drastic way it works, how long it took him to come so far that I do not notice. I started to get excited, but after a few days it seems to me that these are not dhurara. I went down again to find new income. Actually seen the end result is zero.Start Freelancing 3 things you have inside. * Strong will * Perseverance * Routine work. If you have these three things inside, I'll guarantee your success. Freelancing How do you start? In my opinion, the first major platform for the young to choose any platform. For example, you can micro job, mini job, PTC, etc. to work. 10-30 minutes per day on a regular basis during the day and continue your daily work. Choose a certain time of day or night. Freelancing of the time you do spend. The work has started on the right way.In this case it is you need to be careful. While you work, where you see a lot of ads on the site gets a lot of talk in income. But be careful and do not in any way on the wrong foot. You have to start where you just fought to go to work.Any way you will not become rich overnight. But the stars of the day you have the intention of tearing tulabemane you began working in a PTC site. Here you will find a PTC site. How to find a good PTC sites?Best PTC sites to get the best returns from the big brother who PTC or worked on a lot of PTC can help them. You can also use Google. Learn about the best way to the site. See online reviews. See how it has been in the domain registration. Invite them to visit the forum. If there is a problem with the payment pm you'll understand. One of the best ways to know the details of the site to anyone who has worked at the site.If you told me to look for a good PTC site, then I'll talk to Neobux I first started this site to work. And still going. What is Neobux?Neobux is the world's biggest and probably the best PTC sites. Join thousands of people who are here every day. If you do not yet have an account on NeoBux. If you wait longer than 10 minutes. Then the full text Signup.Erapraya 3 million members Neobux PTC achebisbasa hacchenana hayari kathaekati saitaera parebisbasana how many members have seen their ranks ahead of the alexa Rank kataerajanyai I said at first they sabapitisi site bhuyanapratidina 1 million (banladesitakahisabe) is takapementa. 30 crore a month !!!!How can I earn from NeoBux?Two years ago, I know about NeoBux, I thought at first, only to earn money by clicking on the impossible. I have little knowledge about NeoBux or how to make a good income from the facts did not know anything. So after a while I stopped working. However, a few days later, I read an article in the online "NeoBux How to earn the right way"If you search on Google will write a lot about NeoBux. Find many reviews. However, if you want to earn money by working at NeoBux, you must comply with the guidelines. Certain of the need to work with.Step 1: Start. How do you earn money from NeoBux?Income from NeoBux there are three methods:1. Your personal work (Viewing Ads, Doing Mini Jobs) Income fromII. RR (Rented Referrals) from the Commission - Step 3'll explain later.3. DR (Rented Referrals) given to the Commission in Phase 3 will be explained later.The amount you can earn money?If you follow the rules and work of the 30 minutes a day at least 300-400 dollars per month during the op can. Of course it will not be overnight. Mind power needs of many.Step two: the first two weeks (one to meet the target)In my opinion, the most important during the first two weeks. Many in the absence of information on the rules this time, he will leave. But you know, if you continue to work, but I can assure you 100% that you will be successful in doing.The first 15 days, you can not buy RRS, so you thakabeh millionClick Ads will be the same time every day. AndEarn your first $ 0.60. RR, so you can buy with this money.You can not earn a lot of money in the first two weeks.15 Days * Approx. $ 0.04 / Day = $ 0.601 million - $ 0.60 to earnings.Mini Job in one or two days will be able to reach the goal in the 1st. RR buy but you have to wait 15 days and must be at least 100 Ads View.You can invest a small amount. But you must wait 15 days to take the essence of NeoBux.Step 3: The first RR (Rented Referrals) bought (4 to meet the target) Congratulations, you have now been passed on from kindergarten to elementary! Yes, of course it is quite Mind power. This goes back to 15 days before many people are disappointed. But the real fun starts now. Do not worry if you are moving very good way. Stop a little.Terms and Conditions: "As free member you must add the following day will need to click the yellow-colored 4 RR, otherwise you will not get the commission."Now referring to three with target # $ 1-0.60. Rent 3 referrals by clicking the "Referrals" button on your account home page.II Target # Turn on "AutoPay" within the Referrals-> Rented menu. If you turn Autopay what you do not have to worry about the renewal of the RR. Moreover, according to the rules of Neobux down turn Autopay RR get the discount on the renewal of the specified amount.If you work out regularly, you will get the RR.3 RR * 4 RR-Clicks At $ 0.005 Each = $ 0.06 / dayClick on your Approx $ 0.04 / DayIf your total income is $ 0.10 / Day. More in a week you'll be able to buy more than 3 referrals, and then you will earn $ 0.16 per day. The next week, you'll be able to buy more than 5 referrals and revenues would be $ 0.26 a day (now has 11 RRS) A week later, you can buy more than 10 countries and revenues of $ 0.46 for every referral (RRS is now 1) 4 weeks after the purchase of a further 19 RRs Balance your account will like. Now you will have a total of 40 daily income will be $ 0.84 RRsAnd so on ...Every day the view so that you can add to you the next day, you can earn money from referral to purchase. Target # 3 Continue in this way until 300 RRs.Yes, it's a little time consuming, but you must remember that you have started a new business, but with zero capital. Once again you are buying earlier referral urgently increasing your earnings. Withdraw your money any time you want to make money, but in my opinion, until the filling of the extraction well.Notice, now, your income 300 RR * 4 RR-Clicks At $ 0.005 Per Click = $ 6 / DayTarget # 4 - $ 90 income.After 300 RR and save money wherever you stop buying referral. When you are RR 300 to $ 90, then you take two weeks.Step 4: "Gold is a member!"Now, you are now ready to affiliate referral to stop purchasing.Gold Why become a member?Because, when all types of affiliate income will be doubled.Please noteHere is your income before Golden--300 RRs * 4 RR-clicks at $ 0.005 per click = $ 6.00 per day (plus DR-clicks and your personal clicks)Here is your income after you go Golden--300 RRs * 4 RR-clicks at $ 0.01 per click = $ 12.00 per day (plus DR-clicks and your personal clicks)So what's brother. He comes to the patient. If you sign up by clicking here.

দৈনিক ১৫ মিনিট সময় দিয়ে Neobux হতে দৈনিক আয় করুন $20

আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা সবাই কম বেশি ইন্টারনেট থেকে আয় করি বা করতে চাই কিন্তু সঠিক নিয়ম না জানার কারনে করতে পারি না। অথবা শুরু করার কিছুদিন পরেই আশানুরূপ ফল না পাওয়ায় ধর্য্যহারা হয়ে আবার নতুন কিছু শুরু করি। এভাবে করেই যাচ্ছি কিন্তু কোন ভাবেই সফল হতে পারছি না। আপনি যদি প্রতিষ্ঠিত কোন ফ্রিলান্সার এর কাছে জান তাহলে দেখবেন তিনিও সবকিছু আগে থেকে জেনেই শুরু করেছিলেন এমন নয়। তিনিও আস্তে আস্তে শিখেছেন এবং প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তির কারনেই আজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।
আমরা বেশিরভাগ সময় যেটা করি। কোন বন্ধু বা বড় ভাইয়ের ফ্রিলান্সিং এ সফলতা দেখে প্রচণ্ড ভাবে অনুপ্রেরিত হই এবং সে কিভাবে কাজ করে, তার কত দিন লেগেছে এতদূর আসতে সেই বিষয়টি খেয়াল করি না। অনেক উত্তেজিত হয়ে কাজ শুরু করি কিন্তু কিছুদিন যাওয়ার পরেই মনে হয় ধুরর আমাকে দিয়ে এইসব সম্ভব নয়। আবার নতুন কোন আয়ের উপায় খুঁজতে বসে যাই। আসলে শেষ পর্যন্ত দেখা যায় ফলাফল শূন্য।
ফ্রিলান্সিং শুরু করতে হলে আপনার ভিতরে ৩টি জিনিস থাকতে হবে।
  • প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি
  • অধ্যবসায়
  • রুটিন করে কাজ করা।
  1. এই তিনটি জিনিস যদি আপনার ভিতর থাকে তাহলে আপনার সফলতার গ্যারান্টি আমি দিবো।
  2. আপনি কিভাবে ফ্রিলান্সিং শুরু করবেন?
  3. আমার মতে, প্রথমেই বড় কোন প্ল্যাটফর্ম এ না গিয়ে ছোট কোন প্ল্যাটফর্ম বেছে নিন। যেমন, আপনি micro job, mini job, PTC ইত্যাদিতে কাজ করুন। প্রতিদিন ১০-৩০ মিনিট নিয়মিত সময় দিন এবং আপনার দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে যান। দিন অথবা রাতের নির্দিষ্ট একটি সময় বেছে নিন। যেই সময়টুকু আপনি ফ্রিলান্সিং এর কাজে ব্যয় করবেন। যেই কাজ শুরু করেছেন সেটি ঠিক ভাবে করুন।
এক্ষেত্রে আপনাকে একটি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে সেটি হল। আপনি কাজ করার সময় অনেক সাইট এ লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখবেন যেখানে আপনাকে অনেক ভাল আয়ের কথা বলবে। কিন্তু সাবধান কোন ভাবেই ভুল পথে পা দিবেন না। আপনি যেখানে শুরু করেছেন শুধু মাত্র সেটাতেই কাজ করে যান।
আপনি কোন ভাবেই রাতারাতি বড়লোক হয়ে যাবেন না। কিন্তু বড় হওয়ার প্রচণ্ড ইচ্ছাই আপনাকে একদিন বড় করে তুলবে।মনে করুন আপনি একটি PTC সাইট এ কাজ শুরু করলেন। এক্ষেত্রে আপনাকে ভাল একটি PTC সাইট খুজে বের করতে হবে।

কিভাবে একটি ভাল PTC সাইট খুজে বের করবেন?

ভাল PTC সাইট খুজে পেতে আপনি আপনার পরিচিত বড় ভাই যারা PTC থেকে ভাল আয় করে বা অনেক দিন PTC তে কাজ করেন তাদের কাছে সাহায্য নিতে পারেন। আবার গুগলকেও ব্যবহার করতে পারেন। সাইট টি সম্পর্কে ভাল ভাবে জানুন। অনলাইন এ রিভিউ দেখুন। ডোমেইন কত সালে রেজিস্ট্রেশন হয়েছে সেটি দেখুন। তাদের নিজেস্ব ফোরাম ভিজিট করুন। তাহলে তাদের পেমেন্ট নিয়ে কোন সমস্যা আছে কিনা টা আপনি বুঝতে পারবেন। এর মধ্যে সবথেকে ভাল উপায় হল অন্য কারো থেকে সাইট সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যিনি ঐ সাইট এ কাজ করেছেন।
আপনি যদি আমাকে বলেন একটি ভাল PTC সাইট এর সন্ধান দিতে তাহলে আমি বলবো Neobux এর কথা কারন আমি প্রথম এই সাইট এই কাজ শুরু করেছিলাম। এবং এখনো করে যাচ্ছি।
Neobux কি?
Neobux হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং সম্ভবত সেরা PTC সাইট. প্রতিদিন হাজার হাজার লোক এখানে Join করছে। আপনি যদি এখনো NeoBux এ অ্যাকাউন্ট না করে থাকেন। তাহলে আর ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। লেখাটি সম্পূর্ণ পরে তারপর Signup করুন।
Neobux এরপ্রায় ৩ কোটি মেম্বার আছে।বিশ্বাস হচ্ছেনা।না হয়ারি কথা।একটি পিটিসি সাইটএর কিভাবে এত মেম্বার থাকতে পারে।বিশ্বাসনা হলে alexa Rank এগিয়ে দেখেন ওদের র্যাংক কত।এরজন্যই আমি প্রথমে বলেছিলাম সবপিটিসি সাইট ভুয়ানা।প্রতিদিন ওরা ১কোটি (বাংলাদেশিটাকাহিসাবে) টাকাপেমেন্ট করে। মাসে ৩০কোটি টাকা !!!!
কিভাবে আমি NeoBux থেকে আয় করতে পারি ?
২ বছর আগে আমি প্রথম NeoBux সম্পর্কে জানি, প্রথমে আমিও ভাবতাম শুধুমাত্র ক্লিক করে টাকা আয় করা সম্পূর্ণ অসম্ভব। তখন আমি NeoBux সম্পর্কে তেমন জ্ঞান বা কিভাবে এর থেকে ভাল আয় করতে হয় এগুল কিছুই জানতাম না। তাই কিছুদিন পরে কাজ করা বন্ধ করে দেই। যাইহোক, কিছুদিন পরে আমি অনলাইন এ একটি লেখা পড়ি “কিভাবে NeoBux সঠিক ভাবে আয় করা যায়”
আপনি গুগল এ সার্চ করলে NeoBux সম্পর্কে অনেক লেখা পাবেন। অনেক রিভিউ পাবেন। তবে NeoBux এ কাজ করে টাকা আয় করতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি গাইড লাইন মেনে কাজ করতে হবে। নির্দিষ্ট লক্ষ নিয়ে কাজ করতে হবে।
ধাপ ১: শুরু করা।

কিভাবে আপনি NeoBux থেকে টাকা আয় করবেন?

NeoBux থেকে আয়ের তিনটি পদ্ধতি আছে:
১. আপনার ব্যক্তিগত কাজ (Viewing Ads, Doing Mini Jobs) থেকে আয়
২. RR(Rented Referrals)থেকে আপনাকে দেওয়া কমিশন – ধাপ 3 এ পরে ব্যাখ্যা করব.
৩. DR(Rented Referrals)থেকে আপনাকে দেওয়া কমিশন ধাপ 3 এ পরে ব্যাখ্যা করব.

আপনি কি পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন?

নিয়ম মেনে কাজ করলে এবং লক্ষ নিয়ে কাজ করলে আপনি প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে সময় বায় করে প্রতি মাসে কমপক্ষে ৩০০-৪০০ ডলার আয় করতে পারবেন। অবশ্যই এটি রাতারাতি হবে না। এর জন্য অনেক ধর্য্যের প্রয়োজন।
ধাপ ২: প্রথম দুই সপ্তাহ (একটি টার্গেট পুরন করতে হবে)
আমার মতে, প্রথম দুই সপ্তাহ হল সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়। সঠিক নিয়ম জানার অভাবে এই সময়ের মধ্যে অনেকেই কাজ ছেড়ে দিবে। কিন্তু আপনি যদি কাজ চালিয়ে জান তবে আমি আপনাকে ১০০% নিশ্চয়তা দিতে পারি আপনি সফল হবেন-ই।
প্রথম ১৫ দিনে, আপনি RRS কিনতে পারবেন না, তাই আপনার লক্ষ থাকবেঃ
প্রতিদিন একই সময় Ads গুলো Click করা। এবং
আপনার প্রথম $ 0.60 আয় করা। যাতে আপনি এই টাকা দিয়ে RR কিনতে পারেন।
আপনি প্রথম ২ সপ্তাহেই অনেক টাকা আয় করতে পারবেন না।
15 Days * Approx. $0.04 / Day = $0.60
১ম লক্ষ - $ 0.60 উপার্জন করুন।
আপনি Mini Job করে এক বা দুই দিনের মধ্যে ১ম লক্ষে পৌঁছতে পারবেন। কিন্তু RR কিনতে আপনাকে ১৫ দিন অপেক্ষা করতে হবে এবং কমপক্ষে ১০০টি Ads View করতে হবে।
আপনি চাইলে অল্প পরিমান ইনভেস্ট করতে পারেন। কিন্তু আপনাকে NeoBux এর আসল মজা নিতে ১৫ দিন অপেক্ষা করতেই হবে।
ধাপ ৩: প্রথম RR(Rented Referrals) কেনা (৪টি টার্গেট পুরন করতে হবে)


অভিনন্দন, আপনি এখন কিন্ডারগার্টেন থেকে প্রাথমিক এ উত্তীর্ণ হয়েছেন! হ্যাঁ অবশ্যই এটি বেশ ধর্য্যের ব্যাপার। অনেক মানুষ এই ১৫ দিনের আগেই নিরাশ হয়ে ফিরে যায়। কিন্তু আসল মজা এখন শুরু। চিন্তা করবেন না আপনি খুব ভাল ভাবেই আগাচ্ছেন। একটু থামুন।
শর্তাবলী: “ফ্রী মেম্বার হিসেবে আপনাকে সব থেকে নিচের হলুদ রঙের ৪টি অ্যাড অবশ্যই প্রতিদিন ক্লিক করতে হবে অন্যথায় আপনার RR থেকে কমিশন পাবেন না।”
টার্গেট # ১-0.60$ দিয়ে তিনটি রেফার কিনুন। Rent 3 referrals by clicking the "Referrals" button on your account home page.
টার্গেট # ২- Turn on "AutoPay" within the Referrals->Rented menu. আপনি যদি Autopay চালু রাখেন তাহলে আপনাকে আপনার RR গুলো রিনিউ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। তাছাড়া Autopay চালু রাখলে Neobux এর নিয়ম অনুযায়ী আপনি RR রিনিউ এর উপর নির্দিষ্ট পরিমান ডিস্কাউন্ট পাবেন।
যদি আপনার RR গুলো নিয়মিত কাজ করে তাহলে আপনি পাবেন।
3 RR * 4 RR-Clicks At $0.005 Each = $0.06 / day
আপনার ক্লিক Approx $0.04 / Day
আপনার মোট আয় $0.10 / Day.
  • আরো এক সপ্তাহের মধ্যে আপনি আরো ৩টি রেফারেল কিনতে পারবেন, এবং তখন আপনার প্রতিদিন আয় দাঁড়াবে $ 0.16।
  • পরের সপ্তাহে আপনি আরো ৫টি রেফারেল কিনতে পারবেন এবং আয় দাঁড়াবে $ 0.26 প্রতিদিন (এখন আপনার ১১ RRS রয়েছে)
  • এক সপ্তাহ পরে আপনি আরো ১০টি রেফারেল কিনতে পারবেন এবং আয় দাঁড়াবে $ 0.46 প্রতিদিন (এখন আপনার ২১ RRS রয়েছে)
  • ৪র্থ সপ্তাহ শেষে আপনার আরও ১৯ জন RRs কেনার মত Balance আপনার অ্যাকাউন্ট এ থাকবে। এখন আপনার মোট RRs থাকবে ৪০টি এবং প্রতিদিন আয় হবে $ 0.84
এভাবে চলতে থাকবে ...
আপনি প্রতিদিন আপনাকে দেওয়া অ্যাড গুলো ভিউ করেন যাতে পরের দিন আপনি আপনার ক্রয় করা রেফারেল থেকে টাকা আয় করতে পারেন।

টার্গেট # ৩– ৩০০জন RRs না হওয়া পর্যন্ত এভাবে চালিয়ে যান।
হ্যাঁ এটা একটু সময় সাপেক্ষ কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনি একটি নতুন ব্যবসা শুরু করেছেন তবে শূন্য মূলধন দিয়ে। আবার আপনি যতো রেফারেল কিনছেন আপনার উপার্জন ততো তারাতারি বাড়ছে। আপনি চাইলেই যেকোনো সময় আপনার টাকা Withdraw করতে পারেন তবে আমার মতে লক্ষ পুরন না হওয়া পর্যন্ত টাকা না উত্তলন করাই ভাল।
লক্ষ করুন, এখন আপনার আয় 300 RR * 4 RR-Clicks At $0.005 Per Click = $6/Day

টার্গেট # ৪ - $90 আয় করা।
৩০০টি RR হওয়ার পর আপনি রেফারেল কেনা বন্ধ করুন এবং টাকা জমাতে থাকুন। যখন আপনার ৩০০টি RR রয়েছে তখন আপনার $90 করতে সময় লাগবে মাত্র ২ সপ্তাহ।

ধাপ ৪: "গোল্ড মেম্বার হওয়া!"

এখন আপনি, আপনি এখন রেফারেল ক্রয় বন্ধ করে গোল্ড মেম্বার হওয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
কেন গোল্ড মেম্বার হবেন?
কারন, গোল্ড মেম্বার হলে আপনার সব ধরনের আয় দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
লক্ষ করুন
Here is your income before Golden--
300 RRs * 4 RR-clicks at $0.005 per click = $6.00 per day (plus DR-clicks and your personal clicks)
Here is your income after you go Golden--
300 RRs * 4 RR-clicks at $0.01 per click = $12.00 per day (plus DR-clicks and your personal clicks)
তো কি ব্যাপার ভাই। আপনার এতো ধৈর্য আসে তো। যদি থাকে তাহলে এখানে ক্লিক করে সাইন আপ করুন।

বাড়িয়ে নিন আপনার Windows এর 100% Net Speed এবং Windows কে দেখিয়ে দিন বুড়ো আঙ্গুল আর উপভোগ করুন Full Speed এ Download এবং Browse। সব পদ্ধতি এখন আপনার হাতের মুঠোয়

windows থেকে ১০০% নেট Speed পাওয়া যায়।

ছবি - Shutter Stock
windows বিভিন্ন ভাবে bandwidth কেটে রেখে আমাদের নেট Speed কমিয়ে দেয়। এখন কি ভাবে  Windows কে  বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে Full Speed এ Download এবং Browse করার যায়?

এর জন্য কিছু পদ্ধতি রয়েছে। পদ্ধতি গুলো আমি ধাপে ধাপে তুলে ধরব। আমি নিজে এ পদ্ধতি গুলো ব্যবহার করে আমার windows থেকে ১০০% নেট Speed পাচ্ছি। তাই আপনাদের কাছে শেয়ার করলাম।

এ পদ্ধতিতে যাওয়ার আগে আপনার নেট Speed দেখেনিন। পদ্ধতি শেষ করার পর আপানার পিসি টি Restart দিন এবং নেট Speed চেক করে দেখুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন আপনার নেট Speed বেরছে কিনা?

পদ্ধতি ১ Drain out DNS Cache

এ পদ্ধতি টি খুবই সহজ।নিচে তুলে ধরলাম।
  • প্রথমে আপনি CMD অপেন করুন Run as administrator দিয়ে।(Cmd লিখে windows যে drive এ আছে সেখানে Search দিন।তাহলে cmd পাবেন)
  • এখন টাইপ করুন IPCONFIG /FLUSHDNS এবং ইন্টার চাপুন।
  • নিচের ছবির মত হলে Close করে দিন।

পদ্ধতি ২ Disable Unnecessary Services

এ পদ্ধতি টি একটু ভাল ভাবে বুঝে করবেন।কিছু service আছে যে গুল আপনার নেট Speed কমিয়ে দেয়।
তাই সে গুল কে নিয়ন্তন করার পদ্ধতি নিচে দিয়ে দিলাম।
  • Run গিয়ে services.msc লিখে Enter চাপুন।
  • নিচের ছবির মত আসবে

  • এখন নিচের service গুলতে right click করে properties এ click করুন।
এখন নিচের ছবির মত automatic থেকে Manual করে ok দিয়ে বের হয়ে যান।

service গুলোর নাম।সব গুল service কে উপরের নিয়মে করতে হবে।
Diagnostic Policy Service, Distributed Link Tracking Client, Offline Files, Performance Logs & Alerts, Program Compatibility Assistant Service, Secondary Logon, Windows Error Reporting Service, Windows Image Acquisition (WIA)

পদ্ধতি ৩ Reset WinSock

WinSock  রিসেট দিলে আপনার ইন্টারনেট এর গতি  বেরে যায়। তাই মঝে মাঝে WinSock  রিসেট দিবেন। কি ভাবে WinSock  রিসেট দেবেন নিচে তুলে ধরলাম।

  • CMD অপেন করুন Run as administrator দিয়ে।
  • এখন NETSH INT IP RESET C:\RESETLOG.txt লিখে ইন্টার চাপুন
  • নিচের ছবির মত আসলে Cmd Close করুন।ব্যাস এটুকুই।

পদ্ধতি ৪ Update Network Card Driver

এ পদ্ধতিতে আপনার  Network Card Driver সফট টি Update করে নিতে হবে। আমাদের motherboard সিডি তে নতুন Network Card Driver থাকে না। তাই এটিও নেট speed কম হওয়ার কারন।
কিভাবে নতুন Network Card Driver সফট টি আপডেট করব তা নিচে দিলাম।
  • device manager ওপেন করুন।
  • Network adapters এ ভিতরে ঢুকুন।
  • আপনার Network Card Driver right click করে Update Driver Software click করুন।
  • নিচের ছবির মত আসলে Search automatically for updated driver software এ click করে
আপনার Network Card Driver সফট টি আপডেট করে নিন।

পদ্ধতি ৫ Disable Bandwidth Reserves

এ পদ্ধতিটি দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এ পদ্ধতি টি হয়ত অনেকেই জানেন। যারা জানেন না তাদের জন্য কঠিন।

পদ্ধতি 1

  • Run গিয়ে gpedit.msc টাইপ করে ইন্টার চাপুন।নিচে ছবির মত আসবে

  • এবার এভাবে ধাপে ধাপে যান  Local Computer Policy\Computer Configuration\Administrative Templates\Network\QoS Packet Scheduler
  • এবার Limit reservable bandwidth  এ  right click করে Edit এ click করুন।
  • নিচের ছবির মত আসলে enabled এ click করুন এবং  Bandwidth limit to”0 লিখে ok দিয়ে বের হয়ে যান।

পদ্ধতি 2

  • Run গিয়ে regedit.exe টাইপ করে ইন্টার চাপুন।নিচে ছবির মত আসবে

  • এবার এভাবে ধাপে ধাপে যান HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Policies\Microsoft\Windows
  • এবার Pshed click করুন।দেখবেন ডান পাশে এই লিখাটি আছে NonBestEffortLimit।
  • NonBestEffortLimit right click করে Modify এ ঢুকুন।

  • এখন Decimal এ click করুন এবং  Value data 1 থেকে 100 দিন।তারপর ok দিন।

সব গুল ধাপ শেষ করে আপনার  computer টি Restart দিন। এখন উপভোগ করুন আপনার windows এ ১০০% Bandwidth। দেখবেন আপনার নেট অনেক খানি ফাস্ট হয়েছে। সব গুল পদ্ধতি আপনি ভাল ভাবে শেষ করতে পারলে windows এ ১০০% Bandwidth পারবেন।
আপনাদের সুবিধার জন্য আমি ভিডিও টিউট্রিয়াল দিয়ে দিচ্ছি
কার যদি কোন যায়গায় বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে আমাকে যানাতে পারেন আমি সাহায্য করতে চেষ্টা করব।

কিছু কথা
এই
সাইটে দেয়া সকল ইনকাম করার টিপস,প্রক্রিয়া/পদ্ধতি এখানে দেয়া ইনকাম করার সাইট সব বিশ্বস্ত এখানে কোন ভুয়া টিপস বা সাইট নিয়ে পোষ্ট করা হয় না ।। ইনকাম করার সকল পদ্ধতি এখানে শিখানো হবে এবং সেই পদ্ধতি গুলো ১০০% সত্যি যে সাইট গুলো সত্যি পেমেন্ট দেই শুধুমাত্র সেই সাইট গুলো থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন তা নিয়ে এখানে পোষ্ট করা হয়। তাই এখানকার সকল ইনকাম করার রাস্তা আপনি নির্দিধায় অনুসরন করতে পারেন

আর ছোট খাট হেল্প এর জন্য আমার দেয়া রিফারেল লিংক দিয়ে সকল ইনকাম করার সাইটে রেজিস্ট্রেশন করবেন

***নতুন নতুন ইনকাম করার ওয়ে শিখতে আমাদের সাথেই থাকুন

Popular Posts

Categories

Tips & Trick টিপস এন্ড ট্রিকস Blogspot Download ইন্টারনেট বাংলালিংক Make Money Online tips Blogger Computer Earn Without Investment Neobux TELECOMMUNICATION অনলাইন একের ভিতর সব ওয়েব ডিজাইন গুগল মেইল গ্রামীণফোন ডাউনলোড নেটওয়ার্ক বাংলালিংক সিম মোবাইল মোবাইলীয় Advance Computer Operating Affiliates Marketing Apps Audio Editor Awesome Cursors for Bloggers BD JOBS Computer Guru Copy Direct Link Data Recovery Software Design Earn Money Online Facebook File Management File arrangement Free Full Verified Paypal GP Internet Tips GP MB এর মেয়াদ বাড়ানো Gokano.com Gp eid Offer Gp flexi plane Headphone Internet Tips Internet Trick Jobs Keyboard Shortcut Link Generator MS word MS word Keyboard Shortcut Messager Mining site Mobile Net Speed Online Jobs PC Solve PDF Editor PDF Reader PDF Tools Paid Apps Payoneer Paypal SEO Sitemap Software Web Hacking Windows Windows Doctor Windows Problem Solve bangladeshi domain hosting cheap domain hosting daily income domain-hosting gp free 1gb 7 days gp free 1gb data gp free 1gb internet bonus gp free 1gb internet offer by referring friends gp free 250mb data gp offer grameenphone free 1GB internet new gp offer torrent to idm tutorial what will you do youtube tricks অটো রিফ্রেশ অফার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আমার টিউন্স ইউটিউব ইউটিউব ট্রিক ইলেকট্রনিক গেজেট ইলেক্ট্রনিক্স ওপেন সোর্স ওয়াইফাই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ওয়েব ব্রাউজার ওয়েব সাইট কম্পিউটার করবেন না কাজ ক্ষতিকর দিক গুরুত্বপূর্ণ জেনে রাখুন টরেন্ট (torrent) ফাইল ডাউনলোড করুন আইডিএম ব্যবহার করে টিউটোরিয়াল টিপস ডেস্কটপ টিপস তথ্য প্রযুক্তি দৈনিক আয় নতুন ও বন্ধ সিম নতুন পদ্বতি নাম ও লিঙ্ক নিরাপদ নেটওয়ার্কিং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পাসওয়ার্ড প্রযুক্তি প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট ফ্রি ফ্রি ইন্টারনেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য বুকমার্ক ব্যাকআপ ব্লগ সাইট মাউস নষ্ট হলে কি করবেন মাস্টারকার্ড রাউটার রেজিষ্ট্রেশন সংগ্রহ. বাংলাদেশী. ডোমেইন/হোস্টিং. প্রভাইডার. তালিকা .A টু Z সচেতন হোন সাবধান হোন সিম ক্লোনিং সেলফি স্টিক হার্ড ড্রাইভ হেডফোন হ্যাকিং ১GB ৫ টাকায়

Blog Archive

Contact Form

Name

Email *

Message *