Blogger Widgets

বাংলাদেশ থেকে Full Verified Paypal একাউন্ট খোলা এবং পেপাল ডলার Payoneer মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে ক্যাশআউট করার নতুন পদ্বতি

আজ আপনাদের দেখাব বাংলাদেশ থেকে Verified Paypal Account খোলা এবং পেপাল ডলার Payoneer মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে ক্যাশআউট করার নতুন পদ্বতি :) আজকে নিউজিল্যান্ডের পেপাল কিভাবে বাংলাদেশ থেকে ভেরিফাইড করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করব।
*** ইউ এস এর পেপালে ইদানিং অতিমাত্রায় ফোন ভেরিফিকেশন চাওয়ায় বাংলাদেশ থেকে ব্যাবহার করা কস্ট হচ্ছে। তবে সব সময় এক ডিভাইস থেকে একাউন্টে লগিন করলে ফোন ভেরিফিকেশন চায় না।

যা যা লাগবেঃ

  • একটি ইন্টারন্যাশনাল ডেভিট/ক্রেডিট মাস্টার/ভিসা কার্ড
  • নিউজিল্যান্ডের যেকোন একটি ফেইক ঠিকানা

আসুন প্রথমেই দেখে নেই নিউজিল্যান্ডের একটি ফেইক ঠিকানা কিভাবে সংগ্রহ করবঃ

  • প্রথমে এই লিংকে প্রবেশ করুনঃ Fake Name Generator
  • এখন নিচের ছবির মত ( Gender= Male/Female), Name set= American, Country= New Zealand সিলেক্ট করে Generate বাটনে ক্লিক করুন।
  • এখন নিচের মত নিউজিল্যান্ডের একটি ফেইক ঠিকানা ও ফোন নাম্বার পাবেন।
  • এখন ছবিতে মার্ক করা অংশ টুকো একটি নোট প্যাডে লিখে রাখুন।

পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়মঃ

১। প্রথমেই আপনার ওয়েব ব্রাউজার থেকে নিচের লিংকে প্রবেশ করুন এবং Sign Up এ ক্লিক করুন।

Paypal Sign Up

২। এখন নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে। এখান থেকে নিচের ছবির নির্দেশ মত সিলেক্ট করুন ।
  • : New Zealand
  • : English
  • Account Type: Premier
  • এখানে Premier বক্স থেকে Get Started এ ক্লিক করুন।
৩। এখন নিচের ছবির মত একটি ফরম আসবে। ফরম টি সঠিক ভাবে পূরন করুন।
  • Email address: আপনি যেই ইমেইল ব্যাবহার করে পেপাল একাউন্ট খুলবেন সেই ইমেইল টাইপ করুন।
  • Choose a password: এইখানে আপনার পেপাল একাউন্টের জন্য একটি পাসওয়ার্ড টাইপ করুন ।
  • Re-enter password: এইখানে পাসওয়ার্ড টি পূনরায় টাইপ করুন ।
  • First name: এইখানে আপনার মাস্টারকার্ডটির নামের সাথে মিল রেখেন First Name টাইপ করুন।
  • Middle name: আপনার নামের যদি কোন Middle পার্ট থাকে তাহলে এইখানে টাইপ করুন। (অথবা খালি রাখুন) ।
  • Last name: এইখানে আপনার মাস্টারকার্ডটির নামের সাথে মিল রেখেন Last Name টাইপ করুন।
  • Date of birth: এইখানে আপনার জন্ম তারিখ টাইপ করুন। (মাস্টারকার্ড একাউন্টের সাথে মিল রেখে দিতে পারেন)
  • Nationality: ড্রপ ডাউন মেনু থেকে New Zealand সিলেক্ট করুন।
  • Address line 1: http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা ঠিকানার প্রথম লাইন টাইপ করুন।
  • City: নিচের ছবির মত http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা ঠিকানা ঠিকানা টাইপ করুন।
  • State / Province / Region: নিচের ছবির মত http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা ঠিকানা State / Province / Region টাইপ করুন।
  • Postal code: নিচের ছবির মত http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা Postal code টাইপ করুন।
  • Phone number: নিচের ছবির মত http://www.fakenamegenerator.com থেকে সংগ্রহ করা Phone Number টাইপ করুন।
  • এখন সর্বশেষ Agree and Create Account বাটনে ক্লিক করুন।
৪। এখন নিচের মত একটি পেজ আসবে। এইখানে Enter The Shown Code এর খালি বক্সে নিচের ছবির মত ক্যাপচা কোড টাইপ করুন এবং Continue এ ক্লিক করুন।
৫। এখন একটি কনফারমেশন ইমেইল পাবেন। আপনার ইমেইল চেক করুন। এবং ইমেইলে প্রাপ্ত লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার পেপাল একাউন্ট টি এক্টিভ করুন। এবং নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে। আপনার যদি ক্রেডিট কার্ড / ডেবিট কার্ট থাকে তাহলে এইখান থেকে সরাসরি এড করে নিতে পারেন। তবে আপনার কার্ড এড করার পূর্বে আপনাকে আরো কিছু কাজ করতে হবে। আপনার কার্ড যদি পেওনারের হয় তাহলে পেওনারের একাউন্টে লগিন করে পেওনার কার্ডের ঠিকানা চেঞ্জ করুন। পেপালে যেই ঠিকানা ব্যাবহার করেছেন সেই ঠিকানা পেওনার একাউন্টে ক্ষনিক সময়ের জন্য সেট করুন। পেওনার আপনাকে Country চেঞ্জ করতে দিবে না। যেহেতু পেপাল কার্ডের কান্ট্রি চেক করে না , সেই জন্য কান্ট্রি পরিবর্তনের কোন প্রয়োজন ও নেই। আপাদত এই পেজ থেকে Go to My Account এ ক্লিক করুন।

আপনার পেপাল একাউন্ট তৈরি করা আপাদত শেষ। এখন দেখাব কিভাবে এই একাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে।

পেপাল ভেরিফাই করতে যা যা লাগবেঃ

আমরা যেই পেপাল একাউন্ট টি তৈরি করলাম এটি একটি নিউজিল্যান্ডের একাউন্ট। আসুন দেখে নেই নিউজিল্যান্ডের একাউন্ট ভেরিফাই করতে কি কি প্রয়োজনঃ
  • একটি ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট/ডেভিট মাস্টার অথবা ভিসা কার্ড।
বিঃ দ্রঃ বাংলাদেশ থেকে ২ ভাবে কম খরচে ফ্রী ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড পাওয়া যায়।
  1. Payoneer এর ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড (পেওনারে সাইন আপ করে আপনি একটি ফ্রী মাস্টার কার্ড পেতে পারেন এবং সাথে একটি ফ্রী আমেরিকার ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট) পেওনারের বার্ষিক চার্জ ২৯ ডলার। রেফারেল লিংক থেকে সাইন আপ করলে প্রথম ১০০ ডলার লোডে ২৫ ডলার ফ্রী পেতে পারেন)
  2. Neteller এর ইন্টারন্যাশনাল ভার্চুয়াল মাস্টারকার্ড (নেটেলার থেকে মাত্র ৩ ডলার দিয়ে আপনি ৩ টি ভার্চুয়াল মাস্টার কার্ড পেতে পারেন)
বিঃ দ্রঃ পেওনার থেকে প্রাপ্ত ইউ এস ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে ইচ্ছা করলে আপনি আপনার নিউজিল্যান্ডের পেপাল থেকে আপনার পেওনার মাস্টার কার্ডে ডলার Withdraw দিতে পারবেন। এবং কার্ড দিয়ে বাংলাদেশের এটি এম বুথ থেকে ক্যাশ আউট করতে পারবেন ।
বাংলাদেশ থেকে কিভাবে Payoneer এর ইন্টারন্যাশনাল মাস্টারকার্ড পেতে পারেন তা জানার জন্য নিচের লেখাটি পড়তে পারেনঃ

বাংলাদেশ থেকে Payoneer International Debit Mastercard পাওয়ার নিয়ম (২৫ ডলার ফ্রী বোনাস সহ)

Paypal ভেরিফাই করার নিয়মঃ

মজার ব্যাপার হল, নিউজিল্যান্ডের পেপাল ভেরিফাই করতে শুধু মাস্টার কার্ড এড করা লাগে। আপনার মাস্তারকার্ড এড করতে হলে আপনাকে একটা কাজ করতে হবে। আপনার কার্ড যদি পেওনারের হয় তাহলে পেওনারের একাউন্টে লগিন করে পেওনার কার্ডের ঠিকানা চেঞ্জ করুন। পেপালে যেই ঠিকানা ব্যাবহার করেছেন সেই ঠিকানা পেওনার একাউন্টে ক্ষনিক সময়ের জন্য সেট করুন। পেওনার আপনাকে Country চেঞ্জ করতে দিবে না। যেহেতু পেপাল কার্ডের কান্ট্রি চেক করে না , সেই জন্য কান্ট্রি পরিবর্তনের কোন প্রয়োজন ও নেই। ঠিকানা চেঞ্জ করা হলে নিচের পদ্বতি অনুসারে কাজ করুনঃ
  • এখন আপনার পেপাল একাউন্টে লগিন করুন।
  • যদি সিকিউরিটি প্রশ্ন যোগ করতে বলে তাহলে তা সেট করুন।
  • এখন নিচের মত একটি পেজ আসবে। এইখান থেকে Get Verified এ ক্লিক করুন।

  • এখন আপনার কার্ডের তথ্য টাইপ করুন। (নিচের ছবি অনুযায়ী)
  • এখন Continue বাটনে ক্লিক করুন।
  • এখন পেপাল আপনার কার্ড থেকে ছোট একটা এমাউন্ট চার্জ করবে।
  • এখন আপনার পেওনার এর ট্রান্সেকশন হিস্টোরি চেক করুন এবং খেয়াল করেন যে PP1234 এই রকম কিছু লেখা। এখানে PP এর পরে ৪ ডিজিট এর যেই কোড পাবেন তা পেপালে লগিন করে Profile থেকে ADD/Edit Card এ গিয়ে Conform card এ ক্লিক করে এই ৪ ডিজিটের কোড টাইপ করুন। তাহলেই আপনার কার্ড এড হয়ে যাবে।
  • সব ঠিক ঠাক করলে আপনার পেপাল ১০০% ভেরিফাই হয়তে যাবে।

বিঃ দ্রঃ আপনার কার্ডে মিনিমাম ২ ডলার থাকা লাগবে। যদি নেটেলার এর ভার্চুয়াল কার্ড ব্যাবহার করতে চান তাহলে একই উপায়ে নেটেলার একাউন্ট থেকে ঠিকানা পরিবর্তন করে নিতে হবে। মনে রাখবেন আপনার কার্ডের নামের সাথে অবশ্যই পেপাল একাউন্টের নামের মিল থাকা লাগবে। তা না হলে কার্ড দিয়ে ভেরিফাই করতে পারবেন না।

পেপাল থেকে Payoneer কার্ডে ডলার ট্রান্সফার/লোড/ক্যাশ আউট করার পদ্বতিঃ

আমার আগের পোস্টে দেখিয়েছিলাম কিভাবে ইউ এস এর পেপাল একাউন্ট খোলা লাগে এবং পেওনারের ইউ এস পেমেন্ট সার্ভিস এর মাধ্যমে পেপাল থেকে পেওনার কার্ডে ডলার ক্যাশ আউট করা যায়। কিন্তু সম্প্রতি পেপাল এখন আর পেওনার এর ভার্চুয়াল ব্যাংক সাপোর্ট না করার কারনে নতুন ব্যাবহারকারীরা সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। আজকে আমি দেখাব নিউজিল্যান্ডের পেপাল থেকে কিভাবে পেওনার এর কার্ডে পেপাল ডলার ট্রাস্নফার বা Withdraw করা যায়।
নিউজিল্যান্ডের পেপাল একাউন্টের একটি বাড়তি সুবিধা হল নিউজিল্যান্ডের পেপালে আপনি ইউ এস এর ব্যাংক এড করে ডলার উইথড্র করতে পারবেন। যেহেতু এখন পেপাল এখন পেওনার এর ব্যাংক সাপোর্ট করে না সেহেতু আপনাকে ম্যানুয়ালি কিছু কাজ করা লাগবে।
Note: আগেই বলে রাখা ভাল এইভাবে আপনি ১০০% সফল হতেও পারেন অথবা নাও হতে পারেন।
যা যা করতে হবেঃ
  • আপনার একটি নতুন Payoneer এর ইউ এস পেমেন্ট সার্ভিস এর ইউ এস ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট লাগবে। যা অন্য কোন পেপালে এড করা হয় নাই।
প্রথমে আপনার নতুন খোলা পেপাল একাউন্টে লগিন করুন।
এখন নিচের ছবির মত Profile থেকে Add a bank Account সিলেক্ট করুন

এখন নিচের ছবির মত আপনার ব্যাংক একাউন্টের তথ্য টাইপ করে Continue এ ক্লিক করুন।

এখন আপনি একটি Error Messege পাবেনঃ You cannot add a bank account at this time.
এখন আপনাকে যা করতে হবেঃ
পেপাল একাউন্টের পেজের একদম নিচের দিকে Contact Us এ ক্লিক করুন (নিচের ছবি খেয়াল করুন)

এখন নিচের ছবি মত Email US এ ক্লিক করুন।

এখন নিচের ছবির মত করে প্রথমে ড্রপ ডাউন মেনু থেকে সিলেক্ট করুনঃ

Bank Account/Credit Card,
Bank Account- Add/Remove/Edit
Last 4 Digit of Your Bank Account = আপনার ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট নাম্বারের লাস্ট ৪ ডিজিট টাইপ করুন।
সর্বশেষ মেসেজ বক্সে লিখুনঃ
I already added a credit card to my paypal. I would like to add a us bank account in my New Zealand Paypal to withdraw money. But Paypal is not allowing me to do that.
My paypal email is: example@gmai.com
My Bank Account Details below:
Bank Name:
Your payoneer us virtual bank name
Routing (ABA):
123456789
Account Number:
00000000000000000
Account Type:
CHECKING
এখন Send বাটনে ক্লিক করুন। এখন অপেক্ষা করুন। আশা করা যায় পেপাল ২৪ ঘন্টার মাঝে আপনারে মেইলে রিপ্লাই করবে। একটু কষ্ট করে প্রতি ৩ ঘন্টা পর পর ইমেইল চেক করুন। যদি সাকসেস হোন তাহলে নিচের মত একটি ইমেইল পাবেনঃ
Dear Sajedul Haque,
Thank you for contacting PayPal.
Before addressing your concern, please note that we do not recommend you to provide any financial information through an email for your account security.
We are unable to add the US bank account for you, however, you may choose to add it to your New Zealand PayPal account online.
It shows that PayPal's internal system blocked the bank account from being added on the system. For your convenience, I made adjustments to your account to enable you to add the bank. Please note that this adjustment is only valid for 4 hours.
Kindly re-add the bank on your account. For your reference here’s how to add a U.S. bank account to your PayPal account:
  1. Log in to your account.
  2. Click ‘Profile’ near the top of the page.
  3. Click ‘My money.’
  4. Click ‘Update’ beside ‘Bank accounts’ and then click ’Add.’
  5. Select ‘United States’ as the bank account country.
  6. Enter the bank’s name, then select ‘Current’ or ‘Savings.’
  7. Enter the bank’s sort code and your account number, and then click ‘Continue.’
You can withdraw funds from your PayPal account to your U.S. bank account.
Note:
  • Your sort code is the first set of numbers at the bottom of your cheque. A sort code usually has 9 digits.
  • Your bank account number is the second set of numbers at the bottom of your check.
  • If you receive a message that says, ‘You have entered an invalid sort code,’ it could mean that the sort code you entered is incorrect or that we do not currently accept that bank.
Should you have further inquiries, do not hesitate to email us or you may also contact us by phone from 6am to 10pm AEST Monday to Friday and 8am to 7pm AEST Saturday and Sunday at 1-800-073-263 or +61 28223-9500.
Thank you for choosing PayPal.
যদি এইরকম মেইল পান তাহলে মেইল পাবার ৪ ঘন্টার মধ্যে উপরের পদ্বতিতে পূনরায় ব্যাংক একাউন্টটি পেপালে এড করার চেস্টা করুন। সব ঠিক থাকলে আপনার নিউজিল্যান্ডের পেপালে ইউ এস ব্যাংকটি এড হয়ে যাবে। এখন আপনি ইচ্ছা করলে আপনার নিউজিল্যান্ডের পেপাল থেকে পেওনার এর ব্যাংকে ডলার Withdraw দিতে পারবেন। এবং দিলে ৩-৪ দিনের মাঝেই ডলারে আপনার কার্ডে যোগ হয়ে যাবে।

Latest Update:

ইদানিং নতুন করা Payoneer একাউন্ট গুলোতে Bank of America এর পরিবর্তে নতুন অন্য একটি ইউ এস ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট দেওয়া হচ্ছে যা আপাদত পেপাল এসেপ্ট করতেছে। আর যাদের ব্যাংক অফ আমেরিকার একাউন্ট তারা ইচ্ছা করলে পেওনার কে মেইল করে নতুন ব্যাংক এর তথ্য আপনার একাউন্টের জন্য পেতে পারেন। আর আগেই বলেছি পেওনার এর ব্যাংক নিউজিল্যান্ডের একাউন্টে এড করতে গেলে একটি ইরর মেসেজ পাবেন। তাই ম্যানুয়ালি আপনাকে কাজটি করতে হবে। আর যদি আপনার পেওনার একাউন্টি আজকাল নতুন করে করেন তাহলে এর ব্যাংক সরাসরি এড হবার কথা। আর যদি পেওনার এর  Bank of America এর ভার্চুয়াল একাউন্ট ব্যাবহার করতে চান তাহলে উপরের নিয়ম অনুযায়ী পেপাল কে মেইল করে ম্যানুয়ালি কাজটি করতে হবে।

লেখকঃ সাজেদুল হক

পূর্বে প্রকাশিতঃ সাজেদুল হকের অনলাইন ডায়েরী

The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA

সংগ্রহে রাখুন বাংলাদেশী সকল ডোমেইন/হোস্টিং প্রভাইডারদের তালিকা A টু Z!!

 সবাইকে শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকের টিউনে তেমন কোন আলোচনা করার ইচ্ছা নাই। সংক্ষেপেই টিউনের মূল আলোচনা শেষ করব।

যাইহোক আপনাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন  যারা ডোমেইন ও হোস্টিং গ্রহন করে নিজস্ব ওয়েব সাইট কিংবা ব্লগ সাইট অপারেট করার ইচ্ছা পোষন করেছেন। আসলে ডোমেইন এবং হোস্টিং বিষয় নিয়ে টিটিতে প্রায় শ'খানেক টিউন পাওয়া যাবে। তাছাড়া এর মধ্যে অনেকেই জেনে গেছেন ডোমেইন ও হোস্টিং কি? So, আমি নতুন করে আর পুনরাবৃত্তি করব না। আজকের টিউনে আপনাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিব অর্থাত বাংলাদেশের ওয়েব হোস্টিং প্রভাইদের ওয়েব লিংক জুড়ে দিব যেখানে আপনি একটু ঢু মারলে তাদের সুবিধা, ওয়েব প্যাকেজসহ নানাবিধ তথ্যাদি জানতে পারবেন।
সত্যিকার অর্থে হলেও আমরা অনেকেই হয়ত বাংলাদেশী হোস্টিং প্রভাইডারদের হাতেগোনা কয়েকজন চিনি বিশেষত সামাজিক যোগাযোগ ও তাদের স্পন্সর টিউনের জন্য। যাইহোক নিম্নরুপ তালিকা হতে এবার আপনি সহজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবনে কোথা হতে হোস্টিং ও ডোমেইন গ্রহন করবেন। বিশেষত যারা হোস্টিং প্রভাইডার তারাই ডোমেইনগুলোও সেল/রেজি: করে থাকেন। সুতরাং এখানের যে কোনটিই হতে আপনার সার্ভিস পাইতে যোগাযোগ করতে পারেন।

A categories
B categories
C categories
D categories
E categories
F categories
G categories
গ্রীণহোস্টিং
H categories
K categories
M categories
N categories
R categories
S categories
T categories
W categories
Numeric categories

ওয়েব সাইট রিভিউ এবং নিজের সংগৃহিত তথ্যাবলীর আলোকে উপরোক্ত তালিকা সন্নিবেশ করলাম। তথাপি আরো কিছু হোস্ট সাইট থাকতে পারে যে গুলো আমার জানা নাই। নতুন কিছু সাইট সম্পর্কে আমাকে টিউমেন্ট করলে  টিউনে আপডেট করে নিব।  পরিশেষে সবাইকে আবারো শুভেচ্ছা এবং আজ এই পর্যন্তই।

জিমেইল সহ অন্যান্য সার্ভিস একাউন্ট চিরতরে ডিলেট করতে চান? কিন্তু পারছেন না…! তাহলে এই টিউনটি আপনার জন্য!!

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের টিউন।

বিভিন্ন ইমেইল একাউন্টের মধ্য আমরা অনেকেই গুগলের জিমেইল ব্যবহার করি। এবং সারা বিশ্বের ইমেইল ইজারের মধ্য গুগলের ইউজার সবচেয়ে বেশী। কারন আপনি যদি একটি জিমেইল একাউন্টের অধিকারী হন তাহলে একই সাথে গুগলের প্রায় ১ ডজন সার্ভিস ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। যাইহোক গুগলের পটভূমি নিয়ে অতটা আলোচনা করব না। এবার কাজের কথাতে আসি। গুগল প্রায়ই ইন্টারফেস পরিবর্তন করে বলে অনেকের বিভিন্ন সেটিংস/অপশন খুজেঁ পাইতে সমস্যা হয়। সিকিউরিটি অপশন যোগ, প্রফাইল এডিট করা, কিংবা বিশেষ কারনে জিমেইল একাউন্ট ডিলেট করা ইত্যদি।
মূলত যাদের একাধিক জিমেইল একাউন্ট আছে। কিন্তু তেমন একটা ব্যবহার করা  হয়না, অযথা পড়েই থাকে। অপরদিকে একাধিক মেইল মডিফাই ও সিকিউরিটি নিয়ন্ত্রণ করাটাও অনেকের কাছে ঝামেলা মনে হতে পারে। উদাহরন হিসাবে বলছি ব্যক্তিগত আমার প্রায় একাধিক মেইল ছিল তাও প্রায় আজ থেকে ৩ বছর পূর্বের। তেমন একটা ব্যবহার করা হত না বিধায় কিছুদিন পূর্বে প্রায় সব গুলোই ডিলেট করে ফেলি। সুতরাং আমার মত এমন অবস্থা হয়ত অনেকেরই। এবার টিউনের আলোচনা হিসাবে  দেখাব কিভাবে আপনি আপনার জিমেইল একাউন্টকে ডিলেট করবেন? যদিও অনেকেই আমাকে ফেবুতে এই বিষয় নিয়ে একটি টিউন করার অনুরোধ করেছিলেন। আসলে যারা জানেন তাদের কাছে বিষয়টি অনেক সহজ!

চিত্রনুযায়ী কাজের কৌশল

১। প্রথমে আপনার জিমেইল একাউন্টে লগইন করুন > মেইল একাউন্টের উপরে ডান পাশের প্রফাইল আইকন হইতে  Privacy অপশনে ক্লিক করুন।
২। একটি নতুন উইন্ডো/ট্যাব ওপেন হবে> নির্দেশনা অনুসরন করুন Overview > My Account
৩। ডান পাশের প্যান হইতে নির্বাচন করুন Delete Google Account & Data
৪। আপনার জিমেইলের লগইন অপশন আসবে সুতরাং নতুন করে লগইন করুন > নিচের চিত্রের মতো দুইটি অপশনে টিক মার্ক দিয়ে Delete Account বাটনে ক্লিক করুন
৫। একটি বার্তা পাবেন> ওকে করলেই জিমেইল একউন্টটি লগ আউট হয়ে যাবে। ব্যাস কাজের প্রক্রিয়া এখানেই শেষ!

নির্দেশনা

১। একাউন্ট ডিলেট করা হয়ে গেলে কোনভাবেই লগইন করার চেষ্টা করবেন না। কারন, তাতে পূনরায় একাউন্ট রিস্টোর/রিকভারি হয়ে যাবে।
২। পূনরায় কোন লগইন না করলে ১৫ দিন পর একাউন্ট স্থায়ীভাবে ডিলেট হয়ে যাবে যা পরবর্তীতে কোন ভাবেই রিকভার করা যাবে না।
৩। টিউনের আলোচনা অনুযায়ী জিমেইল একাউন্ট ডিলেট হবার সাথে আপনার জিমেইল একাউন্টের অন্তগর্ত অন্যান্য একাউন্ট যেমন: ব্লগার, গুগল ড্রাইভ, ইউটিউব, গুগল+ ডিলেট হয়ে যাবে।
৪। স্পর্শকাতর কোন বিষয় যেমন: গুগলের পাওনাদি, পূর্বে কোন টার্মস ভঙ্গের  কারনে একাউন্ট ডিলেট নাও হতে পারে।
৫। অনেকেই প্রশ্ন করবেন যে, ডিলেট করা একউন্টটি অন্য কেউ পরবর্তীতে ব্যবহার করতে পারবে কিনা! গুগলের টামর্স অনুযায়ী প্রাথমিকভাবে ডিলেট করা একাউন্ট প্রথমত কেউ ২ বছর ব্যবহার কিংবা রিকভারি করতে পারবে না। অতপর ২ বছর পর যে কেউ মালিকানা হিসাবে নতুন করে পূর্বের নামে একাউন্ট ক্রিয়েট করার সুযোগ পাবেন।
পরশেষে আশা করি টিউনের আলোচনা অনুযায়ী এবার নিজেই উপরোক্ত কাজটি করতে পারবেন। সুতরাং আপনার কোন অব্যবহৃত কিংবা অপ্রয়োজনীয় জিমেইল একাউন্ট থাকলে ডিলেট করাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। সুতরাং এখনি শুরু করে দিন।
বিশেষ প্রয়োজনে আমাকে নক করতে পারেন-

টেলিটক সিমের মাধ্যমে বাংলাদেশ যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদনের পদ্ধতি

এখন বাংলাদেশের প্রায় সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে হয় আমাদের একমাত্র দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক এর প্রিপেইড সিম থেকে। কয়েকদিনের মধ্যেই শুরু হয়ে যাবে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন প্রক্রিয়া। তো চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন এর পদ্ধতি কেমন?teletalk
এসএমএস পদ্ধতি: প্রথম ধাপ- এই ধাপে একটা টেলিটক সিম যুক্ত মোবাইল ফোনের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে-
.
বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের কোড স্পেস দিয়ে এইচএসসি শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস দিয়ে এইচএসসি রোল নম্বর স্পেস দিয়ে এইচএসসি পাশের সন  স্পেস দিয়ে এসএসসি শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর স্পেস দিয়ে এসএসসি রোল নম্বর স্পেস দিয়ে এসএসসি পাশের সন স্পেস দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ইউনিটের ফরম তুলবেন তার কীওয়ার্ড
এরপর পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
.
ধরুণ আপনি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করবেন, ঢাকা বোর্ড থেকে ২০১৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় আপনার রোল ১২৩৪৫৬ এবং ২০১২ সালের এসএসসি পরীক্ষায় আপনার রোল ছিল ৭৮৯০১২ তাহলে আপনাকে এসএমএস এ লিখতে হবে
JU<স্পেস>DHA<স্পেস>123456<স্পেস>2014<স্পেস>DHA<স্পেস>789012<স্পেস>2012<স্পেস>C
(শেষের C হল আপনি C ইউনিটের ফরম তুলতে চাচ্ছেন)।
.
কোটার ক্ষেত্রে এই এসএমএস এর শেষে স্পেস দিয়ে কোটার কীওয়ার্ড দিতে হবে।
.
যেমন মুক্তিযোদ্ধা কোটা যদি FFQ উল্লেখ থাকে তাহলে লিখতে হবে:
JU<স্পেস>DHA<স্পেস>123456<স্পেস>2014<স্পেস>DHA<স্পেস>789012<স্পেস>2012<স্পেস>C<স্পেস>FFQ
দ্বিতীয় ধাপঃ এসএমএস পাঠানোর পর সকল তথ্য সঠিক হলে আবেদনকারীর নাম, ভর্তি পরীক্ষার ফি এবং একটি পিন কোড জানানো হবে।
.
আবেদন করতে সম্মতি জানানোর জন্যে আপনাকে আবার লিখতে হবে-
বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের কোড<স্পেস>YES<স্পেস>প্রাপ্য পিন কোড<স্পেস>যে মোবাইল নম্বরে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে তার নম্বর
এক্ষেত্রে আপনার যে নম্বরটি সবসময় ব্যাবহার করেন সেই নম্বরটিই দিবেন। এসএমএসের জন্যে ব্যবহৃত নম্বর না দিলেও চলবে।
.
আপনার মোবাইলে পর্যাপ্ত টাকা থাকলে টাকা কেটে নিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই আপনাকে একটি রোল নম্বর প্রদান করা হবে। আপনার কাজ শেষ। এখন শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শর্ত অনুসারে ভর্তি পরীক্ষার সময় আপনাকে সঙ্গে করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং কিছু কাগজপত্র নিয়ে যেতে হবে।
.
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোড: এসএমএস এর মাধ্যমে যেসকল বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যাচ্ছে সেগুলোর কোড নিচে দেওয়া হলোঃ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (CU),
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (JNU),
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (JU),
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (RU),
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (KU),
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (IU),
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (COU),
জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় (KNU),
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (BRUR),
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (BU),
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট (SUST),
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (JUST),
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (PSTU),
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টাঙ্গাইল (MBSTU),
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর (HSTU),
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
(NSTU),
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (PUST),
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (RUET),
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (CUET),
বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (BSMRSTU),
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BAU),
বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (SAU),
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (SYLAU),
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এনিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় (CVASU),
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (BSMRAU)
.
বোর্ডের নামের কোড: বিভিন্ন বোর্ডের নামের প্রথম ৩ অক্ষরই হবে ঐ বোর্ড এর নামের কোড। নিচে সকল বোর্ড এর নামের কোড তুলে দেওয়া হলোঃ
ঢাকা বোর্ড (DHA), চট্টগ্রাম বোর্ড (CHI),
রাজশাহী বোর্ড (RAJ),
কুমিল্লা বোর্ড (COM), দিনাজপুর বোর্ড (DIN),
যশোর বোর্ড (JES), সিলেট বোর্ড (SYL),
বরিশাল বোর্ড (BOR),
মাদ্রাসা বোর্ড (MAD),
ও এবং এ লেভেলের জন্যে (GCE) এবং
অন্যান্যদের জন্যে (OTH)

দুনিয়ার সবচেয়ে সহজ উপায়ে Torrent ফাইল ডাউনলোড করুন IDM দিয়ে।[Tune of The Day]

প্রিয় বন্ধুরা,  আপনারা সবাই কেমন আছেন, আশা করি খুব ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের  জন্য অনেক প্রয়োজনীয় এবং ভাল একটা টিউন শেয়ার করব। আশা করি সবার কাজে আসবে।

বর্তমান সময়ে torrent দিয়ে ফাইল ডাউনলোড করেন না এমন মানুষ খুজে পাওয়া মুশকিল। আরও মুশকিল হল torrent দিয়ে ফাইল ডাউনলোড করার জন্য ঝামেলা পোহাতে হয় না এমন লোক পাওয়া।
তাই কিভাবে খুব সহজে torrent ফাইল IDM দিয়ে ডাউনলোড করা যায় (without file size limit) সেটাই আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
হয়ত এর চেয়ে সহজ আর কোন পথ আর কেউ পাবেন না। তাহলে চলুন কথা না বারিয়ে কাজে আসি
১।
প্রথমে যেকোনো একটি টরেন্ট সাইট KICKASS TORRENT (চাইলে অন্য যেকোনো সাইটও USE করতে পারে) থেকে যে ফাইল টি ডাউনলোড করতে চান তার magnet link টা Copy করুন



২।
এবার এই লিঙ্ক এ যান এবং copy করা magnet link টা খালি বক্স এ paste করে download button এ click করুনজ দেখবেন নিচে File List দেখতে পাবেন
না বুঝলে  চিত্র দেখুন



৩।
ফাইল এর ওপর ক্লিক করলে new একটা পেজ আসবে আর আপনাকে ১০ সেকেন্ড wait করতে বলবে পরে আপনি skip ad>> এ click করুন।


৪।
দেখবেন download হওয়া শুরু হবে

Start Download button এ click করুন

এইভাবে যত বড় ফাইল যত খুশি তত ডাউনলোড করুন।  😀  😆  :-)

বিঃদ্রঃ আপনি একবার এ একটি file ই upload দিতে পারবেন  😥 

আজ এ পর্যন্তই।।
সবাইকে ধন্যবাদ।
সুস্থ্য থাকুন,ভালো থাকুন এবং সব সময় টেকটিউনস এর সাথেই থাকুন।

আপনিকি চাকুরী খুজছেন??? চাকুরী সংক্রান্ত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট বুকমার্ক করে রাখুন।

সবাই কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো।  যে যে অবস্থানে আছেন, নিজের অবস্থানকে আরো সুদৃঢ় করতে চেষ্টা অব্যাহত যুগ ‍যুগ থেকে ছিলো এবং থাকবে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্ত
মান অবস্থার পাশাপাশি নিজেকে আরো ভালো অবস্থানে নিতে বিভিন্ন মাধ্যমের পাশাপাশি চাকুরীর সাইট গুলোর প্রতি অনেকেরই নজর থাকে।
কিন্ত চাকুরীর সকল সাইট গুলোতে নির্ভ রযোগ্য বলা যায় না।
নিচে বৈশিষ্ট্য সম্বলিত চাকুরীর কয়েকটি ওয়েবসাইটের এর পরিচয় দেয়া হলো -
১।  BDJOBS   এটি জব সাইট গুলোর মধ্যে সবচেয় জনপ্রিয় সাইট হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে।  প্রতি মাসে গুগলে এডসেন্স থেকে সাইটটি অনেক বড় অংশ আয় করে থাকে।
২্। PROTHOM-ALOJOBS   বিডিজবস এরপর এ সাইটটির অবস্থান। ক্যাটাগরী অনুযায়ী বিভিন্ন জব এখোনে সার্চ  দিয়ে পাবেন।
৩। BDJOBS TODAY  তুলনামূলকভাবে কম জনপ্রিয় হলেও এ সাইটটিও শীর্ষে  রয়েছে।  দেশের বিভিন্ন জব ক্যাটাগরি অনুযায়ী এখানেও সার্চ করতে পারেন।
৪।  JOBS A1 পাশাপাশি এ সাইটটিও শীর্ষে  রয়েছে।   বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী এখানেও জব  সার্চ করতে পারেন।
৫। JOB STREET    দেশ বিদেশের বিভিন্ন জব সার্চ করতে পারেন এ সাইটের মাধ্যমে
৬।  ALL JOBS BD  এ সাইটটিতে আপনি জব খোজার পাশাপাশি জব টিউনও করতে পারেবন।
৭।  JOBSNEWS24   এখানে আপনি পত্রিকার সার্কুলার সহ জব এর খোজ পাবেন।
৮।  BD SOB  এ সাইটটিতেও আপনি জব খোজার পাশাপাশি সবকিছু পাবেন তাই এর নাম বিডিসব তাছাড়া  জব টিউনও করতে পারবেন 

৯। ENGINEERING AND OTHER JOBS   প্রকৌশল ভিত্তিক ও অন্যান্য দেশী বিদেশী জব এর জন্য আপনি এ সাইটটি ভিজিট করতে পারেন। 
১০। JOBS BANGLADESH প্রফেশনাল জবের সমন্বয় রয়েছে সাইটটিতে।  দেশ বিদেশের আপডেট জব নিয়ে সাইটটি জনপ্রিয়তা পাওয়ার আশায় এগিয়ে যাচ্ছে।   

তাছাড়া  ফেসবুক এর কয়েকটি ফ্যান পেজ চাকুরীর খোজ খবর দেয়ার ক্ষেত্রে শীর্ষ স্থান দখল করে নিয়েছে। আপনি এসব পেজের সাথে কানেক্টেড থেকে আপডেট জব এর খোজ পেতে পারেন। 
BD JOBS FAN PAGE

BD JOBS CIRCULAR

CHAKRIR BAJAR

CHAKRIR KHOBOR
অফলাইন জব বাদ দিয়ে এবার আসুন অনলাইন জবের ক্ষেত্রে কারা কারা শীর্ষ
 স্থানে আছে এবং কোন কোন সাইট আপনাকে সহযোগীতা করতে পারে। 
১।  UPWORK  অনলাইন জবের ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি সাইট।  এটি শুধু অনলাইনে আউটসোর্সিং এর কাজের জন্য প্রযোজ্য।
২।  MICROWORKERS  অনলাইনে ছোট ছোট কাজের জন্য সাইটটি জনপ্রিয়। আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন। 

৩। GURU এটি বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস।  এখানে ছোট বড় সব ধরনের কাজ রয়েছে।

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।  
ভালো থাকবেন সবাই।

মোবাইল পানিতে ভিজে গেলে কি করবেন?


শখের মোবাইল ফোন দুর্ঘটনাবশত পানিতে ভিজে গেলে খুব সাধারণ কিছু উপায়ে তা রক্ষা করা সম্ভব।
রাজধানীর ইস্টার্ন প্লাজার সাইম প্লাসের স্বত্বাধিকারী মো: কামাল হোসেন পরামর্শ দিতে গিয়ে বলেন, “বাজারে এখন বিশেষ ধরনের মোবাইল কভার পাওয়া যায়। এগুলো ব্যবহার করলে মোবাইলে পানি ঢোকার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।”
ভেজা মোবাইল রক্ষার বেশ কিছু সহজ উপায়ও জানালেন মো: কামাল হোসেন।
খুলে ফেলুন ব্যাটারি আর সিম
মোবাইল ভিজে গেলে সবার আগে যে কাজটি করবেন তা হচ্ছে ফোন থেকে ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এটি করলে ফোনে শর্ট সার্কিট হওয়ার সম্ভাবনা কমে আসে। ব্যাটারির সঙ্গে সিম কার্ডটিও বের করে রাখুন। কারণ ভিজে যাওয়া সিম কার্ডও নষ্ট হতে পারে।
দ্রুত শুকানোর ব্যবস্থা করুন
ফোনের বাইরে লেগে থাকা পানি মুছতে ব্যবহার করুন পেপার টাওয়েল বা শুকনা কাপড়। ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের সাহায্যেও শুকাতে পারেন মোবাইল। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের বাতাসের সঠিক মাত্রা ঠিক করে নেওয়া। তাই ভ্যাকুয়াম ক্লিনারে অভ্যস্থ না থাকলে এড়িয়ে চলুন এ উপায়। আবার সবার বাড়িতে এই যন্ত্র থাকেও না।
হেয়ার ড্রায়ার দিয়েও শুকাতে পারবেন মোবাইল। সেক্ষেত্রে ব্যাটারি খোলা অবস্থায় একটু উঁচু থেকে হেয়ার ড্রায়ার ধরে ফোন শুকানোর চেষ্টা করতে হবে। শুকানোর পর ফোন সঙ্গে সঙ্গে চালু করবেন না। বরং পরদিন সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে ফোনের অবস্থা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন।
 
ভালোভাবে শুকানোর জন্য ফোনের বাইরের কেসিং, কভার ইত্যাদি অবশ্যই খুলে রাখুন।
তবে ওভেন, মাইক্রোওভেন বা সূর্যের তাপে মোবাইল ফোন শুকানোর চেষ্টা করবেন না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, অনেক ক্ষেত্রে ফোন সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ভিজে যাওয়া মোবাইল থেকে পানি ঝরাতে অনেকেই ফোন জোরে ঝাঁকি দিয়ে থাকেন। এমনটিও করা উচিত নয়। তবে মৃদুভাবে ঝাঁকালে কোনো ক্ষতির সম্ভবনা নেই।
রাখতে পারেন চালের মধ্যে
চালের বস্তা বা পাত্রের মধ্যে কয়েকদিনের জন্য ফেলে রাখুন ভেজা মোবাইল। এ সময় ফোন চালু করবেন না বা ব্যাটারি লাগাবেন না। ভেজা জিনিসের পানি শুষে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে চাল। তাই এ প্রক্রিয়াতেও ভিজে যাওয়া মোবাইল শুকিয়ে নিতে পারেন।
মনে রাখা জরুরি
যদি দোকানপাট বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর বৃষ্টি বা অন্য কোনো কারণে মোবা্ইল ফোন ভিজে যায়, অথবা অন্য যে কোনো কারণে যদি সার্ভিস সেন্টারে সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার উপায় না থাকে, তবে শুকানোর পরও মোবাইল চালু করবেন না। সময় সুযোগ মতো সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন ফোনের অবস্থা।
সার্ভিস সেন্টারের ক্ষেত্রে যে ব্র্যান্ডের ফোন সেখানে নিয়ে যাওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। যদিও খরচা একটু বেশিই পড়বে সেখানে।
স্বল্পদামে ফোন ঠিক করতে সাধারণ সার্ভিস সেন্টারের সেবাও নিতে পারে। বাড়ির আশপাশের মোবাইলের দোকানগুলোতেই পাবেন এ সেবা।
তবে মোবাইল সার্ভিস করানোর আগে সেখানের কাজের মান, দক্ষতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া খুবই জরুরি।
The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA

ডেস্কটপ কম্পিউটারের সিপিইউ যেভাবে পরিষ্কার করবেন

আমরা আমাদের ল্যাপটপের যত্নাদি করলেও কিন্তু ডেক্সটপ কম্পিউটারের যন্ত করি না বললেই চলে। এর ফলে অনেক দিন পর হঠাৎ কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে যখন আমরা সিপিইউ এর কেসিং খুলি তখন ভেতরে প্রচুর

পরিমাণে ময়লা দেখতে পাই! অনেক দিন যাবত কম্পিউটার ব্যবহার না করলে মাকড়শার জ্বাল দেখাও অসম্ভব কিছু নয়! যাই হোক, আমাদের ডেস্কটপ কম্পিউটারের যত্নও করা উচিৎ নিয়মিত। কেননা যে কোন ইলেক্ট্রনিকস।

যদি আপনি যত্ন সহকারে ব্যবহার করেন তবে সেই ডিভাইসটি কিছুদিন হলেও আপনাকে বেশি সার্ভিস প্রদান করবে। চলুন, আজ একটি ডেস্কটপ কম্পিউটার কীভাবে পরিষ্কার করতে হয় সেই প্রসেস আপনাদের জানাই।


মূলত কখন আপনার ডেস্কটপটি আপনার পরিষ্কার করা উচিৎ

ডেস্কটপ কম্পিউটারের কম্পোনেন্টগুলো ল্যাপটপের তুলনায় বেশি উত্তপ্ত হয় বিধায়, সেই উত্তাপ ছড়িয়ে যেন যায় এরজন্য কেসিং এর মধ্যে দু-তিনটি ফ্যান ব্যবহার করা হয়। দু-তিনটি ফ্যান ব্যবহারের মানে হচ্ছে দু-তিনটি খালি স্থান। আর খালি স্থান বেশি মানেই বেশি ডাস্ট আপনার সিপিইউ-এ প্রবেশ করবে। আপনি খেয়াল করবেন বাসার বুয়া প্রায় প্রতিদিনই বাসার ফার্নিচারগুলো মুছে থাকে, যদি একদিন মুছতে ভুলে যায় তাহলে আপনি নিজেই আঙ্গুল দিয়ে ফার্নিচারের উপর দাগ কাটলে দেখবেন আপনার হাতে ধুলো লাগছে! এখন আপনিই বলুন, এক দিন পরিষ্কার না করার ফলে যদি আপনার হাতে ময়লা লাগতে পারে (তা যত কমই হোক না কেন), তাহলে দিনের পর দিন ব্যবহার না করলে আপনার কম্পিউটারের কেসিং এর মাঝে কতটুকু ময়লা জমতে পারে?! পরিষ্কার রাখা যেহেতু একটি চর্চার ব্যাপার তাই আমার মতে অন্তত ৬ মাস পর পর ডেস্কটপ কম্পিউটারের সিপিইউ আপনার পরিষ্কার করা উচিৎ, আর যদি পারেন তবে ৩ মাস পর পর করবেন।
যেভাবে পরিষ্কার করবেন আপনার ডেস্কটপের সিপিইউ

আমি ভেঙ্গে ভেঙ্গে প্রতিটি কম্পোনেন্টকেই পরিষ্কার করার পদ্ধতি বলছি। আশা করি আপনার খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।

    প্রথমে আপনার কেসিং পারলে সম্পুর্ণটি খুলুন। অনেকেই একটি সাইড খুলে পরিষ্কার করে থাকেন তবে এতে সম্পুর্ণভাবে পরিষ্কার হবেনা কখনোই। কেসিং খোলা কোন কঠিন কাজ নয়, ৫-১০ মিনিটের মাঝেই আপনি খুব সহজে একটি কেসিং-এর প্রতিটি অংশ খুলে ফেলতে পারবেন। এবার এক টুকরো কাপড় দিয়ে কেসিং এর ভিতরের সমস্ত জায়গা মুছে ফেলুন। আপনি যদি সম্পুর্ণ কেসিংটিই খুলে থাকেন তবে মোছার কাজ আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।
    এরপর পাওয়ার সাপ্লাই খুলুন এবং পাওয়ার সাপ্লাই থেকে যাওয়া সমস্ত কানেকশন গুলো মাদারবোর্ড, হার্ড ড্রাইভ, সিডি/ডিভিডি রম ইত্যাদি থেকে খুলে ফেলুন। এরপর আপনি একটি শক্তিশালী ব্লোয়ার দিয়ে পাওয়ার সাপ্লাইয়ের ফ্যানের অন্য প্রান্তে একটি ভেন্ট দেখতে পারবেন, সেদিক থেকে হাওয়া ব্লো করুন। ফ্যানের সাইড দিয়ে দেখবেন অনেক ময়লা বের হয়ে যাচ্ছে। এরপর ফ্যানের দিকে ব্লোয়ারের সাকশন সাইড ব্যবহার করুন, বাকি ময়লা বের করে নেবে সহজেই। তবে শতভাগ ময়লা বের হবেনা এ পদ্ধতিতে, যতটুকু বের হবে সেটাই পর্যাপ্ত। এবার পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সাথে যে ক্যাবলে মাথাগুলো আছে সেগুলো পরিষ্কার করুন। একটি কাপড় দিয়ে পাওয়ার সাপ্লাই থেকে বের হওয়া ওয়্যারগুলোও মুছে ফেলতে পারেন।
    পাওয়ার সাপ্লাই পরিষ্কার করার পর মাদারবোর্ড থেকে গ্রাফিক্স কার্ডটি খুলে ফেলুন (যদি থেকে থাকে)। এবার গ্রাফিক্স কার্ডটির ফ্যানে কিছুটা কোনাচে করে কমপ্রেসড এয়ার দিয়ে হাওয়া ব্লো করুন। ফ্যানের বিপরীতে করবেন না। আর ব্লোয়ার ব্যবহার করলে ব্লোয়ারের পাওয়ার কিছুটা কমিয়ে রাখবেন।
    আপনি চাইলে প্রসেসরও এভাবেই পরিষ্কার করতে পারেন, মাদারবোর্ড থেকে না খুলেই উপর থেকে হাওয়া প্রয়োগের মাধ্যমে। তবে অনেকেই প্রসেসর এবং এর উপর থেকে কুলিং ফ্যান আলাদা আলাদা খুলে পরিষ্কার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে মনে রাখবেন, প্রসেসর এবং এর কুলিং ফ্যানের মধ্যে থাকে থার্মাল পেস্ট। তাই আপনি যদি এই দুটি কম্পোনেন্ট আলাদা পরিষ্কার করেন তবে এগুলো পুনরায় কম্পিউটারে যুক্ত করার পূর্বে পূর্বের থার্মাল পেস্টটুকু মুছে ফেলে নতুন করে থার্মাল পেস্ট অ্যাপ্লাই করুন।
    মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে হালকা ভাবে ব্রাশ করে ব্লোয়ারের পাওয়ার কম রেখে বাতাস দিলেই ময়লা খুব সহজেই চলে যাবে। তবে যদি কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে চান খেয়াল রাখবেন যেন খুব বেশি চাপ না পরে মাদারবোর্ডের উপর।
    অন্যান্য যে সকল কম্পোনেন্ট গুলো যেগুলো রয়েছে সেগুলো পরিষ্কার করার তেমন কিছুই নেই, শুধু বাইরেরটা পরিষ্কার করবেন এবং কানেক্টরগুলো একটু পরিষ্কার করবেন।
    সব কিছু পরিষ্কার হয়ে গেলে ভালো করে সাবধানে অ্যাসেম্বল করুন। ব্যাস, হয়ে গেল আপনার কম্পিউটারটি পরিষ্কার।

নোট: কম্পিউটারের সিপিইউ পরিষ্কার করার সময় সবগুলো প্রসেসই ধীরস্থির ভাবে করবেন। যদিও কম্পোনেন্ট গুলো খুব বেশি স্পর্শকাতর নয় তবে কানেক্টর থেকে বিচ্ছিন্ন এবং কানেক্ট করার সময় সমস্যা হতেই পারে। তাই আমার মতে বাড়তি সাবধানতা অবলম্বন করাই শ্রেয় হবে।

হার্ডডিস্ক ভালো রাখার ৫ উপায়

5 ways to better disk

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের অনেক সময়ই একটি কমন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এবং তা হচ্ছে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ ফেইলর সমস্যা। এই সমস্যাটির কারণে অনেকে অনেক প্রকার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং অনেক ক্ষেত্রেই জমিয়ে রাখা বিলুপ্ত প্রায় কালেকশন হারিয়ে ফেলেন। এটা মূলত নির্ভর করে ব্যবহারকারীর উপর। আর সমস্যার গভীরতাও মূলত নির্ভর করে কম্পিউটারটি দিয়ে ঠিক কী কাজ করা হয় তার উপরে। এখন ধরুন, একটি অফিশিয়াল কম্পিউটারে এক রকমের তথ্য সংরক্ষিত থাকে এবং পার্সোনাল কম্পিউটারে ভিন্ন রকম তথ্য। তবে দুই ক্ষেত্রেই কমন ফ্যাক্ট হচ্ছে সমস্যা! ইলেকট্রিক ডিভাইস মানেই একটা সময় এসে এর লাইফ স্প্যান শেষ হয়ে যাবেই। যদিও, একটি হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের ক্ষেত্রে গড়ে ৩ লাখ ঘন্টা ধরে নেয়া হয় তবে এই লাইফ স্প্যান সব ক্ষেত্রেই খাতা কলমের হিসেবেই থাকবে সেটা ভেবে নেয়া ভুল। যাই হোক, আমরা এই সমস্যা এড়াতে বা হার্ড ড্রাইভের লাইফ কিছুটা এক্সটেন্ড করতে সহজ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারি। আজকে সেই সহজ পদ্ধতিগুলোই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। চলুন, শুরু করা যাক।

খেয়াল করুন, হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের সমস্যা বেশি মাত্রায় দেখা যায় ডেস্কটপ কম্পিউটারের ক্ষেত্রে, তাই এখানকার পয়েন্টগুলো বেশির ভাগই ডেস্কটপ কম্পিউটারকে ঘিরেই লেখা। যদিও, অনান্য পয়েন্টগুলো ল্যাপটপের হার্ড ড্রাইভের লাইফ এক্সপান্ডের ক্ষেত্রে সমান ভাবেই কাজে আসবে।

১। ভালো মানের সার্জ প্রোটেকশন সম্বলিত একটি ইউপিএস কিনতে চেষ্টা করবেন। সার্জ প্রোটেকশন মূলত বাড়তি পাওয়ারকে কনট্রোল করে এবং আপনার ডিভাইস পর্যন্ত সেই এক্সেসিভ পাওয়ারকে পৌছাতে দেয় না। এর ফলে ঝড়-বৃষ্টির দিনে বজ্রপাত বা খারাপ পাওয়ার সোর্স থেকে আপনার কম্পিউটার তথা হার্ড ড্রাইভকে সুরক্ষিত রাখবে। এক্সেসিভ পাওয়ার হার্ড ড্রাইভের ফাস্ট এবং কমপ্লিট ফেইলরের জন্য দায়ী। এছাড়াও, ইউপিএস থাকার ফলে বিদ্যুৎ চলে গেলেও আপনি ম্যানুয়ালি নিরাপদভাবে আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ করতে পারবেন। ফলে শুধু হার্ড ড্রাইভই নয় বরং আপনার কম্পিউটারের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্টগুলোও সুরক্ষিত থাকবে।

২। লং-টার্ম ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনার উচিৎ স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আপনার কম্পিউটারটি রাখা। অন্তত এরকম যেন না হয় যেন হঠাৎ হঠাৎ আপনার সেই রুমটির তাপমাত্রা অস্বাভাবিক আকারে পরিবর্তন হচ্ছে। এছাড়া, খেয়াল রাখবেন এয়ার ভেন্টগুলোর সামনে যেন অবশ্যই কোন প্রকার অবস্টাকল না থাকে। ডেস্কটপের এয়ার কুলার সিস্টেম বেশ বড় এবং খোলামেলা হলেও ল্যাপটপের ক্ষেত্রে ছোট্ট এয়ার ভেন্ট থাকায় ল্যাপটপের ক্ষেত্রে বিশেষ খেয়াল রাখা উচিৎ।

৩। খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন আমাদের কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমে পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ফিচার রয়েছে। এগুলো অনেকেই অপ্রয়োজনীয় মনে করেন, কিন্তু এগুলো মোটেও অপ্রয়োজনীয় নয়, বরং এগুলোর মাধ্যমেই আপনার কম্পিউটারটি তথা হার্ড ড্রাইভটি স্লিপ মোডে যাবে বা হাইবারনেট হবে তা নির্ধারন করা হয়। তবে আপনি যদি কাজ শেষে সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার বন্ধ করে রাখতে পারেন তবে সবচাইতে ভালো হয়। আর রাতে কাজ শেষে সম্পূর্ণভাবে শাটডাউন করার অভ্যাসটা তৈরি করে নেয়াটাই শ্রেয়।

৪। এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত খেয়াল রাখা উচিৎ। কম্পিউটারে কানেক্ট করার সময় অতিরিক্ত সাবধানতা বজায় রাখা, সেইফলি হার্ড ড্রাইভটি রিমুভ করা - ইত্যাদি সহজ কাজগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভের লাইফ কিছুটা হলেও এক্সটেন্ড করতে পারবেন।

৫। মাঝে মধ্যেই ড্রাইভ মনিটর করা উচিৎ। ডিফ্র্যাগমেন্ট, ডিস্ক এরর চেকিং ইত্যাদি আপনার হার্ড ড্রাইভের লাইফ এক্সটেন্ড করতে সাহায্য করবে।

এই ছিল আজকের আয়োজন। উপরের পদ্ধতিগুলো সব ক্ষেত্রেই আপনার হার্ড ড্রাইভের লাইফ হয়তো এক্সটেন্ড করতে পারবেনা কিন্তু আপনার হার্ড ডিস্ককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে অবশ্যই।
Submitted by : Abir Hasan

আপনিও হতে পারেন সিম ক্লোনিং -এর শিকার ! সাবধান হোন এখনই…

সিম ক্লোনিং



sim_copyআমাদের এখনই সাবধান হওয়ার সময়। আপনিও হতে পারেন সিম ক্লোনের শিকার। হাঁ ভয়ানক এই পরিস্থিতির শিকার যেন আমাদের কারও হতে না হয়, তাই আমাদের জানা দরকার কি ভাবে সিম ক্লোনিং হয়। আর আমাদের উচিৎ সতর্ক থাকা ভয়ানক এই পরিস্থিতি থেকে।
সিম ক্লোন কি?
একটি সিম যেটি আপনি ব্যবহার করছেন সেই সিম টি যদি অন্য কেউ ব্যবহার করে কিংবা এক নাম্বার যদি দেখেন এক সাথে দুইজন ব্যবহার করে কিংবা হঠাৎ করে যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের কানেকশন নাম্বার থেকে ব্যালান্স কোন কারন ছাড়া কমে যাচ্ছে তবে আপনি সিম ক্লোনের শিকার।
কিভাবে শিকার হবেন সিম ক্লোনের?
আপনি যদি অপরিচিত কোন নাম্বার থেকে মিসড কল পান এবং সেটাতে যদি কল ব্যাক করেন তবে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকারে পরিনত হতে পারেন। দুষ্কৃতকারীরা বিশেষ একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার নাম্বার টি ক্লোনিং করে। অর্থাৎ আপনি যখন মিসড কল নাম্বারে কল ব্যাক করবেন তখন একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার নাম্বার টি ক্লোন হতে পারে। সিম ক্লোনিং হলে আপনার সিমে রাখা ডাটা ক্লোন নাম্বারে চলে যাবে। এবং আপনার প্রাইভেসি ক্ষুণ্ণ হবে।
যে সমস্যায় আপনি পড়তে পারেন সিম ক্লোনিং হয়ে গেলে?
সাধারনত জঙ্গি কিংবা দুষ্কৃতিকারীরা আপনার নাম্বার টি ব্যবহার করে আপনার জীবন বিপন্ন করতে পারে। অর্থাৎ ওই নাম্বার দিয়ে কেউ কাউকে মৃত্যুর হুমকি, চাঁদাবাজি কিংবা জঙ্গি কানেকশন করলে আপাত দায়ভার আপনার উপর বর্তাবে। কাজেই আপনি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধৃত হবেন। পরবর্তীতে আরও নানাবিধ সমস্যায় পড়তে পারেন।
লক্ষ্য করুন:
>> ভারতে সম্প্রতি এক লাখ সিম ও রিম কার্ড ক্লোনিং হয়েছে। সেখানকার গোয়েন্দা বাহিনী সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে ওই ক্লোনিং সিম বা রিমের মাধ্যমে অনেক অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
>> বাংলাদেশে এখনও সিম ক্লোনিং হয়েছে বলে ৬ টি মোবাইল অপারেটরের হাতে এমন কোন তথ্য নেই। তবে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে যে কোন সময় এমন অনাকাংখিত ঘটনা ঘটতে পারে।
সতর্ক হবেন যেভাবে:
>> অপরিচিত নাম্বার থেকে মিসড কল এলে আপনি কল ব্যাক করার পূর্বে ভালো করে চিহ্নিত করবার চেষ্টা করুন যে এটি কার নাম্বার। অথবা কল ব্যাক করা বন্ধ করুন।
>> মনে রাখবেন সিম ক্লোনিং হতে হলে মিসড কল আসবে। ডাইরেক্ট রিং হলে সেটি রিসিভ করলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার হবেন না। মিসড কল এলেই সতর্ক হন।
>> যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের ব্যালান্স অকারণে কমে যাচ্ছে সাথে সাথে কল সেন্টারে ফোন করে জানান।
>> আপনার সেল ফোন টি এখনি বন্ধ করে অন্য একটি নাম্বার থেকে আপনার নাম্বারে ফোন দিন। দেখুন রিং হয় কিনা। রিং হলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার।

কিছু কথা
এই
সাইটে দেয়া সকল ইনকাম করার টিপস,প্রক্রিয়া/পদ্ধতি এখানে দেয়া ইনকাম করার সাইট সব বিশ্বস্ত এখানে কোন ভুয়া টিপস বা সাইট নিয়ে পোষ্ট করা হয় না ।। ইনকাম করার সকল পদ্ধতি এখানে শিখানো হবে এবং সেই পদ্ধতি গুলো ১০০% সত্যি যে সাইট গুলো সত্যি পেমেন্ট দেই শুধুমাত্র সেই সাইট গুলো থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন তা নিয়ে এখানে পোষ্ট করা হয়। তাই এখানকার সকল ইনকাম করার রাস্তা আপনি নির্দিধায় অনুসরন করতে পারেন

আর ছোট খাট হেল্প এর জন্য আমার দেয়া রিফারেল লিংক দিয়ে সকল ইনকাম করার সাইটে রেজিস্ট্রেশন করবেন

***নতুন নতুন ইনকাম করার ওয়ে শিখতে আমাদের সাথেই থাকুন

Popular Posts

Categories

Tips & Trick টিপস এন্ড ট্রিকস Blogspot Download ইন্টারনেট বাংলালিংক Make Money Online tips Blogger Computer Earn Without Investment Neobux TELECOMMUNICATION অনলাইন একের ভিতর সব ওয়েব ডিজাইন গুগল মেইল গ্রামীণফোন ডাউনলোড নেটওয়ার্ক বাংলালিংক সিম মোবাইল মোবাইলীয় Advance Computer Operating Affiliates Marketing Apps Audio Editor Awesome Cursors for Bloggers BD JOBS Computer Guru Copy Direct Link Data Recovery Software Design Earn Money Online Facebook File Management File arrangement Free Full Verified Paypal GP Internet Tips GP MB এর মেয়াদ বাড়ানো Gokano.com Gp eid Offer Gp flexi plane Headphone Internet Tips Internet Trick Jobs Keyboard Shortcut Link Generator MS word MS word Keyboard Shortcut Messager Mining site Mobile Net Speed Online Jobs PC Solve PDF Editor PDF Reader PDF Tools Paid Apps Payoneer Paypal SEO Sitemap Software Web Hacking Windows Windows Doctor Windows Problem Solve bangladeshi domain hosting cheap domain hosting daily income domain-hosting gp free 1gb 7 days gp free 1gb data gp free 1gb internet bonus gp free 1gb internet offer by referring friends gp free 250mb data gp offer grameenphone free 1GB internet new gp offer torrent to idm tutorial what will you do youtube tricks অটো রিফ্রেশ অফার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আমার টিউন্স ইউটিউব ইউটিউব ট্রিক ইলেকট্রনিক গেজেট ইলেক্ট্রনিক্স ওপেন সোর্স ওয়াইফাই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ওয়েব ব্রাউজার ওয়েব সাইট কম্পিউটার করবেন না কাজ ক্ষতিকর দিক গুরুত্বপূর্ণ জেনে রাখুন টরেন্ট (torrent) ফাইল ডাউনলোড করুন আইডিএম ব্যবহার করে টিউটোরিয়াল টিপস ডেস্কটপ টিপস তথ্য প্রযুক্তি দৈনিক আয় নতুন ও বন্ধ সিম নতুন পদ্বতি নাম ও লিঙ্ক নিরাপদ নেটওয়ার্কিং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পাসওয়ার্ড প্রযুক্তি প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট ফ্রি ফ্রি ইন্টারনেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য বুকমার্ক ব্যাকআপ ব্লগ সাইট মাউস নষ্ট হলে কি করবেন মাস্টারকার্ড রাউটার রেজিষ্ট্রেশন সংগ্রহ. বাংলাদেশী. ডোমেইন/হোস্টিং. প্রভাইডার. তালিকা .A টু Z সচেতন হোন সাবধান হোন সিম ক্লোনিং সেলফি স্টিক হার্ড ড্রাইভ হেডফোন হ্যাকিং ১GB ৫ টাকায়

Blog Archive

Contact Form

Name

Email *

Message *