Blogger Widgets

দেখে নিন সকল প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট এর নাম ও লিঙ্ক

আমাদের সব সময় আনেক সাইটের নাম মনে রাখার সরকার হয় কিন্তু সব সাইটের নাম কি আর কেই মনে রাখতে পারে? তাই একসাথে আমার দেখা কিছু সাইট এর নাম দিলাম

প্রথমেই আসি প্রযুক্তি বিসয়ে

১।tt টেকটীউন্স, দারুন একটি ব্লগ যা পরলে আমার মনে হয় আর কোন বাংলাদেশী ব্লগ পড়ার প্রয়োজন নাই ‘
২। পিসিহেল্পলাইনবিডি আগে ভাল ছিল কিন্তু এখন আর সেই রকম টিউনার নাই

খেলার খবরের জন্য

১। ক্রিক ইনফুঃ ভাল খেলার নিউজ দেয়। নিঃসন্দেহে। আম্আর নিয়মিত প্রবেশ ছিল এই সাইটে। কিন্তু কিছু নিউ ফিচারের কারনে আর এটা আগের মত লাগে না
২। ক্রিকবাজঃ খেলার নিউজ, লাইভ আপদেট এর জন্য আমার কাছে বতর্তমানে সেরা সাইট।

নিউজপেপার

১। প্রথম আলো
২। কালের কন্ঠো
৩। সমকাল
৪। যুগান্তর

অনলাইন পেপার

অনেক ভুয়া ভুয়া সাইট আছে যারা টাকা ইনকামের জন্য বানানো নিউজ দেয়। সো আমার কাছে এই দুইটাই ভাল লাগে
১। বাংলানিউজ ২৪
২। বিডিনিউজ ২৪

রেসাল্ট এর জন্য

১। hsc, ssc, jsc, psc এর জন্য এডুকেশনবোর্ড
২। জতীয় এর রেসাল্ট এর জন্য এখানে

দেশের মোবাইল অপারেটরদের সাইট

১।গ্রামীনফোন
২।বাংলালিঙ্ক
৩।রবি
৪।টেলিটক

টিচার রেজিসট্রেশন এন্য

নন গভার্মেন্ট টিচার রেজিস্ত্রেশন

স্কুল কলেজের টিচারদের জন্য

এখানে

ডোমেইন অথবা হোস্টিং কিনতে চান ? কেনার আগে কয়েকটি বিষয় ভালভাবে ভেবে দেখুন

অনেকেই ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট অথবা প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েব সাইট খুলতে চান। এজন্য প্রথমেই দরকার একটি ডোমেইন নেম।
তারপর ডোমেইনটি হোস্ট করার জন্য ওয়েব স্পেস।পৃথিবীতে হাজার হাজার কোম্পানি আছে ডোমেইন এবং হোস্টিং সেবা প্রদানের জন্য। কিন্তু সবগুলোই ভাল সার্ভিস প্রদান করে না। অনেকেই আছেন যারা হুট করে ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনে ফেলেন। পরে এটি থেকে নিজের মনের মতো সুবিধা না পেলে দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া কিছু করার থাকে না।তাই যে সব বিষয় সম্পর্কে অবগত না হয়ে ডোমেইন এবং হোস্টিং কেনা উচিত না বলে আমি মনে করছি তা আগেই জেনে নিন।
ডোমেইন কেনার আগে যা ভাববেন-
১. ডোমেইন নেম কেমন হবে-
মানুষ ডোমেইন মানেই ডট কমকে মনে করে থাকে। তাই সব সময় ডট কমকেই প্রাধান্য দিতে হবে।
সহজে মনে রাখা এমন হতে হবে।
যেন সহজে বানান করা যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
যেন শ্রুতিমধুর হয়, উদ্ভদ কোনো ডোমেইন পছন্দ করে পাঠকে ভড়কে দেবার প্রয়োজন নেই।
ডোমেইন যথা সাধ্য ছোট রাখার চেষ্টা করতে হবে।
যেন অন্য কোনো প্রতিষ্টিত ওয়েবসাইটের নামের সাথে গুলিয়ে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
২. ডোমেইন রেজিস্ট্রার পছন্দ করবেন যেভাবে-
যেহেতু বাংলাদেশে পেপাল ও ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা নাই, সেহেতু বাংলাদেশি ডোমেইন রেজিস্ট্রার থেকেই কিনতে হবে।ডোমেইন কেনার আগে কয়েকটা রেজিস্ট্রারের তালিকা তৈরি করুন। তারপর তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
সবাইকে জিজ্ঞাসা করুন ডোমেইনের ফুল কন্ট্রোল প্রদান করে কি না। ফুল কন্ট্রোল ছাড়া ডোমেইন কিনবেন না।
ডোমেইনের দামের ব্যাপারে চিন্তা করুন। অনেকেই ২০০-৪০০ টাকায় ডোমেইন অফার করে থাকে। এদের পরিহার করুন। কারন ICANN ডোমেইন নেম নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। তাদের ফি ১৮ সেন্ট আর .com এবং .net verisign এর মাধ্যমে রেজি করতে হয়। তাদের প্রাইস ৫০০ টাকার উপরে। তাই বাংলাদেশি রিসেলাররা কিভাবে এই টাকায় দিবে চিন্তা করুন।
কমদামে ডোমেইন কিনে পরে প্রতারিত হওয়ার সম্ভবনা বেশি। যেমন- রিনিউ করার সময় আপনার কাছ থেকে বেশি টাকা দাবী করা হতে পারে। অথবা সাইট জনপ্রিয় হলে ডোমেইনটি হাইজেক করা হতে পারে।
হোস্টিং কেনার আগে যা ভাববেন-
ডোমেইন পছন্দ করা এবং কেনা শেষে ডোমেইনটা হোস্ট করতে হবে। হোস্টিং ছাড়া ডোমেইন দিয়ে কোন কাজ হবে না। তাই হোস্টিং প্রোভাইডার নির্বাচন করার আগে কি কি বিষয় ভেবে দেখতে হবে তা জেনে নেই।

১. বাজেট-
প্রত্যেকেরই একটা আনুমানিক বাজেট থাকে যার মধ্যে সে হোস্টিং কিনবে। একই সাথে ভাল মানের এবং কম টাকার মধ্যে কিনতে হলে অবশ্যই আপনাকে বাজার ঘুরে দেখতে হবে। আপনার বাজেট নির্ধারণ অবশ্যই বাস্তব সম্মত হতে হবে।একটা কথা মনে রাখতে হবে যেমন টাকা পে করবেন তেমন সার্ভিস পাবেন। আপনি যেমন ডিমের দামে মুরগী পাবেন না তেমনি হোস্টিং এর ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য। একটা ডেডিকেটেড সার্ভারের প্রাইস ১৫০-৫০০ ডলার প্রতি মাসে এখন আপনি যদি ৫০ জিবি স্পেস ২ ডলার মাসে চান তাহলে আপনাকে ডাউনটাইম, সাইট স্লো লোডিং এসব বিষয় সহ্য করতে হবে। তাই কেনার আগে এ বিষয়টি ভেবে দেখুন। সস্তার তিন অবস্থা এই কথাটি মাথায় রাখুন।
২.ডিস্ক স্পেস-
আপনাকে স্পেস এর কথা চিন্তা করতে হবে। আপনার ওয়েব সাইটের জন্য কতটুকু স্পেস লাগবে তা হিসাব করে নিন। আপনি যদি ব্যক্তিগত ওয়েব সাইট করতে চান যাতে শুধু কয়েকটা পেজ থাকবে তাহলে ৫০ এমবি স্পেসই যথেষ্ট। আর যদি চিন্তা ব্যক্তিগত ব্লগ টাইপের ওয়েব সাইট হবে তাহলে ৫০০-১০০০ এমবি স্পেসই যথেষ্ট। আর আপনি যদি চিন্তা করেন ছবি, গান, ভিডিও রাখবেনতবে আপনাকে বড় ওয়েব স্পেসের দিকে নজর দিতে হবে। অনেকেই দেখা যায় ৫০০ এমবি হোস্টিং যথেষ্ট সাইট হোস্ট করার জন্য কিন্তু কিনে ফেলেন ৫-৫০ জিবি। বছর বছর টাকা দিয়ে যাচ্ছেন কিন্তু ব্যবহার করতেছেন ২০০ এমবি। তাই অযথা স্পেসের জন্য অতিরিক্ত টাকা না দিয়ে সবচেয়ে ছোট প্লান থেকে শুরু করুন। আপনার যদি স্পেস বেশি প্রয়োজন পড়ে তাহলে পরবর্তী প্লানে আপগ্রেড করে নিবেন। এবং প্রায় সব কোম্পানিই আপগ্রেড সুবিধা দিয়ে থাকে।
আনলিমিটেড স্পেসের ফাঁদে পা দিবেন না। এটা একটা মার্কেটিং ট্রিকস। কোন কোম্পানিরই আনলিমিটেড স্পেস দেয়া সম্ভব না। একবার চিন্তা করুন তো আপনি মার্কেটে আনলিমিটেড হার্ডডিস্ক দেখেছেন কি না। সার্ভারও আমাদের পিসির মতোই।
৩. ব্যান্ডউইথ-
প্রতিবার পাঠক / দর্শক যতগুলো পেজ আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করে, ততগুলো পেজ, ছবি, গান, ভিডিও অর্থাৎ ওইসব পেজে যা কিছু আছে সবগুলোই পাঠকের কম্পিউটারে ডাউনলোড হয়। প্রাথমিক অবস্থায় একটা সাইটের ১ জিবি ব্যান্ডউইথ ও যথেষ্ট। পারসোনাল সাইটের জন্য এর চেয়ে বেশি লাগার কথা না। আর আপনার সাইটে যদি প্রচুর ইমেজ, ভিডিও ইত্যাদি থাকে তাহলে প্রচুর ব্যান্ডউইথ লাগতে পারে। ১০-১০০ জিবি অথবা তারচেয়ে ও বেশি।
৪. আপটাইম/SLA গ্যারান্টি-
একটি ওয়েবসাইটের জন্য আপটাইম বিষয়টি খুবই জরুরি। হোস্টের সার্ভার যতক্ষন সচল থাকবে, আপনার ওয়েবসাইটও ততক্ষন সক্রিয় থাকবে। এটা কেবলমাত্র পাঠকের জন্যই গুরুত্বর্পূণ নয়, বরং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনেও অনেক গুরুত্ববহন করে। পাঠক একবার আপনার ওয়েবসাইটে আসে দেখলো আপনার ওয়েবসাইট কাজ করছে না, তখন তার মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হবে এবং সে ভবিষ্যতে নাও আসতে পারে। ঠিক তেমনি সার্চ ইঞ্জিনের বট ইনডেক্সের সময় ওয়েবসাইট ডাউন থাকলে, সে ফিরে যাবে এবং আপনি আপনার ওয়েবসাইট ইনডেক্স হওয়া থেকে বঞ্চিত হবেন।এখন প্রতিটি হোস্টিং কোম্পানিই ৯৯.৯% টাইম সক্রিয় থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। কিন্তু এদের প্রকৃত আপটাইমের হিসেব পাওয়া সম্ভব নয়। তাই কেনার আগে গুগলে যে কোম্পানি থেকে কেনার কথা চিন্তা করছেন সে কোম্পানির নামের সাথে আপটাইম শব্দটি লাগিয়ে সার্চ দিন। যেমন- solvehostbd uptime লিখে সার্চ দিলে solvehostbd.com এর আপটাইম সম্পর্কে জানতে পারবেন।আর কোম্পানি যদি কোন মাসে আপটাইম গ্যারান্টি রক্ষা না করতে পারে তাহলে সে জন্য ক্রেডিট প্রদান করে কি না চেক করে নিতে হবে। কোম্পানির ওয়েব সাইটে টার্মস অব সার্ভিসেস লিংকে এ সম্পর্কিত বিস্তারিত লেখা থাকে।
৫. মানিব্যাক গ্যারান্টি-
মানিব্যাক গ্যারান্টি অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। অনেক কোম্পানিই ৩০ দিনের মানিব্যাক গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। কেনার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন কোম্পানি মানিব্যাক গ্যারান্টি দিচ্ছে কিনা।
৬. প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক অবস্থা-
হোস্টিং কেনার আগে হোস্টিং কোম্পানি ভাল না মন্দ তা জেনে নেয়ার চেষ্টা করুন। কোম্পানি সম্পর্কে ইউজারদের দৃষ্টি ভঙ্গি কেমন তা কোম্পানির রিভিউ দেখলেই বুঝতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইট প্রফেশনাল মানের কি না। ওয়েব সাইটের সব লিংক কাজ করে কি না এবং টার্মস অব সার্ভিসেস, প্রাইভেসি পলিসি ইত্যাদি আছে কি না দেখতে নিতে হবে।
৭. সাপোর্ট-
আজকের দুনিয়ায় সাপোর্ট একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার সার্ভার যদি কখনো ডাউন হয় আর যদি তা জানাতে এবং উত্তর পেতে কয়েক দিন লেগে যায় তাহলে লক্ষ ভিজিটর হারাতে পারেন। আর যদি আপনি রিসেলার ক্লাইন্ট হোন তবে তো মহা বিপদে পড়বেন। আপনার ক্লাইন্টকে কোন উত্তর দেয়ার মতো কিছু থাকবে না। তাই কোম্পানির সাপোর্ট কত দ্রুত তা নিশ্চিত হয়ে নিন। হোস্টিং কোম্পানি জিজ্ঞাসা করুন তাদের গ্যারান্টেড সাপোর্ট রেসপন্স টাইম কেমন। এবং কি কি মাধ্যমে সাপোর্ট দিয়ে থাকে।
৮. হোস্টিং ফিচার-
হোস্টিং প্লানগুলোর মধ্যে কোন লিমিটেশন থাকলে সেটা অনেক সময় ভালভাবে উল্লেখ করা থাকে না। তাই প্লানগুলোর তুলনা করে আপনার চাহিদার সাথে বেপারগুলো মিলে কিনা তা দেখে নিন। আপনি যদি এএসপি ডট নেটে সাইট বানাতে চান তাহলে আপনার উন্ডডোজ হোস্টিং লাগবে। লিনাক্স হোস্টিং এ চলবে না। আপনার যে যে ফিচার প্রয়োজন তা তারা দিতে পারছে কি না দেখে নিন।
৯. লিমিটেশন জেনে নেওয়া-
আপনি আপনার হোস্টিং এ কি কি হোস্ট করতে পারবেন এবং কতটুকু স্পেস, ব্যান্ডউইথ, সিপিউ ব্যবহার করতে পারবেন তা টার্মস অব সার্ভিসেস পেজে দেয়া থাকে। তাই কোম্পানির টার্মস অব সার্ভিসেস পড়ে নিতে হবে।
১০. কন্ট্রোল প্যানেল-
আপনার ওয়েব সাইট ম্যানেজ করার জন্য কন্ট্রোল প্যানেল প্রয়োজন। কন্ট্রোল প্যানেলের সাহায্যে আপনি আপনার ওয়েব সাইট সহজেই ম্যানেজ করতে পারেন। ওয়েব হোস্টিং এ সব চেয়ে সহজ এবং অধিক ফিচার সমৃদ্ধ কন্ট্রোল প্যানেল হচ্ছে সিপ্যানেল। তাই সবসময় সিপ্যানেল হোস্টিং নেয়ার কথা চিন্তা করুন।
১১. সার্ভার লোড-
সাভার ওভার লোড কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নিন। আপনি হোস্টিং কোম্পানিকে সার্ভারের টোটাল কোর এবং প্রসেসর সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন। যদি সার্ভার কোর ৮টা হয় এবং তাদের সার্ভার লোড ৮ এর উপরে হয় তাহলে সার্ভার ওভারলোড। এবং ওভারলোড সার্ভারে সাইট হোস্ট করলে সাইট লোড হতে বেশি সময় নিবে।
এসব বিষয় খেয়াল রেখে ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনলে আশাকরি ভাল মানের হোস্টিং কিনতে পারবেন। এছাড়াও যারা হোস্টিং ব্যবহার করে তাদের কয়েকজনের কাছ থেকে বিভিন্ন কোম্পানি সেবা কেমন তা জিজ্ঞেস করতে পারেন।
এছাড়াও হোস্টিং সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্ন থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরাও ডোমেইন এবং হোস্টিং সার্ভিস দিয়ে থাকি নিজস্ব ইউ এস এ এবং কানাডা সার্ভার হতে।

দেখে নিন এবার ঈদের এ খুশি হবে দ্বিগুণ! কারন গ্রামীণফোন দিচ্ছে গ্রামীণফোন ঈদ নেট উৎসবে ৪ টা ইন্টারনেট প্যাকের সাথে ২০০%-৩০০% বোনাস।

দেখে নিন গ্রামীণফোন ঈদ নেট উৎসবে ৪ টা ইন্টারনেট প্যাকের সাথে ২০০%-৩০০% বোনাস।

প্রথম অফারঃ
গ্রামীণফোন দিচ্ছে 30 টাকায় 75MB এর দামে 150MB,
এই এক্সসাইটিং প্যাকটি পেতে ডায়াল করুন *500*74#
আর বিস্তারিত জানতে চলে যানঃ এখানে

দ্বিতীয় অফারঃ
গ্রামীণফোনে এখন পাচ্ছেন ২৫০MB এর টাকায় ৭৫০MB!!! মাত্র ৯৯ টাকায় অফারটির মেয়াদ থাকবে ৭দিন!
অফারটি পেতে ডায়াল করুন *৫০০*৭৭#
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ
এখানে

তৃতীয় ও চতুর্থ অফারঃ
গ্রামীণফোন এখন দিচ্ছে 2GB এর দামে 6GB ইন্টারনেট এবং 1GB এর দামে 3GB!!!
6GB জন্য ৩৫০ টাকা এবং 3GB জন্য ২৫০ টাকা যার মেয়াদ ২৮ দিন (bonus internet এর মেয়াদ ৭ দিন)।
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ
এখানে


★★★
মোবাইল দিয়ে টিউন করি। তাই ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
এই টিউনএর ফলে উপকৃত হলে অবশ্যই টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না।
যে কোন প্রয়জনে ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেনঃ ফেসবুকে আমি

আপনার/ আপনার বন্ধুর GP সিমে MB এর মেয়াদ ১ মাস বাড়িয়ে নিন একটা পদ্ধতিতে। সাথে আরো ১ টা পদ্ধতি। ১০০% কার্যকরি

সবাইকে জানাই অগ্রিম ঈদের শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক

আমি আজ আবার হাজির হয়েছি কি করে ২টা সহজ পদ্ধতিতে Gp সিমের MB এর মেয়াদ ১মাস বাড়ানো যায় তা জানাতে। অনেকে আমার fb বা wapp এ মেসেজ দিয়ে বলে " ভাই gp সিমের MB এর মেয়াদ ১ মাস বাড়াবো কি করে"
তাই ভাবলাম এই কাজটা অনেকেই হয়ত জানেনা (যদিও এই পদ্ধতি দুটা অনেক আগের)। তাই যারা জানেন না তাদের কে উদ্ধেশ্য করেই আজকে আমার এই টিউন।
তাহলে শুরু করা যাক-
 
প্রথম পদ্ধতিঃ

প্রথমে আপনার GP সিম থেকে ডায়াল করুন
*500*1#

এর পরে ২-৩ মেসেজ আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
মেসেজ আসার পরে ২.৮৮ টাকার ৪ MB এর প্যাক ক্রয় করার জন্য ডায়াল করুন
*5000*1*2#


এর পরে আরো ২-৩ টা মেসেজ আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।মেসেজ আসলে ফোন বন্ধ করে আবার চালু করুন এবং MB চেক করুন। দেখবেন মেয়াদ ১ মাস বেড়ে গেছে।
দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ
এই পদ্ধতিতে চাইলে আপনি নিজের সহ আপনার বন্ধুর মোবাইলের GP সিমে MB এর মেয়াদ বাড়াতে পারবেন।
প্রথমে এই লিংকে যান - Gp flexi-plane

নিচের স্ক্রীনশর্ট এর মত একটি
পেজ দেখতে পাবেন
এবার এখান থেকে Talk-time -0 এস এম এস -০ এবং ইন্টারনেট
এর যে কোন প্যাক(৩.৮৪ টাকার ৪MB সিলেক্ট করেছি) ও মেয়াদ- 30 দিন সিলেক্ট করুন। এবং "এখনই কিনুন" এ ক্লীক করুন।

এরপর একটি পেজ দেখতে পাবেন, এখানে মোবাইল নম্বর এর ঘর এ আপনার যে সিমে মেয়াদ বাড়াবেন সেই  সিমের নম্বর লিখুন
এবং  "পরবর্তী ধাপে" ক্লিক করুন।


এবার আপনি আপনার দেওয়া নাম্বারে একটি পিন নম্বর সহ এস এম এস পেয়ে যাবেন যা পরবর্তী  পেজ এ ব্যবহার করবেন


নিচের স্কিনসট এর মত পেজ আসলে  সেখানে আপনার এসএমএস এ আসা পিন কোড দিয়ে "সম্মত" তে ক্লিক করুন।



ব্যাস আপনার কাজ শেষ। সিমের MB চেক করে দেখুন মেয়াদ ১মাস বেড়ে গেছে।



★ ★ ★
টিউন করার ইচ্ছা থাকা সত্বেও তেমন একটা টিউন করতে পারিনা কারণ অনেক কষ্ট করে মোবাইল দিয়ে টিউন করি। তাই ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

এই টিউনএর ফলে উপকৃত হলে অবশ্যই টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না।

জেনে নিন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর সবগুলো কিবোর্ট শর্টকাট (MS word Keyboard Shortcut)

Microsoft Word Shortcut Keys

Create, save, view and print documents
Ctrl+N- নতুন ডকুমেন্ট শুরু করা।
Ctrl+O- ওপেন ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা।
Ctrl+W- এ্যাকটিভ ডকুমেন্ট বন্ধ করা।
Ctrl+S- ডকুমেন্ট সংরক্ষণ বা সেভ করা।
Ctrl+P- প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন বা প্রিন্ট করার জন্য
Alt+Ctrl+I- প্রিন্ট কত পেইজ থেকে কত পেইজ  হবে বা প্রিন্ট প্রিভিউ প্রদর্শন করার জন্য
Alt+Ctrl+P- প্রিন্ট লেআউট প্রদর্শন করার জন্য।
Alt+Ctrl+O- আউটলাইন ভিউ প্রদর্শন করার জন্য।
Alt+Ctrl+N- ড্রাফট ভিউ প্রদর্শন করার জন্য।

Find, Replace and Browse through text
 Ctrl+F - কোন ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য।
Alt+Ctrl+Y -  আরেকটা ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য(একটা সার্চ রিপ্লেস করার পর)
Ctrl +H - রিপ্লেস ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য।
Ctrl+G - গো টু ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য।
Alt+Ctrl+ Z - আপনি শেষ চারটি জায়গায় সংশোধন করেছেন তা প্রদর্শন করবে।
Ctrl+PageUp - পূর্বের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য।
Ctrl+PageDown - পরের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য।

Edit and Move Text and Graphics
Backspace - বামদিক থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl + Backspace - বামদিক  থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য।
Delete - ডানদিন থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl + Delete - ডানদিক থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl+ Z - শেষ কাজটি বাতিল করার জন্য।
Ctrl + C - নির্বাচিত টেক্সট কপি করার জন্য।
Ctrl + X - নির্বাচিত টেক্সট কাট করার জন্য।
Ctrl+V - কপি/কাট করা টেক্সট পেস্ট করার জন্য।
Alt+Shift +R -  হেডার অথবা ফুটারের পূর্বের অংশ কপি করার জন্য।
Ctrl +Alt +V - পেস্ট স্পেশাল ডায়ালগ বক্স প্রদর্শনের জন্য।
Ctrl + Shift + V - শুধু ফরম্যাটিং পেস্ট করার জন্য।

Insert Special Characters
Ctrl+F9 - খালি ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য।
Shift +Enter - একটি প্যারাগ্রাফে একটি নতুন লাইন শুরু করার জন্য্।
Ctrl + Enter - পেজ ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + shift+ Enter- কলাম ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+Minus Sign - একটি em ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl+Minus Sign - একটি en ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + Hyphen - একটি অপশনাল হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + Shift + Hyphen - নন ব্রেকিং হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য।
Ctrl + Shift + Spacebar - নন ব্রেকিং স্পেস ইনসার্ট করার জন্য।
Alt + Ctrl + C - কপিরাইট প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+R - রেজিষ্টার্ড ট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+T - ট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য।
Alt+Ctrl+Full Stop - উপবৃত্ত ইনসার্ট করার জন্য।

Select Text and Graphics
Shift + Right Arrow - ডানদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য।
Shift +Left Arrow - বামদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য।
Ctrl+Shift+RightArrow- শব্দের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Left Arrow- শব্দের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+End - লাইনের শেষে সিলেক্ট করার জন্য।
Shift + Home  - লাইনের শুরুতে সিলেক্ট করার জন্য।
Shift + Down Arrow - নিচের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য।
 Shift +Up Arrow - উপরের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য।
 Ctrl+Shift+Down Arrow - প্যারেগ্রাফের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Up Arrow - প্যারাগ্রাফের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Page Down - স্ক্রীনের নিচে পরবর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Page Up - স্ক্রীনের উপরে পূর্ববর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+Shift+Home - কোন ডকুমেন্টের একদম শুরুতে যাওয়ার জন্য।
Ctrl+Shift+End - কোন ডকুমেন্টের একদম শেষে যাওয়ার জন্য।
Ctrl + A - সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট সিলেক্ট করার জন্য।

Select Text in a Table 
Tab - টেবলের পরবর্তী সেল সিলেক্ট করার জন্য।
Shift +Tab - টেবলের পূর্ববর্তী সেল সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Alt+Page Down -উপরের সেল থেকে পুরো কলাম সিলেক্ট করার জন্য।
Shift+Alt+Page Up - নিচের সেল থেকে পুরো কলাম ‍সিলেক্ট করার জন্য।
Alt+5 on the numeric Keypad(with Num Lock off) -পুরো টেবল সিলেক্ট করার জন্য।

Apply Paragraph Formatting
Ctrl+1- সিঙ্গেল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
Ctrl + 2- ডাবল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
Ctrl+5 - দেড় লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য।
Ctrl+0 - এক লাইন স্পেস দেওয়ার জন্য ২টি প্যারাগ্রাফের মধ্যে।
Ctrl +E- একটি প্যারাগ্রাফকে মাঝখানে সেট করে।
Ctrl+J- একটি প্যারাগ্রাফকে জাস্টিফাইড  অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+R- একটি প্যারাগ্রাফকে রাইট  অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+L-  একটি প্যারাগ্রাফকে লেফট অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+M- বাম দিক থেকে ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য
Ctrl+Shift+M- বামদিক থেকে প্যারাগ্রাফ ইনডেন্ট বাদ দেয়ার জন্য।
Ctrl+T- হ্যাংগিং ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য।
Ctrl+Shift+T- হ্যাংগিং ইনডেন্ট কমানোর জন্য।
Ctrl+Q- প্যারাগ্রাফ ফরম্যাটিং দূর করার জন্য।

Perform a Mail Merge
Alt+shift+K- মেইল মার্জ প্রদর্শনের জন্য।
Alt+Shift+N- ডকুমেন্ট মার্জড করার জন্য।
Alt+Shift+M- মার্জড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার জন্য।
Alt+Shift+E- মেইল মার্জড ডাটা ডকুমেন্ট এডিট করার জন্য।
Alt+shift+F- একটি মার্জ ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য।

হঠাৎ করেই মাউস নষ্ট হলে কি করবেন? জেনে নিন

সবাই কেমন আছেন? আশা করি সববাই ভাল আছে আমাদের সাথে থাকলে সবাই ভালোই থাকে।টাইটেল দেখেইত মনে হয় বুঝে গেছেন যে কি নিয়ে আলোচনা কররা হবে। তাহলে বেশি কথা না বললে কাজের কথাই আসি।
হঠাৎ করেই মাউস নষ্ট হলে কি করবেন?যেনে নিন এখন প্রায় সময়ই দেখা যায় মাউসে সিঙ্গেল ক্লিক করলে ডাবলক্লিক লেগে যায়, আবার অনেক
সময় দেখা যায় দুই তিনটা ক্লিক করলেও ঠিক মতো ক্লিক লাগেনা। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো জরুরী মূহুর্তে এই ধরনের সমস্যা হলে মাউস বাদ
দিয়ে কিভাবে কিবোর্ড কেই মাউসে রূপান্তরিত করে কাজ চালিয়ে যাবেন। তাহলে চলুন কথা না বারিয়ে কাজে লাগে পরি। প্রথমেই আপনার কম্পিউটারের কিবোর্ড থেকে Num Lock, of করে রাখুন। এবার কিবোর্ড থেকে এক সাথে Alt+shift+num Lock চাপুন। এবার দেখুন নিচের
চিত্রের মতো একটি মেসেজ আসবে, নিচের চিত্র দেখুন।


এবার tab বাটন চেপে yes সিলেক্ট করে এন্টার চাপুন পুরো বিষয়টা উপরের চিত্রের মতো হবে। এবার কিবোর্ড এর num Lock, on করুন, এবার num lock এর অন্তর্ভুক্ত থাকা বাটন গুলো চাপ দিয়ে দেখুন আপনার কিবোর্ডটি মাউসে
রূপান্তরিত হয়ে গেছে। বন্ধুরা আজ এ পর্যন্তই কথা হবে পরবর্তী টিউনে সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন।

যেভাবে ওয়েব ব্রাউজারের গুরুত্বপূর্ণ বুকমার্কগুলোর ব্যাকআপ রাখবেন

যেভাবে ওয়েব ব্রাউজারের গুরুত্বপূর্ণ বুকমার্কগুলোর ব্যাকআপ রাখবেন

 যেভাবে ওয়েব ব্রাউজারের গুরুত্বপূর্ণ বুকমার্কগুলোর ব্যাকআপ রাখবেন
ইন্টারনেটও এক ধরনের লাইফ ! আর সেই ইন্টারনেট লাইফেও থাকে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ডাটা। বুকমার্ক হলো সেসব ডাটার মধ্যে অন্যতম। ওয়েব ব্রাউজিং করার জন্য অপরিহার্য যে সফটওয়্যারটি আর তা হলো একটি ওয়েব ব্রাউজার। প্রতিদিন ওয়েব ব্রাউজিং করার সময় অনেক প্রয়োজনীয় ওয়েব সাইট আমরা ওয়েব ব্রাউজারে বুকমার্ক বা সংরক্ষণ করে থাকি। একজন অনলাইন ইউজারের কাছে বুকমার্ক অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ ডাটা হিসেবেই বিবেচিত। তাই সেগুলো ব্যাকআপ রাখারও গুরুত্বও অনেক। কারণ অনাকাংখিত বেশ কিছু কারণে ওয়েব ব্রাউজার আনইন্সটল বা কোন ত্রুটি দেখা দিলে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় বুকমার্ক গুলো হারিয়ে ফেলি। আর এরকম পরিস্থিতির ফলে বুকমার্ক ডাটা গুলো যেন হারিয়ে গেলেও কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়। সেজন্য আপনার ব্রাউজারে সংরক্ষিত বুকমার্কগুলো ব্যাকআপ নিয়ে কম্পিউটারের নিরাপদ স্থানে রাখতে পারেন। বেশীরভাগ ওয়েব ব্রাউজার .html ফরম্যাটে বুকমার্ক Export অর্থাৎ ব্যাকআপ রাখার সুবিধা প্রদান করে। আজ আমরা শিখব কিভাবে সহজেই ওয়েব ব্রাউজারের গুরুত্বপূর্ণ বুকমার্কগুলোর ব্যাকআপ রাখা যায়। অন্যতম জনপ্রিয় ৪ ওয়েব ব্রাউজারের (মজিলা ফায়ারফক্স, গুগল ক্রোম, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, অপেরা) বুকমার্ক Export করার পদ্ধতি উল্লেখ করা হবে এই টিউটোরিয়ালে।

মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি

  • প্রথমে আপনাকে যেতে হবে Firefox > Bookmarks > Show All Bookmarks মেন্যু। মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই Ctrl+Shift+B চেপে বুকমার্ক মেন্যু ওপেন করতে পারেন।
মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি
  • ফায়ারফক্স বুকমার্ক উইন্ডো ওপেন করা হলে সেখানে Import and Backup মেন্যু থেকে Export Bookmarks to HTML অপশনটি ক্লিক করুন।
মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি
  • এরপরই আপনাকে "bookmarks.html" নামের একটি ফাইল সেভ করতে বলা হবে। কম্পিউটারের নিরাপদ স্থানে সেটি সেভ করুন। আপনি চাইলে "bookmarks.html" ফাইলটি Rename করে নিতে পারবেন।

গুগল ক্রোম ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি

  • গুগল ক্রোম ওয়েব ব্রাউজারে ডান পাশের কোণায় থাকা ক্রোম মেন্যু আইকনে ক্লিক করে Bookmarks থেকে Bookmark manager অপশনটি সিলেক্ট করুন। সহজেই Bookmark manager অপশনটি ওপেন করতে কিবোর্ড থেকে Ctrl+Shift+O চাপুন।
গুগল ক্রোম ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি
  • ওপেন হওয়া ক্রোম বুকমার্কস ম্যানেজার মেন্যু থেকে Organise > Export bookmarks to HTML file অপশন ক্লিক করুন।
  • এখন আপনাকে গুগল ক্রোম একটি .html ফরম্যাটের ফাইল সেভ করার জন্য উইন্ডো প্রদর্শন করবে। সেটি সেভ করে নিন।

ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি

  • ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজার ওপেন করে স্টার আইকনের মতো দেখতে favorites নামের অপশনে ক্লিক করুন। এরপর Add to favorites নামের অপশনের ডান পাশে অ্যারো অপশন থেকে Import and Export সিলেক্ট করুন।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি
  • Export to a file অপশন সিলেক্ট করে Next বাটন ক্লিক করুন।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি
  • এবার Favorites অপশন সিলেক্ট করে আবারো Next বাটন ক্লিক দিন।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি
  • এরপর আরেকটি উইন্ডো আসবে। এখানে আপনি আপনার পছন্দমত বুকমার্ক ফোল্ডার Export করার সুযোগ পাবেন। তাই যে বুকমার্ক ফোল্ডারের বুকমার্কগুলো ব্যাকআপ করতে চাচ্ছেন সেই ফোল্ডার সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন। সব বুকমার্কগুলো Export করতে চাইলে আপনাকে Favorites নামের ফোল্ডারটি সিলেক্ট করতে হবে।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি
  • সবশেষে, আরেকটি উইন্ডো পাবেন। যেখানে বুকমার্ক গুলো html ফরম্যাটে সেভ করার অপশন পাবেন। এবার Export বাটন ক্লিক করুন। ব্যাস, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের বুকমার্কগুলো আপনার পিসিতে ব্যাকআপ হয়েছে !!!

অপেরা ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি

  • অপেরা মেন্যু থেকে Bookmarks > Manage Bookmarks অপশনে যান। Manage Bookmarks অপশনে দ্রুত যেতে Ctrl+Shit+B ব্যবহারও করতে পারেন। 
অপেরা ব্রাউজারে বুকমার্ক ব্যাকআপ করার পদ্ধতি
  • File মেন্যু থেকে Export as HTML অপশনটি সিলেক্ট করুন। এতে পেয়ে যাবেন বুকমার্ক ফাইলটি সেভ করার একটি উইন্ডো। সেটি আপনার কম্পিউটারের পছন্দমত স্থানে সেভ করুন। ফাইলের নাম Rename করতে পারেন।

ব্যাকআপ রাখা বুকমার্কগুলো যেভাবে ব্রাউজারে Import করবেন

আমরা শিখলাম, কিভাবে ওয়েব ব্রাউজারে সংরক্ষিত বুকমার্কগুলো Export বা ব্যাকআপ করবেন। কিন্তু বুকমার্কগুলো ব্রাউজারে Import করতে চাইলে কি করবেন? এজন্য আপনাকে প্রায় আগের নিয়মেই Import করতে হবে যেভাবে বুকমার্কগুলো Export করেছিলেন। আপনার ব্রাউজারে বুকমার্ক মেন্যু থেকে Import অপশনটিতে ক্লিক করে পিসিতে থাকা বুকমার্কের html ফরম্যাটের ফাইলটি আপলোড করে দিন। আর এভাবেই সহজে ব্যাকআপ রাখা বুকমার্কগুলো ব্রাউজারে পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

অনলাইনে পাসওয়ার্ড হ্যাকিং থেকে নিরাপদ থাকতে জেনে রাখুন ১০ টিপস

 অনলাইনে পাসওয়ার্ড হ্যাকিং থেকে নিরাপদ থাকতে জেনে রাখুন ১০ টিপস
ইন্টারনেট লাইফে পাসওয়ার্ড হ্যাকিং এক আতংকের নাম ! যখন তখন হ্যাক হয়ে যেতে পারে আপনার পাসওয়ার্ড। আর পাসওয়ার্ড হ্যাকিং করে হ্যাকাররা আপনার মহামূল্যবান গোপন তথ্য চুরি, অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স চুরি কিংবা আপনার গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন অ্যাকাউন্ট যেমনঃ ফেসবুক, মেইল, অনলাইন ব্যাংকিং সার্ভিস নষ্ট করে দিতে পারে মুহূর্তেই। কিন্তু তাই বলে কি হ্যাকিং থেকে বাঁচার কোন উপায় নেই? হ্যাকারদের ভয়ংকর হ্যাকিং থেকে রক্ষা পেতে আপনাকে নিতে হবে পূর্ব প্রস্তুতি, মেনে চলতে হবে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা এবং জানতে হবে সিকিউরিটি টিপস। আজ জেনে নিন, অনলাইনে পাসওয়ার্ড হ্যাকিং থেকে নিরাপদ থাকার বেশ কিছু সিকিউরিটি টিপস। কারণ, বলা তো যায়নাঃ যেকোন সময় হ্যাকিং এর কবলে পড়তে পারেন আপনিও?

একই পাসওয়ার্ড সব সাইটের অ্যাকাউন্টে ব্যবহার করবেন না

শুধু ফেসবুক বা ই-মেইল অ্যাকাউন্টই নয়! এসব অ্যাকাউন্ট ছাড়াও প্রত্যেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর থাকে আরও প্রয়োজনীয় নানা অ্যাকাউন্ট। সচারচর প্রত্যেক অনলাইন ইউজার তাঁর সকল অনলাইন অ্যাকাউন্টে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকেন। অর্থাৎ ফেসবুক, জিমেইল, ইয়াহু কিংবা যেকোন ওয়েবসাইটের অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যা মোটেও ঠিক না। কারণ, কোন কারণে আপনি যদি হ্যাকিং –এর শিকার হোন। তবে হ্যাকার আপনার একটি মাত্র পাসওয়ার্ড জেনেই সহজেই আপনার সকল অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারবে। তাই আলাদা আলাদা অ্যাকাউন্টের জন্য দিন পৃথক পৃথক পাসওয়ার্ড।

নোট করে রাখুন আপনার সকল পাসওয়ার্ড

ইতিমধ্যেই আপনি জেনেছেন, সকল ওয়েবসাইটের অ্যাকাউন্টে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা ঠিক নয়। ভিন্ন ভিন্ন অ্যাকাউন্টে ব্যবহার করা উচিত ভিন্ন ভিন্ন পাসওয়ার্ড। কিন্ত, এতো পাসওয়ার্ড মনে রাখা কি সম্ভব? অবশ্যই নয়! তাই ব্যক্তিগত নোটবুক বা পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড ফাইলে লিখে রাখতে পারেন আপনার সকল পাসওয়ার্ড। শুধু নোট করে রাখলেই চলবেনা। উক্ত মূল্যবান নোটবুক বা ফাইল অবশ্যই রাখতে হবে নিরাপদ কোন স্থানে।

পাসওয়ার্ড হতে হবে শক্তিশালী

পাসওয়ার্ড হলেই হবেনা। যেন আপনার পাসওয়ার্ড হয় অনেক শক্তিশালী। সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে আপনাকে। গবেষণামূলক রিপোর্ট থেকে জানা যায়, সহজ ধরণের পাসওয়ার্ড সাধারণত অনেক সহজেই হ্যাক হয়ে থাকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কিভাবে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন? বিভিন্ন ক্যারেক্টার, স্পেশাল চিহ্ন, সংখ্যা মিলিয়ে বানাতে পারেন আপনার শক্তিশালী পাসওয়ার্ড। তবে পাসওয়ার্ডে নূন্যতম ৮ অক্ষরের বেশী রাখবেন। ছোট-বড় অক্ষরের মিশ্রণ রাখাও বুদ্ধিমানের কাজ। বেশীরভাগ লোকের ক্ষেত্রে দেখা যায়, অনেকেই তাদের নাম, মোবাইল নম্বর কিংবা জন্ম তারিখকে পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এ ধরণের পাসওয়ার্ড পরিচিত লোকজনেরা খুব সহজেই বের করে ফেলতে পারেন। তাই মোটেও এ ধরণের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত নয়। অনেকের মাঝেই 12345, 123123, abcdef, abc123 এই ধরণের সহজ পাসওয়ার্ড দেওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। এ ধরণের পাসওয়ার্ড কখনো ভুলেও ব্যবহার করবেন না। এক কথায়, নিজ বুদ্ধিতে তৈরি করুন শক্তিশালী কোন পাসওয়ার্ড।

ফিশিং সাইট থেকে বিরত থাকুন

কোন ওঁত পেতে থাকা ফিশিং সাইটে আপনার পাসওয়ার্ড দিলেই হ্যাকিং এর সম্মুখীন হবেন নিশ্চিত। তাই ফিশিং সাইট গুলো থেকে রক্ষা পেতে সব সময় সাবধান থাকুন। একটু খেয়াল রাখলেই ফিশিং সাইটের ফাঁদ থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন। মূল্যবান অ্যাকাউন্ট যেমনঃ ফেসবুক, জিমেইলের লগিন পেইজের মতো দেখতে অনেক পেজ দেখা যায় অনলাইনে। এই ভুয়া পেজ বা সাইটগুলোই হলো ফিশিং সাইট। এই ধরণের সাইটে কখনই সত্যিকারের সাইট ভেবে লগিন বা রেজিস্টার করবেন না। অরিজিনাল সাইট ছাড়া কোন সাইটেই রেজিস্টার বা লগিন করবেন না। হ্যাকাররা মূলত বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে এসব ফিশিং সাইটে লগিন করতে উদ্ধুদ্ধ করে থাকে।

ইউনিক রাখুন আপনার ই-মেইলের পাসওয়ার্ড

আপনি যে সাইটেই অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য রেজিস্ট্রেশন করুন না কেন। আপনার সকল অ্যাকাউন্টের মূলে রয়েছে আপনার ই-মেইল। তাই সবার আগে নিতে হবে ই-মেইল অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা। কারণ ই-মেইল অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে আপনার যেকোন অনলাইন অ্যাকাউন্টই হ্যাক করা সম্ভব। তাই ই-মেইল অ্যাকাউন্টের সিকিউরিটি নিয়ে সচেতন থাকুন সবচেয়ে বেশী। কারণ আপনার ই-মেইল অ্যাকাউন্ট নিরাপদে থাকলে আপনার অন্য যেকোন অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলেও দ্রুত পুনরুদ্ধার করার সুযোগ পাবেন। তাই ই-মেইলের পাসওয়ার্ড সবসময় শক্তিশালী এবং ইউনিক রাখেবন। ই-মেইলে যে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন সেই পাসওয়ার্ড যেন অন্য কোন সাইটের অ্যাকাউন্টে ব্যবহার না করেন সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।

অন্যের ডিভাইসে নিজের অ্যাকাউন্টে লগিন করা থেকে বিরত থাকুন

নিরাপত্তার জন্য অনেক বিষয়েই আপনাকে থাকতে হবে সতর্ক। তাই অন্যের ডিভাইস যেমনঃ পিসি, ট্যাব, স্মার্টফোন ইত্যাদিতে নিজের যেকোন ধরণের গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকাউন্টে লগিন করা থেকে বিরত থাকুন। বিশেষ করে, সাইবার ক্যাফের কম্পিউটারের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ্য। কারণ আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে সেই ডিভাইসে থাকতে পারে কোন বিশেষ প্রযুক্তি। যেমনঃ কি-লগার

কাজ শেষে লগ আউট করতে ভুলবেন না

কাজ শেষে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে অবশ্যই লগ আউট করবেন। এমনকি ব্যক্তিগত কম্পিউটারেও সেটা করা উচিত। কারণ আপনার অনুপস্থিতে যে কেউ আপনার ডিভাইসে উক্ত অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারে। তাই কাজের শেষে অ্যাকাউন্ট থেকে লগ আউট হতে ভুলবেন না।

নিয়মিত পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন

নিয়মিত আপনার গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকাউন্টগুলো পাসওয়ার্ড নিয়মিত পরিবর্তন করার চেস্টা করবেন। প্রতি মাসে অন্তত একবার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারেন। এছাড়াও অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং জনিত কোন সন্দেহ দেখা দিলেই দেড়ি না করে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলুন। এতে সুরক্ষিত থাকবে আপনার অনলাইন অ্যাকাউন্ট।

সাবধান থাকুন কি-লগার সফটওয়্যার থেকে

কি-লগার হলো এক ধরণের হ্যাকিং সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার যে ডিভাইসে ইন্সটল করা থাকে, ঐ ডিভাইসে ব্যবহারকারী তাঁর পাসওয়ার্ড টাইপের সময় পাসওয়ার্ড চুরি করে থাকে। অবশ্যই, আপনি কি-লগার সফটওয়্যারের ফাঁদে পড়তে চান না? কিন্তু কি-লগারের ফাঁদ থেকে রক্ষা পেতে আপনাকে হতে হবে বেশ সতর্ক। কারণ এ ধরনের সফটওয়্যার আপনার অজান্তেই আপনার ডিভাইসে অন্য যেকোনভাবে ইন্সটল হতে পারে। অনলাইন থেকে বিভিন্ন সফটওয়্যার ডাউনলোড করার সময় আপনার চোখের আড়ালেই আপনার ডিভাইসে ঢুকে পড়ে হ্যাকারদের প্রেরিত কি-লগার সফটওয়্যার। তাই অনলাইনে ফাইল ডাউনলোড করুন বিশ্বস্ত সোর্স থেকে। এছাড়া অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারও ব্যবহার করতে পারেন নিরাপত্তার জন্য।

অধিক সাবধানতার জন্য ব্যবহার করুন অন স্ক্রিন কি-বোর্ড

হ্যাকিং বিষয়ক কি-লগার সফটওয়্যারগুলো মূলত আপনার ডিভাইসের কি-বোর্ড ট্র্যাক করে থাকে। তাই অধিক সাবধানতা এবং কি-লগারের ফাঁদ থেকে বাচতে চাইলে পাসওয়ার্ড টাইপ করতে ব্যবহার করতে পারেন অন স্ক্রিন কি-বোর্ড। এর ফলে আপনার পাসওয়ার্ড টাইপ ট্র্যাকিং করতে পারবেনা কি-লগার টাইপের সফটওয়্যারগুলো।

আশা করছি, এই সিকিউরিটি টিপসগুলো জানা থাকলে এবং সে অনুযায়ী সচেতন থাকলে আপনি তুলনামূলক সুরক্ষিত। হ্যাকিং সংক্রান্ত আপনার নিজস্ব অভিজ্ঞতা জানাতে অথবা যেকোন মতামত শেয়ারের জন্য কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ

কেন নিজের বাংলালিংক সিম অন্যের নামে ব্যবহার করবেন? আজ থেকে ব্যবহার করুন নিজের নামে

কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন।
কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় চলে যাই।
আমরা যখন আমাদের সিমগুলো ক্রয় করেছিলাম তখন অনেকেই হয়তো নিজের আইডি ব্যবহার করে সিম ক্রয় করিনি।
কিন্তু সিমগুলো কোনো না কোনো নামে রেজিষ্ট্রেশন করা হয়েছে।
তাই এখন বাংলালিংক দিচ্ছে সেই সুযোগ যার মাধ্যমে সিমটি নিজের নাম ও আইডি ব্যবহার করে তথ্য হালনাগাদ করার।
তথ্য হালনাগাদ করার জন্য যা করতে হবে-
১.  এই লিংকে গিয়ে নিজের মোবাইল নম্বর ও কেপচা প্রবেশ করান।

২.  তারপর আপনার সিমে একটি i token  নম্বর যাবে। সেটি প্রবেশ করান।

৩. তারপর আপনার সকল তথ্য দ্বারা ফরমটি পূরণ করুন।

৪. তারপর আপনার তথ্য হালনাগাদের রিকোয়েস্ট যাবে বাংলালিংক এর অফিসে। তারা তথ্য গুলো যাচাই করে আপনার তথ্য হালনাগাদ করে দিবে।
৫. ফরম পূরণের সময় আপনার ছবি (100 কেবির কম) ও আইডি কার্ডের ছবি (100 কেবির কম) প্রয়োজন হবে। তাই হালনাগাদের পূর্বে এগুলো কম্পিউটারে সংরক্ষণ করুণ।
৬.  NID  না থাকলে HSC or SSC রেজিস্ট্রেশন কার্ড দিয়েও হবে।
আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। ভুল হলে মাফ করবেন।

বাংলালিংক বন্ধ এবং নতুন সিম চালু করে ১৯ টাকা রিচার্জ করলেই ৯ টাকায় ২ জিবি ইন্টারনেট (যত খুশি তত)

আজ বাংলালিংকের নতুন ও বন্ধ সিম অফার নিয়ে আলোচনা করবো। আশা করি আপনারা ঠিকঠাক বুঝতে পারবেন। আর একটা কথা, টিউনটি সর্ব প্রথম এখানে প্রকাশিত হয়েছে।
৯ টাকায় ২ জিবি
  • অফারটি পেতে হলে আপনাকে ১৯ টাকা রিচার্জ করে আপনার বন্ধ কিংবা নতুন সিমটি এক্টিভ করতে হবে।
  • ৯ টাকায় ২ জিবি কিনতে ডায়াল করুন *১৩২*৩১#
  • ১ জিবি ইন্টারনেট এবং ১ জিবি ফেসবুক ডাটা পাবেন।
  • ১ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে রাত ২ টা - দুুপুর ২ টা
  • ১ জিবি ফেসবুক ব্যবহার করা যাবে ২৪ ঘন্টা
  • মেয়াদ পাবেন ৩০ দিন
  • অফার চলাকালীন যতবার খুশি নেয়া যাবে।
  • ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল *১২৪*৫০১#
স্পেশাল কলরেট অফার
  • বন্ধ কিংবা নতুন সিম চালু করে ১৯ টাকা রিচার্জ করলেই এই অফার পাবেন।
  • উপভোগ করুন ২৫ পয়সা মিনিট যেকোনো বাংলালিংক নাম্বারে (২৪ ঘন্টা)
  • ৬০ পয়সা মিনিট যেকোনো নাম্বারে (২৪ ঘন্টা)
  • ১ সেকেন্ড পালস রয়েছে
  • যারা ১০ সেপ্টেম্বর এর পরে এক্টিভ হয়েছেন, তারাই পাবেন।
  • যদি কোনো গ্রাহক ২৫ আগষ্ট এর পরে এক্টিভ হয়ে ১৯ টাকা রিচার্জ করেন নি, তারা ১০ সেপ্টেম্বর এর পরে ১৯ টাকা রিচার্জ করলেই অফার পাবেন।
  • বাংলালিংকের সকল প্রিপেইড, কল এবং কনট্রোল গ্রাহকরা অফারটি উপভোগ করতে পারবেন (আইটপ আপ ছাড়া)
প্রতিটি নতুন সংযোগে পাবেনঃ
  • ৫ টাকা অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স (মেয়াদ ১৫ দিন)
  • ৫০ এমবি ইন্টারনেট (মেয়াদ ৩ দিন)
  • এমবি চেক করতে ডায়াল *১২৪*৫#
  • ৫০ মিনিট এসএমএস (মেয়াদ ১০ দিন)
  • ব্যবহার করা যাবে যেকোনো বাংলালিংক নাম্বারে
  • একমাসের ফ্রি আমার টিউন
  • ৬০ জন্য ফ্রি আনলিমিটেড ফেসবুক
শর্ত সমূহঃ
  • ১৫% ভ্যাট এবং ৩% শূল্ক চার্জ প্রযোজ্য
  • পরবর্তী নোটিশ না দেয়া পর্যন্ত অফার চলবে।
  • আপনার সিমটি বন্ধ সিমের আওতায় কিন্ চেক করতে মেসেজে গিয়ে 019XXXXXXXX লিখে 4343 তে পাঠিয়ে দিন

বাংলাদেশ থেকে Full Verified Paypal একাউন্ট খোলা এবং পেপাল ডলার Payoneer মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে ক্যাশআউট করার নতুন পদ্বতি

আজ আপনাদের দেখাব বাংলাদেশ থেকে Verified Paypal Account খোলা এবং পেপাল ডলার Payoneer মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে ক্যাশআউট করার নতুন পদ্বতি :) আজকে নিউজিল্যান্ডের পেপাল কিভাবে বাংলাদেশ থেকে ভেরিফাইড করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করব।
*** ইউ এস এর পেপালে ইদানিং অতিমাত্রায় ফোন ভেরিফিকেশন চাওয়ায় বাংলাদেশ থেকে ব্যাবহার করা কস্ট হচ্ছে। তবে সব সময় এক ডিভাইস থেকে একাউন্টে লগিন করলে ফোন ভেরিফিকেশন চায় না।

যা যা লাগবেঃ

  • একটি ইন্টারন্যাশনাল ডেভিট/ক্রেডিট মাস্টার/ভিসা কার্ড
  • নিউজিল্যান্ডের যেকোন একটি ফেইক ঠিকানা

আসুন প্রথমেই দেখে নেই নিউজিল্যান্ডের একটি ফেইক ঠিকানা কিভাবে সংগ্রহ করবঃ

  • প্রথমে এই লিংকে প্রবেশ করুনঃ Fake Name Generator
  • এখন নিচের ছবির মত ( Gender= Male/Female), Name set= American, Country= New Zealand সিলেক্ট করে Generate বাটনে ক্লিক করুন।
  • এখন নিচের মত নিউজিল্যান্ডের একটি ফেইক ঠিকানা ও ফোন নাম্বার পাবেন।
  • এখন ছবিতে মার্ক করা অংশ টুকো একটি নোট প্যাডে লিখে রাখুন।

পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়মঃ

১। প্রথমেই আপনার ওয়েব ব্রাউজার থেকে নিচের লিংকে প্রবেশ করুন এবং Sign Up এ ক্লিক করুন।

Paypal Sign Up

২। এখন নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে। এখান থেকে নিচের ছবির নির্দেশ মত সিলেক্ট করুন ।
  • : New Zealand
  • : English
  • Account Type: Premier
  • এখানে Premier বক্স থেকে Get Started এ ক্লিক করুন।
৩। এখন নিচের ছবির মত একটি ফরম আসবে। ফরম টি সঠিক ভাবে পূরন করুন।
  • Email address: আপনি যেই ইমেইল ব্যাবহার করে পেপাল একাউন্ট খুলবেন সেই ইমেইল টাইপ করুন।
  • Choose a password: এইখানে আপনার পেপাল একাউন্টের জন্য একটি পাসওয়ার্ড টাইপ করুন ।
  • Re-enter password: এইখানে পাসওয়ার্ড টি পূনরায় টাইপ করুন ।
  • First name: এইখানে আপনার মাস্টারকার্ডটির নামের সাথে মিল রেখেন First Name টাইপ করুন।
  • Middle name: আপনার নামের যদি কোন Middle পার্ট থাকে তাহলে এইখানে টাইপ করুন। (অথবা খালি রাখুন) ।
  • Last name: এইখানে আপনার মাস্টারকার্ডটির নামের সাথে মিল রেখেন Last Name টাইপ করুন।
  • Date of birth: এইখানে আপনার জন্ম তারিখ টাইপ করুন। (মাস্টারকার্ড একাউন্টের সাথে মিল রেখে দিতে পারেন)
  • Nationality: ড্রপ ডাউন মেনু থেকে New Zealand সিলেক্ট করুন।
  • Address line 1: http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা ঠিকানার প্রথম লাইন টাইপ করুন।
  • City: নিচের ছবির মত http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা ঠিকানা ঠিকানা টাইপ করুন।
  • State / Province / Region: নিচের ছবির মত http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা ঠিকানা State / Province / Region টাইপ করুন।
  • Postal code: নিচের ছবির মত http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা Postal code টাইপ করুন।
  • Phone number: নিচের ছবির মত http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা Phone Number টাইপ করুন।
  • এখন সর্বশেষ Agree and Create Account বাটনে ক্লিক করুন।
৪। এখন নিচের মত একটি পেজ আসবে। এইখানে Enter The Shown Code এর খালি বক্সে নিচের ছবির মত ক্যাপচা কোড টাইপ করুন এবং Continue এ ক্লিক করুন।
৫। এখন একটি কনফারমেশন ইমেইল পাবেন। আপনার ইমেইল চেক করুন। এবং ইমেইলে প্রাপ্ত লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার পেপাল একাউন্ট টি এক্টিভ করুন। এবং নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে। আপনার যদি ক্রেডিট কার্ড / ডেবিট কার্ট থাকে তাহলে এইখান থেকে সরাসরি এড করে নিতে পারেন। তবে আপনার কার্ড এড করার পূর্বে আপনাকে আরো কিছু কাজ করতে হবে। আপনার কার্ড যদি পেওনারের হয় তাহলে পেওনারের একাউন্টে লগিন করে পেওনার কার্ডের ঠিকানা চেঞ্জ করুন। পেপালে যেই ঠিকানা ব্যাবহার করেছেন সেই ঠিকানা পেওনার একাউন্টে ক্ষনিক সময়ের জন্য সেট করুন। পেওনার আপনাকে Country চেঞ্জ করতে দিবে না। যেহেতু পেপাল কার্ডের কান্ট্রি চেক করে না , সেই জন্য কান্ট্রি পরিবর্তনের কোন প্রয়োজন ও নেই। আপাদত এই পেজ থেকে Go to My Account এ ক্লিক করুন।

আপনার পেপাল একাউন্ট তৈরি করা আপাদত শেষ। এখন দেখাব কিভাবে এই একাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে।

পেপাল ভেরিফাই করতে যা যা লাগবেঃ

আমরা যেই পেপাল একাউন্ট টি তৈরি করলাম এটি একটি নিউজিল্যান্ডের একাউন্ট। আসুন দেখে নেই নিউজিল্যান্ডের একাউন্ট ভেরিফাই করতে কি কি প্রয়োজনঃ
  • একটি ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট/ডেভিট মাস্টার অথবা ভিসা কার্ড।
বিঃ দ্রঃ বাংলাদেশ থেকে ২ ভাবে কম খরচে ফ্রী ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড পাওয়া যায়।
  1. Payoneer এর ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড (পেওনারে সাইন আপ করে আপনি একটি ফ্রী মাস্টার কার্ড পেতে পারেন এবং সাথে একটি ফ্রী আমেরিকার ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট) পেওনারের বার্ষিক চার্জ ২৯ ডলার। রেফারেল লিংক থেকে সাইন আপ করলে প্রথম ১০০ ডলার লোডে ২৫ ডলার ফ্রী পেতে পারেন)
  2. Neteller এর ইন্টারন্যাশনাল ভার্চুয়াল মাস্টারকার্ড (নেটেলার থেকে মাত্র ৩ ডলার দিয়ে আপনি ৩ টি ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড পেতে পারেন)
বিঃ দ্রঃ পেওনার থেকে প্রাপ্ত ইউ এস ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে ইচ্ছা করলে আপনি আপনার নিউজিল্যান্ডের পেপাল থেকে আপনার পেওনার মাস্টার কার্ডে ডলার Withdraw দিতে পারবেন। এবং কার্ড দিয়ে বাংলাদেশের এটি এম বুথ থেকে ক্যাশ আউট করতে পারবেন ।
বাংলাদেশ থেকে কিভাবে Payoneer এর ইন্টারন্যাশনাল মাস্টারকার্ড পেতে পারেন তা জানার জন্য নিচের লেখাটি পড়তে পারেনঃ

বাংলাদেশ থেকে Payoneer International Debit Mastercard পাওয়ার নিয়ম (২৫ ডলার ফ্রী বোনাস সহ)

Paypal ভেরিফাই করার নিয়মঃ

মজার ব্যাপার হল, নিউজিল্যান্ডের পেপাল ভেরিফাই করতে শুধু মাস্টার কার্ড এড করা লাগে। আপনার মাস্তারকার্ড এড করতে হলে আপনাকে একটা কাজ করতে হবে। আপনার কার্ড যদি পেওনারের হয় তাহলে পেওনারের একাউন্টে লগিন করে পেওনার কার্ডের ঠিকানা চেঞ্জ করুন। পেপালে যেই ঠিকানা ব্যাবহার করেছেন সেই ঠিকানা পেওনার একাউন্টে ক্ষনিক সময়ের জন্য সেট করুন। পেওনার আপনাকে Country চেঞ্জ করতে দিবে না। যেহেতু পেপাল কার্ডের কান্ট্রি চেক করে না , সেই জন্য কান্ট্রি পরিবর্তনের কোন প্রয়োজন ও নেই। ঠিকানা চেঞ্জ করা হলে নিচের পদ্বতি অনুসারে কাজ করুনঃ
  • এখন আপনার পেপাল একাউন্টে লগিন করুন।
  • যদি সিকিউরিটি প্রশ্ন যোগ করতে বলে তাহলে তা সেট করুন।
  • এখন নিচের মত একটি পেজ আসবে। এইখান থেকে Get Verified এ ক্লিক করুন।

  • এখন আপনার কার্ডের তথ্য টাইপ করুন। (নিচের ছবি অনুযায়ী)
  • এখন Continue বাটনে ক্লিক করুন।
  • এখন পেপাল আপনার কার্ড থেকে ছোট একটা এমাউন্ট চার্জ করবে।
  • এখন আপনার পেওনার এর ট্রান্সেকশন হিস্টোরি চেক করুন এবং খেয়াল করেন যে PP1234 এই রকম কিছু লেখা। এখানে PP এর পরে ৪ ডিজিট এর যেই কোড পাবেন তা পেপালে লগিন করে Profile থেকে ADD/Edit Card এ গিয়ে Conform card এ ক্লিক করে এই ৪ ডিজিটের কোড টাইপ করুন। তাহলেই আপনার কার্ড এড হয়ে যাবে।
  • সব ঠিক ঠাক করলে আপনার পেপাল ১০০% ভেরিফাই হয়তে যাবে।

বিঃ দ্রঃ আপনার কার্ডে মিনিমাম ২ ডলার থাকা লাগবে। যদি নেটেলার এর ভার্চুয়াল কার্ড ব্যাবহার করতে চান তাহলে একই উপায়ে নেটেলার একাউন্ট থেকে ঠিকানা পরিবর্তন করে নিতে হবে। মনে রাখবেন আপনার কার্ডের নামের সাথে অবশ্যই পেপাল একাউন্টের নামের মিল থাকা লাগবে। তা না হলে কার্ড দিয়ে ভেরিফাই করতে পারবেন না।

পেপাল থেকে Payoneer কার্ডে ডলার ট্রান্সফার/লোড/ক্যাশ আউট করার পদ্বতিঃ

আমার আগের পোস্টে দেখিয়েছিলাম কিভাবে ইউ এস এর পেপাল একাউন্ট খোলা লাগে এবং পেওনারের ইউ এস পেমেন্ট সার্ভিস এর মাধ্যমে পেপাল থেকে পেওনার কার্ডে ডলার ক্যাশ আউট করা যায়। কিন্তু সম্প্রতি পেপাল এখন আর পেওনার এর ভার্চুয়াল ব্যাংক সাপোর্ট না করার কারনে নতুন ব্যাবহারকারীরা সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। আজকে আমি দেখাব নিউজিল্যান্ডের পেপাল থেকে কিভাবে পেওনার এর কার্ডে পেপাল ডলার ট্রাস্নফার বা Withdraw করা যায়।
নিউজিল্যান্ডের পেপাল একাউন্টের একটি বাড়তি সুবিধা হল নিউজিল্যান্ডের পেপালে আপনি ইউ এস এর ব্যাংক এড করে ডলার উইথড্র করতে পারবেন। যেহেতু এখন পেপাল এখন পেওনার এর ব্যাংক সাপোর্ট করে না সেহেতু আপনাকে ম্যানুয়ালি কিছু কাজ করা লাগবে।
Note: আগেই বলে রাখা ভাল এইভাবে আপনি ১০০% সফল হতেও পারেন অথবা নাও হতে পারেন।
যা যা করতে হবেঃ
  • আপনার একটি নতুন Payoneer এর ইউ এস পেমেন্ট সার্ভিস এর ইউ এস ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট লাগবে। যা অন্য কোন পেপালে এড করা হয় নাই।
প্রথমে আপনার নতুন খোলা পেপাল একাউন্টে লগিন করুন।
এখন নিচের ছবির মত Profile থেকে Add a bank Account সিলেক্ট করুন

এখন নিচের ছবির মত আপনার ব্যাংক একাউন্টের তথ্য টাইপ করে Continue এ ক্লিক করুন।

এখন আপনি একটি Error Messege পাবেনঃ You cannot add a bank account at this time.
এখন আপনাকে যা করতে হবেঃ
পেপাল একাউন্টের পেজের একদম নিচের দিকে Contact Us এ ক্লিক করুন (নিচের ছবি খেয়াল করুন)

এখন নিচের ছবি মত Email US এ ক্লিক করুন।

এখন নিচের ছবির মত করে প্রথমে ড্রপ ডাউন মেনু থেকে সিলেক্ট করুনঃ

Bank Account/Credit Card,
Bank Account- Add/Remove/Edit
Last 4 Digit of Your Bank Account = আপনার ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট নাম্বারের লাস্ট ৪ ডিজিট টাইপ করুন।
সর্বশেষ মেসেজ বক্সে লিখুনঃ
I already added a credit card to my paypal. I would like to add a us bank account in my New Zealand Paypal to withdraw money. But Paypal is not allowing me to do that.
My paypal email is: example@gmai.com
My Bank Account Details below:
Bank Name:
Your payoneer us virtual bank name
Routing (ABA):
123456789
Account Number:
00000000000000000
Account Type:
CHECKING
এখন Send বাটনে ক্লিক করুন। এখন অপেক্ষা করুন। আশা করা যায় পেপাল ২৪ ঘন্টার মাঝে আপনারে মেইলে রিপ্লাই করবে। একটু কষ্ট করে প্রতি ৩ ঘন্টা পর পর ইমেইল চেক করুন। যদি সাকসেস হোন তাহলে নিচের মত একটি ইমেইল পাবেনঃ
Dear Sajedul Haque,
Thank you for contacting PayPal.
Before addressing your concern, please note that we do not recommend you to provide any financial information through an email for your account security.
We are unable to add the US bank account for you, however, you may choose to add it to your New Zealand PayPal account online.
It shows that PayPal's internal system blocked the bank account from being added on the system. For your convenience, I made adjustments to your account to enable you to add the bank. Please note that this adjustment is only valid for 4 hours.
Kindly re-add the bank on your account. For your reference here’s how to add a U.S. bank account to your PayPal account:
  1. Log in to your account.
  2. Click ‘Profile’ near the top of the page.
  3. Click ‘My money.’
  4. Click ‘Update’ beside ‘Bank accounts’ and then click ’Add.’
  5. Select ‘United States’ as the bank account country.
  6. Enter the bank’s name, then select ‘Current’ or ‘Savings.’
  7. Enter the bank’s sort code and your account number, and then click ‘Continue.’
You can withdraw funds from your PayPal account to your U.S. bank account.
Note:
  • Your sort code is the first set of numbers at the bottom of your cheque. A sort code usually has 9 digits.
  • Your bank account number is the second set of numbers at the bottom of your check.
  • If you receive a message that says, ‘You have entered an invalid sort code,’ it could mean that the sort code you entered is incorrect or that we do not currently accept that bank.
Should you have further inquiries, do not hesitate to email us or you may also contact us by phone from 6am to 10pm AEST Monday to Friday and 8am to 7pm AEST Saturday and Sunday at 1-800-073-263 or +61 28223-9500.
Thank you for choosing PayPal.
যদি এইরকম মেইল পান তাহলে মেইল পাবার ৪ ঘন্টার মধ্যে উপরের পদ্বতিতে পূনরায় ব্যাংক একাউন্টটি পেপালে এড করার চেস্টা করুন। সব ঠিক থাকলে আপনার নিউজিল্যান্ডের পেপালে ইউ এস ব্যাংকটি এড হয়ে যাবে। এখন আপনি ইচ্ছা করলে আপনার নিউজিল্যান্ডের পেপাল থেকে পেওনার এর ব্যাংকে ডলার Withdraw দিতে পারবেন। এবং দিলে ৩-৪ দিনের মাঝেই ডলারে আপনার কার্ডে যোগ হয়ে যাবে।

Latest Update:

ইদানিং নতুন করা Payoneer একাউন্ট গুলোতে Bank of America এর পরিবর্তে নতুন অন্য একটি ইউ এস ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট দেওয়া হচ্ছে যা আপাদত পেপাল এসেপ্ট করতেছে। আর যাদের ব্যাংক অফ আমেরিকার একাউন্ট তারা ইচ্ছা করলে পেওনার কে মেইল করে নতুন ব্যাংক এর তথ্য আপনার একাউন্টের জন্য পেতে পারেন। আর আগেই বলেছি পেওনার এর ব্যাংক নিউজিল্যান্ডের একাউন্টে এড করতে গেলে একটি ইরর মেসেজ পাবেন। তাই ম্যানুয়ালি আপনাকে কাজটি করতে হবে। আর যদি আপনার পেওনার একাউন্টি আজকাল নতুন করে করেন তাহলে এর ব্যাংক সরাসরি এড হবার কথা। আর যদি পেওনার এর  Bank of America এর ভার্চুয়াল একাউন্ট ব্যাবহার করতে চান তাহলে উপরের নিয়ম অনুযায়ী পেপাল কে মেইল করে ম্যানুয়ালি কাজটি করতে হবে।

লেখকঃ সাজেদুল হক

পূর্বে প্রকাশিতঃ সাজেদুল হকের অনলাইন ডায়েরী

The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA

সংগ্রহে রাখুন বাংলাদেশী সকল ডোমেইন/হোস্টিং প্রভাইডারদের তালিকা A টু Z!!

 সবাইকে শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকের টিউনে তেমন কোন আলোচনা করার ইচ্ছা নাই। সংক্ষেপেই টিউনের মূল আলোচনা শেষ করব।

যাইহোক আপনাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন  যারা ডোমেইন ও হোস্টিং গ্রহন করে নিজস্ব ওয়েব সাইট কিংবা ব্লগ সাইট অপারেট করার ইচ্ছা পোষন করেছেন। আসলে ডোমেইন এবং হোস্টিং বিষয় নিয়ে টিটিতে প্রায় শ'খানেক টিউন পাওয়া যাবে। তাছাড়া এর মধ্যে অনেকেই জেনে গেছেন ডোমেইন ও হোস্টিং কি? So, আমি নতুন করে আর পুনরাবৃত্তি করব না। আজকের টিউনে আপনাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিব অর্থাত বাংলাদেশের ওয়েব হোস্টিং প্রভাইদের ওয়েব লিংক জুড়ে দিব যেখানে আপনি একটু ঢু মারলে তাদের সুবিধা, ওয়েব প্যাকেজসহ নানাবিধ তথ্যাদি জানতে পারবেন।
সত্যিকার অর্থে হলেও আমরা অনেকেই হয়ত বাংলাদেশী হোস্টিং প্রভাইডারদের হাতেগোনা কয়েকজন চিনি বিশেষত সামাজিক যোগাযোগ ও তাদের স্পন্সর টিউনের জন্য। যাইহোক নিম্নরুপ তালিকা হতে এবার আপনি সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবনে কোথা হতে হোস্টিং ও ডোমেইন গ্রহন করবেন। বিশেষত যারা হোস্টিং প্রভাইডার তারাই ডোমেইনগুলোও সেল/রেজি: করে থাকেন। সুতরাং এখানের যে কোনটিই হতে আপনার সার্ভিস পাইতে যোগাযোগ করতে পারেন।

A categories
B categories
C categories
D categories
E categories
F categories
G categories
গ্রীণহোস্টিং
H categories
K categories
M categories
N categories
R categories
S categories
T categories
W categories
Numeric categories

ওয়েব সাইট রিভিউ এবং নিজের সংগৃহিত তথ্যাবলীর আলোকে উপরোক্ত তালিকা সন্নিবেশ করলাম। তথাপি আরো কিছু হোস্ট সাইট থাকতে পারে যে গুলো আমার জানা নাই। নতুন কিছু সাইট সম্পর্কে আমাকে টিউমেন্ট করলে  টিউনে আপডেট করে নিব।  পরিশেষে সবাইকে আবারো শুভেচ্ছা এবং আজ এই পর্যন্তই।

জিমেইল সহ অন্যান্য সার্ভিস একাউন্ট চিরতরে ডিলেট করতে চান? কিন্তু পারছেন না…! তাহলে এই টিউনটি আপনার জন্য!!

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের টিউন।

বিভিন্ন ইমেইল একাউন্টের মধ্য আমরা অনেকেই গুগলের জিমেইল ব্যবহার করি। এবং সারা বিশ্বের ইমেইল ইজারের মধ্য গুগলের ইউজার সবচেয়ে বেশী। কারন আপনি যদি একটি জিমেইল একাউন্টের অধিকারী হন তাহলে একই সাথে গুগলের প্রায় ১ ডজন সার্ভিস ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। যাইহোক গুগলের পটভূমি নিয়ে অতটা আলোচনা করব না। এবার কাজের কথাতে আসি। গুগল প্রায়ই ইন্টারফেস পরিবর্তন করে বলে অনেকের বিভিন্ন সেটিংস/অপশন খুজেঁ পাইতে সমস্যা হয়। সিকিউরিটি অপশন যোগ, প্রফাইল এডিট করা, কিংবা বিশেষ কারনে জিমেইল একাউন্ট ডিলেট করা ইত্যদি।
মূলত যাদের একাধিক জিমেইল একাউন্ট আছে। কিন্তু তেমন একটা ব্যবহার করা  হয়না, অযথা পড়েই থাকে। অপরদিকে একাধিক মেইল মডিফাই ও সিকিউরিটি নিয়ন্ত্রণ করাটাও অনেকের কাছে ঝামেলা মনে হতে পারে। উদাহরন হিসাবে বলছি ব্যক্তিগত আমার প্রায় একাধিক মেইল ছিল তাও প্রায় আজ থেকে ৩ বছর পূর্বের। তেমন একটা ব্যবহার করা হত না বিধায় কিছুদিন পূর্বে প্রায় সব গুলোই ডিলেট করে ফেলি। সুতরাং আমার মত এমন অবস্থা হয়ত অনেকেরই। এবার টিউনের আলোচনা হিসাবে  দেখাব কিভাবে আপনি আপনার জিমেইল একাউন্টকে ডিলেট করবেন? যদিও অনেকেই আমাকে ফেবুতে এই বিষয় নিয়ে একটি টিউন করার অনুরোধ করেছিলেন। আসলে যারা জানেন তাদের কাছে বিষয়টি অনেক সহজ!

চিত্রনুযায়ী কাজের কৌশল

১। প্রথমে আপনার জিমেইল একাউন্টে লগইন করুন > মেইল একাউন্টের উপরে ডান পাশের প্রফাইল আইকন হইতে  Privacy অপশনে ক্লিক করুন।
২। একটি নতুন উইন্ডো/ট্যাব ওপেন হবে> নির্দেশনা অনুসরন করুন Overview > My Account
৩। ডান পাশের প্যান হইতে নির্বাচন করুন Delete Google Account & Data
৪। আপনার জিমেইলের লগইন অপশন আসবে সুতরাং নতুন করে লগইন করুন > নিচের চিত্রের মতো দুইটি অপশনে টিক মার্ক দিয়ে Delete Account বাটনে ক্লিক করুন
৫। একটি বার্তা পাবেন> ওকে করলেই জিমেইল একউন্টটি লগ আউট হয়ে যাবে। ব্যাস কাজের প্রক্রিয়া এখানেই শেষ!

নির্দেশনা

১। একাউন্ট ডিলেট করা হয়ে গেলে কোনভাবেই লগইন করার চেষ্টা করবেন না। কারন, তাতে পূনরায় একাউন্ট রিস্টোর/রিকভারি হয়ে যাবে।
২। পূনরায় কোন লগইন না করলে ১৫ দিন পর একাউন্ট স্থায়ীভাবে ডিলেট হয়ে যাবে যা পরবর্তীতে কোন ভাবেই রিকভার করা যাবে না।
৩। টিউনের আলোচনা অনুযায়ী জিমেইল একাউন্ট ডিলেট হবার সাথে আপনার জিমেইল একাউন্টের অন্তগর্ত অন্যান্য একাউন্ট যেমন: ব্লগার, গুগল ড্রাইভ, ইউটিউব, গুগল+ ডিলেট হয়ে যাবে।
৪। স্পর্শকাতর কোন বিষয় যেমন: গুগলের পাওনাদি, পূর্বে কোন টার্মস ভঙ্গের  কারনে একাউন্ট ডিলেট নাও হতে পারে।
৫। অনেকেই প্রশ্ন করবেন যে, ডিলেট করা একউন্টটি অন্য কেউ পরবর্তীতে ব্যবহার করতে পারবে কিনা! গুগলের টামর্স অনুযায়ী প্রাথমিকভাবে ডিলেট করা একাউন্ট প্রথমত কেউ ২ বছর ব্যবহার কিংবা রিকভারি করতে পারবে না। অতপর ২ বছর পর যে কেউ মালিকানা হিসাবে নতুন করে পূর্বের নামে একাউন্ট ক্রিয়েট করার সুযোগ পাবেন।
পরশেষে আশা করি টিউনের আলোচনা অনুযায়ী এবার নিজেই উপরোক্ত কাজটি করতে পারবেন। সুতরাং আপনার কোন অব্যবহৃত কিংবা অপ্রয়োজনীয় জিমেইল একাউন্ট থাকলে ডিলেট করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। সুতরাং এখনি শুরু করে দিন।
বিশেষ প্রয়োজনে আমাকে নক করতে পারেন-

টেলিটক সিমের মাধ্যমে বাংলাদেশ যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদনের পদ্ধতি

এখন বাংলাদেশের প্রায় সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে হয় আমাদের একমাত্র দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক এর প্রিপেইড সিম থেকে। কয়েকদিনের মধ্যেই শুরু হয়ে যাবে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন প্রক্রিয়া। তো চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন এর পদ্ধতি কেমন?teletalk
এসএমএস পদ্ধতি: প্রথম ধাপ- এই ধাপে একটা টেলিটক সিম যুক্ত মোবাইল ফোনের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে-
.
বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের কোড স্পেস দিয়ে এইচএসসি শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস দিয়ে এইচএসসি রোল নম্বর স্পেস দিয়ে এইচএসসি পাশের সন  স্পেস দিয়ে এসএসসি শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস দিয়ে এসএসসি রোল নম্বর স্পেস দিয়ে এসএসসি পাশের সন স্পেস দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ইউনিটের ফরম তুলবেন তার কীওয়ার্ড
এরপর পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
.
ধরুণ আপনি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করবেন, ঢাকা বোর্ড থেকে ২০১৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় আপনার রোল ১২৩৪৫৬ এবং ২০১২ সালের এসএসসি পরীক্ষায় আপনার রোল ছিল ৭৮৯০১২ তাহলে আপনাকে এসএমএস এ লিখতে হবে
JU<স্পেস>DHA<স্পেস>123456<স্পেস>2014<স্পেস>DHA<স্পেস>789012<স্পেস>2012<স্পেস>C
(শেষের C হল আপনি C ইউনিটের ফরম তুলতে চাচ্ছেন)।
.
কোটার ক্ষেত্রে এই এসএমএস এর শেষে স্পেস দিয়ে কোটার কীওয়ার্ড দিতে হবে।
.
যেমন মুক্তিযোদ্ধা কোটা যদি FFQ উল্লেখ থাকে তাহলে লিখতে হবে:
JU<স্পেস>DHA<স্পেস>123456<স্পেস>2014<স্পেস>DHA<স্পেস>789012<স্পেস>2012<স্পেস>C<স্পেস>FFQ
দ্বিতীয় ধাপঃ এসএমএস পাঠানোর পর সকল তথ্য সঠিক হলে আবেদনকারীর নাম, ভর্তি পরীক্ষার ফি এবং একটি পিন কোড জানানো হবে।
.
আবেদন করতে সম্মতি জানানোর জন্যে আপনাকে আবার লিখতে হবে-
বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের কোড<স্পেস>YES<স্পেস>প্রাপ্য পিন কোড<স্পেস>যে মোবাইল নম্বরে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে তার নম্বর
এক্ষেত্রে আপনার যে নম্বরটি সবসময় ব্যাবহার করেন সেই নম্বরটিই দিবেন। এসএমএসের জন্যে ব্যবহৃত নম্বর না দিলেও চলবে।
.
আপনার মোবাইলে পর্যাপ্ত টাকা থাকলে টাকা কেটে নিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই আপনাকে একটি রোল নম্বর প্রদান করা হবে। আপনার কাজ শেষ। এখন শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শর্ত অনুসারে ভর্তি পরীক্ষার সময় আপনাকে সঙ্গে করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং কিছু কাগজপত্র নিয়ে যেতে হবে।
.
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোড: এসএমএস এর মাধ্যমে যেসকল বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যাচ্ছে সেগুলোর কোড নিচে দেওয়া হলোঃ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (CU),
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (JNU),
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (JU),
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (RU),
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (KU),
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (IU),
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (COU),
জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় (KNU),
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (BRUR),
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (BU),
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট (SUST),
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (JUST),
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (PSTU),
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টাঙ্গাইল (MBSTU),
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর (HSTU),
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
(NSTU),
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (PUST),
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (RUET),
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (CUET),
বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (BSMRSTU),
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BAU),
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (SAU),
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (SYLAU),
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এনিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (CVASU),
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BSMRAU)
.
বোর্ডের নামের কোড: বিভিন্ন বোর্ডের নামের প্রথম ৩ অক্ষরই হবে ঐ বোর্ড এর নামের কোড। নিচে সকল বোর্ড এর নামের কোড তুলে দেওয়া হলোঃ
ঢাকা বোর্ড (DHA), চট্টগ্রাম বোর্ড (CHI),
রাজশাহী বোর্ড (RAJ),
কুমিল্লা বোর্ড (COM), দিনাজপুর বোর্ড (DIN),
যশোর বোর্ড (JES), সিলেট বোর্ড (SYL),
বরিশাল বোর্ড (BOR),
মাদ্রাসা বোর্ড (MAD),
ও এবং এ লেভেলের জন্যে (GCE) এবং
অন্যান্যদের জন্যে (OTH)

দুনিয়ার সবচেয়ে সহজ উপায়ে Torrent ফাইল ডাউনলোড করুন IDM দিয়ে।[Tune of The Day]

প্রিয় বন্ধুরা,  আপনারা সবাই কেমন আছেন, আশা করি খুব ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের  জন্য অনেক প্রয়োজনীয় এবং ভাল একটা টিউন শেয়ার করব। আশা করি সবার কাজে আসবে।

বর্তমান সময়ে torrent দিয়ে ফাইল ডাউনলোড করেন না এমন মানুষ খুজে পাওয়া মুশকিল। আরও মুশকিল হল torrent দিয়ে ফাইল ডাউনলোড করার জন্য ঝামেলা পোহাতে হয় না এমন লোক পাওয়া।
তাই কিভাবে খুব সহজে torrent ফাইল IDM দিয়ে ডাউনলোড করা যায় (without file size limit) সেটাই আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
হয়ত এর চেয়ে সহজ আর কোন পথ আর কেউ পাবেন না। তাহলে চলুন কথা না বারিয়ে কাজে আসি
১।
প্রথমে যেকোনো একটি টরেন্ট সাইট KICKASS TORRENT (চাইলে অন্য যেকোনো সাইটও USE করতে পারে) থেকে যে ফাইল টি ডাউনলোড করতে চান তার magnet link টা Copy করুন



২।
এবার এই লিঙ্ক এ যান এবং copy করা magnet link টা খালি বক্স এ paste করে download button এ click করুনজ দেখবেন নিচে File List দেখতে পাবেন
না বুঝলে  চিত্র দেখুন



৩।
ফাইল এর ওপর ক্লিক করলে new একটা পেজ আসবে আর আপনাকে ১০ সেকেন্ড wait করতে বলবে পরে আপনি skip ad>> এ click করুন।


৪।
দেখবেন download হওয়া শুরু হবে

Start Download button এ click করুন

এইভাবে যত বড় ফাইল যত খুশি তত ডাউনলোড করুন।  😀  😆  :-)

বিঃদ্রঃ আপনি একবার এ একটি file ই upload দিতে পারবেন  😥 

আজ এ পর্যন্তই।।
সবাইকে ধন্যবাদ।
সুস্থ্য থাকুন,ভালো থাকুন এবং সব সময় টেকটিউনস এর সাথেই থাকুন।

কিছু কথা
এই
সাইটে দেয়া সকল ইনকাম করার টিপস,প্রক্রিয়া/পদ্ধতি এখানে দেয়া ইনকাম করার সাইট সব বিশ্বস্ত এখানে কোন ভুয়া টিপস বা সাইট নিয়ে পোষ্ট করা হয় না ।। ইনকাম করার সকল পদ্ধতি এখানে শিখানো হবে এবং সেই পদ্ধতি গুলো ১০০% সত্যি যে সাইট গুলো সত্যি পেমেন্ট দেই শুধুমাত্র সেই সাইট গুলো থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন তা নিয়ে এখানে পোষ্ট করা হয়। তাই এখানকার সকল ইনকাম করার রাস্তা আপনি নির্দিধায় অনুসরন করতে পারেন

আর ছোট খাট হেল্প এর জন্য আমার দেয়া রিফারেল লিংক দিয়ে সকল ইনকাম করার সাইটে রেজিস্ট্রেশন করবেন

***নতুন নতুন ইনকাম করার ওয়ে শিখতে আমাদের সাথেই থাকুন

Popular Posts

Categories

Tips & Trick টিপস এন্ড ট্রিকস Blogspot Download ইন্টারনেট বাংলালিংক Make Money Online tips Blogger Computer Earn Without Investment Neobux TELECOMMUNICATION অনলাইন একের ভিতর সব ওয়েব ডিজাইন গুগল মেইল গ্রামীণফোন ডাউনলোড নেটওয়ার্ক বাংলালিংক সিম মোবাইল মোবাইলীয় Advance Computer Operating Affiliates Marketing Apps Audio Editor Awesome Cursors for Bloggers BD JOBS Computer Guru Copy Direct Link Data Recovery Software Design Earn Money Online Facebook File Management File arrangement Free Full Verified Paypal GP Internet Tips GP MB এর মেয়াদ বাড়ানো Gokano.com Gp eid Offer Gp flexi plane Headphone Internet Tips Internet Trick Jobs Keyboard Shortcut Link Generator MS word MS word Keyboard Shortcut Messager Mining site Mobile Net Speed Online Jobs PC Solve PDF Editor PDF Reader PDF Tools Paid Apps Payoneer Paypal SEO Sitemap Software Web Hacking Windows Windows Doctor Windows Problem Solve bangladeshi domain hosting cheap domain hosting daily income domain-hosting gp free 1gb 7 days gp free 1gb data gp free 1gb internet bonus gp free 1gb internet offer by referring friends gp free 250mb data gp offer grameenphone free 1GB internet new gp offer torrent to idm tutorial what will you do youtube tricks অটো রিফ্রেশ অফার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আমার টিউন্স ইউটিউব ইউটিউব ট্রিক ইলেকট্রনিক গেজেট ইলেক্ট্রনিক্স ওপেন সোর্স ওয়াইফাই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ওয়েব ব্রাউজার ওয়েব সাইট কম্পিউটার করবেন না কাজ ক্ষতিকর দিক গুরুত্বপূর্ণ জেনে রাখুন টরেন্ট (torrent) ফাইল ডাউনলোড করুন আইডিএম ব্যবহার করে টিউটোরিয়াল টিপস ডেস্কটপ টিপস তথ্য প্রযুক্তি দৈনিক আয় নতুন ও বন্ধ সিম নতুন পদ্বতি নাম ও লিঙ্ক নিরাপদ নেটওয়ার্কিং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পাসওয়ার্ড প্রযুক্তি প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট ফ্রি ফ্রি ইন্টারনেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য বুকমার্ক ব্যাকআপ ব্লগ সাইট মাউস নষ্ট হলে কি করবেন মাস্টারকার্ড রাউটার রেজিষ্ট্রেশন সংগ্রহ. বাংলাদেশী. ডোমেইন/হোস্টিং. প্রভাইডার. তালিকা .A টু Z সচেতন হোন সাবধান হোন সিম ক্লোনিং সেলফি স্টিক হার্ড ড্রাইভ হেডফোন হ্যাকিং ১GB ৫ টাকায়

Blog Archive

Contact Form

Name

Email *

Message *