দেশের সব মোবাইল ফোন অপারেটরের সিম পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করুন ঘরে বসেই। এ
জন্য একটি এসএমএস পাঠিয়ে দিলে মুহূর্তেই সিমটি রি-রেজিস্ট্রেশনের জন্য
সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এ জন্য এসএমএস-এর
কোন ফি কাটবে না মোবাইল অপারেটররা। ‘অবৈধ ও অনিবন্ধিত সিম দেশ ও জাতির
জন্য বিপদজনক’ শিরোনামে সবগুলো মোবাইল অপারেটররা একটি পোস্টার প্রকাশ
করেছে। সেখানে এসএমএস-এর মাধ্যমে মোবাইল সিম রি-রেজিস্ট্রেশন করার পদ্ধতি
উল্লেখ করা হয়েছে। নিবন্ধিত বা অনিবন্ধিত সব সিমকার্ড পুনরায় নিবন্ধন করতে
হলে নির্ধারিত নিয়মে এসএমএস পাঠালে মুহূর্তেই একটি ফিরতি এসএমএস-এর
মাধ্যমে তা গ্রহণ করা হয়েছে বলে অপারেটরটি জানিয়ে দেবে। পোস্টারে দেওয়া
তথ্য মতে এসএমএস এর মাধ্যমে যেভাবে নিবন্ধন করবেন আপনার সিম। এয়ারটেল,
বাংলালিংক, সিটিসেল, গ্রামীণফোন, রবি এবং টেলিটক গ্রাহকরা প্রথমে আপনার
মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পরিচয়পত্র
অনুযায়ী আপনার জন্ম তারিখ এবং আপনার পূর্ণ নাম। এরপর তা পাঠিয়ে দিন ১৬০০
নম্বরে।
ফিরতি এসএমএসে আপনার প্রাপ্তি নিশ্চিত করে জানানো হবে আপনার তথ্যটি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে কিনা।
এছাড়াও প্রত্যেকটি মোবাইল অপারেটরের ওয়েবসাইট বা হেল্পলাইন থেকেও সহায়তা নিতে পারেন। এর আগে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শুধুমাত্র বাংলালিংক সিম রেজিস্ট্রেশনের পদ্ধতি জানিয়েছিল অপারেটরটি। বাংলালিংক তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, তথ্য হাল নাগাদ করতে আবেদন করুন। সম্মানিত গ্রাহক, আপনার সংযোগের সঠিক নিবন্ধন মোবাইলের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারে। এখন আপনিই আপনার সংযোগের তথ্যাদি সকল শর্তানুযায়ী সঠিকভাবে হাল নাগাদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তথ্য হাল নাগাদের জন্য আবেদন করতে আপনার মোবাইল নাম্বারটি প্রবেশ করুন এবং নির্দেশনা অনুসরন করুন। কর্পোরেট ও এসএমই গ্রাহকদের জন্য নতুন করে তথ্য হাল নাগাদের প্রয়োজন নেই। এ জন্য প্রথমে http://www.banglalink.com.bd/bn/customer-care/banglalink-self-care/update-your-information এই ঠিকানায় গিয়ে আপনার মোবাইল নাম্বারটি লিখুন এবং নিচের নাম্বারটি টাইপ করে Next এ যান, আপনার মোবাইলে একটি কোড আসবে ওই কোডটি দিয়ে সাবমিট করুন, তারপর আপনার নাম, জন্মতারিখ, একটি ছবি, ভোটার আইডি কার্ড অথবা যে কোন আইডি কার্ডের দুটি পার্ট সংযুক্ত করতে হবে। এরপর Save এ click করে বেরিয়ে আসুন। আপনার সিম রেজিস্ট্রেশন চূড়ান্ত হলে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, দেশের চলমান ১৩ কোটি মোবাইল ফোন গ্রাহকদের তথ্য হালনাগাদ করতে উদ্যোগ নিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। আগামী ১৬ অক্টোবর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য হালনাগাদ করা শুরু হবে। ইতিমধ্যে মোবাইল অপারেটরদের সংগ্রহে থাকা মোবাইল সিমের তথ্য যাচাই করতে নির্বাচন কমিশনের কাছে এনআইডির তথ্য দিতে শুরু করেছে অপারেটররা। তবে তার আগে এসএমএস-এর মাধ্যমে গ্রাহকদের তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করেছে সকল মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।
ফিরতি এসএমএসে আপনার প্রাপ্তি নিশ্চিত করে জানানো হবে আপনার তথ্যটি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে কিনা।
এছাড়াও প্রত্যেকটি মোবাইল অপারেটরের ওয়েবসাইট বা হেল্পলাইন থেকেও সহায়তা নিতে পারেন। এর আগে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শুধুমাত্র বাংলালিংক সিম রেজিস্ট্রেশনের পদ্ধতি জানিয়েছিল অপারেটরটি। বাংলালিংক তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, তথ্য হাল নাগাদ করতে আবেদন করুন। সম্মানিত গ্রাহক, আপনার সংযোগের সঠিক নিবন্ধন মোবাইলের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারে। এখন আপনিই আপনার সংযোগের তথ্যাদি সকল শর্তানুযায়ী সঠিকভাবে হাল নাগাদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তথ্য হাল নাগাদের জন্য আবেদন করতে আপনার মোবাইল নাম্বারটি প্রবেশ করুন এবং নির্দেশনা অনুসরন করুন। কর্পোরেট ও এসএমই গ্রাহকদের জন্য নতুন করে তথ্য হাল নাগাদের প্রয়োজন নেই। এ জন্য প্রথমে http://www.banglalink.com.bd/bn/customer-care/banglalink-self-care/update-your-information এই ঠিকানায় গিয়ে আপনার মোবাইল নাম্বারটি লিখুন এবং নিচের নাম্বারটি টাইপ করে Next এ যান, আপনার মোবাইলে একটি কোড আসবে ওই কোডটি দিয়ে সাবমিট করুন, তারপর আপনার নাম, জন্মতারিখ, একটি ছবি, ভোটার আইডি কার্ড অথবা যে কোন আইডি কার্ডের দুটি পার্ট সংযুক্ত করতে হবে। এরপর Save এ click করে বেরিয়ে আসুন। আপনার সিম রেজিস্ট্রেশন চূড়ান্ত হলে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, দেশের চলমান ১৩ কোটি মোবাইল ফোন গ্রাহকদের তথ্য হালনাগাদ করতে উদ্যোগ নিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। আগামী ১৬ অক্টোবর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য হালনাগাদ করা শুরু হবে। ইতিমধ্যে মোবাইল অপারেটরদের সংগ্রহে থাকা মোবাইল সিমের তথ্য যাচাই করতে নির্বাচন কমিশনের কাছে এনআইডির তথ্য দিতে শুরু করেছে অপারেটররা। তবে তার আগে এসএমএস-এর মাধ্যমে গ্রাহকদের তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করেছে সকল মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো।