New Free Mining Site SpaceMining | Free 100 Ghs Bonus | Earn Without Investment
New Free Mining Site SpaceMining | Free 100 Ghs Bonus | Earn Without Investment
This is the new free mining site space mining. This side give you 100 GHs bonus for mining. They are trusted and give payout.
Minimum Payout 0.00025 BTC.
I do not recommend you for investment
Earn from referral.
Just Click here for Sign Up.
When You Registeration Completed then you will get 100 Ghs.
Happy Earnings 🤗🤗🤗
হেডফোন ব্যবহারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। জানুন হেডফোন এর ক্ষতিকর দিক সমুহ
হেডফোন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
প্রযুক্তি দিন দিন সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে। এর সাথে এগিয়ে চলেছে প্রযুক্তির পার্শ প্রতিক্রিয়া। হেডফোন এবং ইয়ারফোন এমন এক প্রযুক্তি যা ছোট বড়,যুবক, যুবতী সবাই ব্যবহার করে কিন্তু কেও এর পার্শ প্রতিক্রিয়া বা ক্ষতিকর দিক সমুহ জানেই না। আবার অনেকে জেনেও অবাধে সেটি ব্যবহার করেন। কিন্তু আপনি কি জানেন ছোট্ট এই গেজেটটি আপনার সাস্থের উপর কি কি প্রভাব ফেলে? যদি না জানেন তাহলে এই লিখাটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
আপনি সর্বত্র হেডফোনের ব্যবহার দেখতে পাবেন, বাস,ট্রেন, রাস্তায় ইত্যাদি। কিন্তু আপনি জানেন কি; এই হেডফোন ব্যবহার করে আপনি যে শুধু নিজের ক্ষতি করছেন তাই না। আপনার পাশের লোকজন দেরও ক্ষতি করছেন। কি বিশ্বাস হচ্ছেনা তাইতো? লিখাটা পুরোপুরি পড়ুন বিশ্বাস হয়ে যাবে।
১. শ্রবণ জটিলতা
যখন আপনি হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার করেন তখন সরাসরি অডিও আপনার কানে যায়। ৯০ ডেসিবেল বা তার বেশি মাত্রার আওাজ যদি আপনার কানে যায় তাহলে শ্রবণ জটিলতা ঘটাতে পারে এবং এমনকি আপনি চিরতরে আপনার কানের কিছু ক্ষমতা হারাতে পারেন। যদি কেউ ১৫ মিনিটের জন্য ১০০ ডেসিবেলের বেশি শোনে, তবে সে বধির হয়ে যেতে পারে। তাই আপনি যদি হেডফোনের ব্যবহার করতেই চান, তবে আপনার কানের কিছু বিশ্রাম দিতে ভুলবেন না এবং কখোনই উচ্চ ভলিউমে গান শুনবেন না।
২. কানের ইনফেকশন
আপনার হেডফোন বা ইয়ারফোন কি আপনার ব্যক্তিগত? আপনি কি অন্য কারো সাথে ভাগ করে নিচ্ছেন? ওয়েল, আমরা সব সময় একবার আমাদের বন্ধু এবং পরিবারের সঙ্গে আমাদের হেডফোন এবং ইয়ারফোন ভাগ করে শুনি। এই ভাগ করা সহজেই কানে সংক্রমণের ফলে হতে পারে। বিভিন্ন মানুষের কান থেকে ব্যাকটেরিয়া সহজেই আপনার হেডফোন মাধ্যমে আপনার কানে আসতে পারে। তাই পরবর্তী সময়ে আপনি যখন আপনার ইয়ারফোন বা হেডফোন শেয়ার করবেন, তখন নিশ্চিত করুন যে আপনি তাদের স্যানিটাইজ করেছেন বা পরিষ্কার করে নিয়েছেন।
৩. বাতাস প্রবেশে বাধা
বর্তমান সময়ে হেডফোন কম্পানি গুলো তাদের হেডফোনের অডিও এক্সপেরিয়েন্স এর দিকে ঠিকই নজর দিয়েছে। যার ফলে আপনি খুব ভাল কুয়ালিটির গান শুনতে পারছেন। কিন্তু আপনি আপনার কানে এমন স্থানে হেডফোন লাগান যাতে করে আপনার কানের ছিদ্র পুরোপরি বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে কোন বাতাস প্রবেশ করতে পারেনা (আপনি হয়ত বা জানেন কানে বাতাস প্রবেশ করা কতটা জরুরি। যদি না জানেন তাহলে টিউমেন্ট করুন)। যার ফলে আপনার কানে ইনফেকশন, টিটিনাস, শ্রবন জটিলতার রিস্ক থেকেই যায়।
৪. সাময়িক বধির
এক গবেষনায় দেখা গেছে যারা অনেক সময় ধরে উচ্চ ভলিউমে গান শুনেন তারা হেডফোন খোলার পরেও অনেক্ষন ভালো ভাবে কানে শোনেনা। এটি সাময়িক হলেও এর ক্ষতি কিন্তু অনেক। এমন করতে করতে কবে যে আপনি চিরতরে বধির হয়ে জাবেন তা আপনি নিজেও জানেন না।
৫. কানে ব্যাথা
যারা অতিরিক্ত হেডফোণ ব্যবহার করেন তারা সাধারনত এর সমস্যায় ভুগেন। মাঝে মাঝে কানের ভেতরে ভোঁ ভোঁ আওাজ হয়ে থাকে। এটিও কিন্তু ক্ষতির লক্ষন।
৬. মস্তিষ্কের উপর খারাপ প্রভাব
হেডফোনের দ্বারা সৃষ্ট ইলেক্ট্রম্যাগনেটিক তরঙ্গ আপনার মস্তিষ্কের জন্য গুরুতর বিপদ ডেকে আনতে পারে। আর জারা ব্লুটুথ হেডফোন ব্যবহার করেন তারা আরো অত্যাধিক ঝুকিতে ভুগেন। কান সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে যুক্ত। তাই হেডফোণ খুব বাজে ভাবে আপনার মস্তিষ্কে আঘাত হানে।
৭. হেডফোনের কারনে দুর্ঘটনা
সম্প্রতি, হেডফোনের ব্যবহারের ফলে রাস্তায় দুর্ঘটনার সংখা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। গাড়ি দুর্ঘটনা, সড়ক দুর্ঘটনা এবং এমনকি ট্রেন দুর্ঘটনায় মানুষ মারা যাচ্ছে। হেডফোন কানে দিয়ে রাস্তায় হাটার সময় তারা অনেক আওাজ শুনতে পায়না এইভাবে কিছু দুর্ভাগ্যজনক দুর্ঘটনার শিকার হয়। কিন্তু হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার করে মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য অনেক সময় বিপদ আসে। আবার দেখা যায় তাকে বাচানোর জন্য যে ছুটে আসে দুর্ভাগ্যবশত সে নিজেই মারা পরে। এভাবেই আপনার জন্য অন্য মানুষ বিপদে পরতে পারে।
এখন অনেকের প্রশ্ন হতে পারে তাহলে কি আমরা হেডফোনের ব্যবহার করবনা? আমি তো হেডফোন ছাড়া থাকতেই পারিনা ইত্যাদি।যদি আপনার এই সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে নিচের অংশ টুকু পরুন।
আপনারা হয়ত জানেন না যে এই আর্টিকেল টি লিখার সময় আমি কানে ভালোমত শুনতে পাচ্ছিনা। কেন জানেন? কারনটা হোল এই লিখাটি শুরু করার এক ঘন্টা আগে আমি হেডফোনে উচ্চ ভলিউমে গান শুনছিলাম;। সেখান থেকেই লিখার ইচ্ছে জাগলো। তাই অনেক খুজা খুজি করে এই তথ্যগুলো বের করলাম।
হেডফোন ব্যবহারের সঠিক নিয়ম
আমি নিশ্চিত আমার আগের লিখাটাই পরে অনেকেই একটু ভয় পেয়েছেন। কিন্তু এর পরেও যদি আপনি হেডফোনের ব্যবহার কমাতে না পারেন আবার নিজের কানটাও ভালো রাখতে চান/ অবাধে নিজের পছন্দের গান শুনতে চান তাহলে এই লিখাটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
তাহলে আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক।
- ছোট হেডফোনের ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন (যেগুলো আপনার কানের ছিদ্র পুরপরি ঢেকে দেয়)। এবং বড় হেডফন ব্যবহার করুন যেগুলো আপনার কানের ছিদ্র বন্ধ করেনা।
- আপনার হেডফোনটি ব্যক্তিগত ভাবে ব্যবহার করুন। হেডফোন বন্ধুবান্ধব/অন্য কার সাথে অযথা শেয়ার করবেন না।
- প্রতি মাসে অন্তত একবার হেডফোনের স্পঞ্জ কাভার/রাবার পরিবর্তন করুন;। যদি সেগুলো না থাকে তাহলে প্রতি মাসে অন্তত একবার ভালোভাবে পরিষ্কার করুন।
- বাসে/ ট্রেনে ভ্রমন করার সময় এবং হাটার সময় হেডফোনের ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
- আর অবশ্যই উচ্চ ভলিউমে গান শোনা থেকে ১০০ গজ দূরে থাকুন।
সতর্কতাঃ
প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে সহজ করার কাজে ব্যাবহৃত হয়, জীবনকে ধবংস করার জন্য নয়। সুতরাং;আমরা সবাই সতর্ক হই এবং প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করি।
ক্রেডিটঃ BanglaTrick.Com
ক্রেডিটঃ BanglaTrick.Com
অনলাইনে যে ৭ কাজ করবেন না
একসময়
ইন্টারনেট এতটা ব্যবহা
১. মুক্ত ওয়াই-ফাইয়ের ওপর ভরসা করা
মুক্ত ওয়াই-ফাই বা বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়া ঠিক নয়। মুক্ত ওয়াই-ফাইয়ের ওপর আস্থা রাখলে ঝুঁকিতে পড়তে হতে পারে। অনেক সময় সাইবার দুর্বৃত্তরা পরিচিত নেটওয়ার্কের নাম দিয়ে ওয়াই-ফাই হটস্পট তৈরি করে রাখে। কোনো নেটওয়ার্ক পরিচিত হলেও তাতে আর্থিক লেনদেন, কেনাকাটা করা ঠিক হবে না। এ ছাড়া যেসব সাইটে লগইন করার দরকার পড়ে, সেগুলোয় উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে বিশ্বাস করে ঢোকা ঠিক হবে না। সম্ভব হলে ভিপিএন ব্যবহার করুন।
১. মুক্ত ওয়াই-ফাইয়ের ওপর ভরসা করা
মুক্ত ওয়াই-ফাই বা বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়া ঠিক নয়। মুক্ত ওয়াই-ফাইয়ের ওপর আস্থা রাখলে ঝুঁকিতে পড়তে হতে পারে। অনেক সময় সাইবার দুর্বৃত্তরা পরিচিত নেটওয়ার্কের নাম দিয়ে ওয়াই-ফাই হটস্পট তৈরি করে রাখে। কোনো নেটওয়ার্ক পরিচিত হলেও তাতে আর্থিক লেনদেন, কেনাকাটা করা ঠিক হবে না। এ ছাড়া যেসব সাইটে লগইন করার দরকার পড়ে, সেগুলোয় উন্মুক্ত ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে বিশ্বাস করে ঢোকা ঠিক হবে না। সম্ভব হলে ভিপিএন ব্যবহার করুন।
রবান্ধব ছিল না। মানুষকে কষ্ট করে ইন্টারনেটে যেতে
হতো। তখন ইন্টারনেটের নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে এত বেশি দুশ্চিন্তারও কিছু ছিল
না। কিন্তু আধুনিক কালের উচ্চগতির ওয়াই-ফাই বা সামাজিক যোগাযোগের যুগে শিশু
থেকে বৃদ্ধরাও ইন্টারনেটে আসতে পারছেন। অনলাইনে কেনাকাটা, আর্থিক লেনদেন,
সামাজিক যোগাযোগ থেকে শুরু করে নানা কাজ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে বিপদ।
তাই ইন্টারনেটের কিছু বিষয়ে মানুষকে আগের চেয়ে বেশি সচেতন হতে হবে।
ইন্টারনেট নিরাপত্তা সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ক্যাসপারস্কির তথ্য অনুযায়ী,
সাতটি বিষয়ে মানুষকে এখন বেশি সচেতন থাকতে হবে। এ বিষয়গুলো সহজ হলেও
মানুষকে বোকা বানাতে এগুলো ব্যবহার করা হয়।
২. সহজ, অনুমানযোগ্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার
পোষা প্রাণীর নাম, জন্মদিন, পারিবারিক নামের মতো সহজে অনুমানযোগ্য পাসওয়ার্ডগুলো অনিরাপদ। যে পাসওয়ার্ড সহজে ধারণা করা যায় না, এমন জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। সহজে মনে রাখতে পারেন, কিন্তু অন্যরা সহজে ধরতে পারবে না, এমন কৌশলী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
পোষা প্রাণীর নাম, জন্মদিন, পারিবারিক নামের মতো সহজে অনুমানযোগ্য পাসওয়ার্ডগুলো অনিরাপদ। যে পাসওয়ার্ড সহজে ধারণা করা যায় না, এমন জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। সহজে মনে রাখতে পারেন, কিন্তু অন্যরা সহজে ধরতে পারবে না, এমন কৌশলী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
৩. পাসওয়ার্ড পুনর্ব্যবহার
হয়তো জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করলেন, কিন্তু কোনো এক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার ফলে ওই পাসওয়ার্ড হাতছাড়া হতে পারে। তাই একই পাসওয়ার্ড আবার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
৪. ই-মেইলে আসা লিংকে ক্লিক
ই-মেইলে নানা প্রলোভন দেখানো মেইল আসতে পারে। আবার অনেক মেইলে নানা অফারের লিংক আসে। মেইলে অপরিচিত কিংবা পরিচিত কোনো উৎস থেকে আসা লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন। কোনো স্প্যাম বা ফিশিং ই-মেইলের লিংকে ক্লিক করলেও এমন কোনো সাইটে চলে যেতে পারেন, যেখান থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ম্যালওয়্যার ডাউনলোড হতে পারে। এমনকি এমন কোনো ভুয়া সাইটে চলে যেতে পারেন, যা দরকারি পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নিতে পারে। এসব লিংকে ক্লিক করলে স্প্যামার বুঝতে পারে, কেউ ফাঁদে পা দিয়েছে। ই-মেইলে আসা লিংকের মতোই ফেসবুকে লাইক সংগ্রহ করে—এমন লিংকগুলোয় ক্লিক করা থেকেও বিরত থাকুন। আইফোন জেতার অফার কিংবা কোনো নির্যাতনের ভিডিও দেখিয়ে মন্তব্য বা শেয়ার করতে যেসব লিংকে বলা হয়, সেগুলো এড়িয়ে যেতে হবে।
হয়তো জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করলেন, কিন্তু কোনো এক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার ফলে ওই পাসওয়ার্ড হাতছাড়া হতে পারে। তাই একই পাসওয়ার্ড আবার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
৪. ই-মেইলে আসা লিংকে ক্লিক
ই-মেইলে নানা প্রলোভন দেখানো মেইল আসতে পারে। আবার অনেক মেইলে নানা অফারের লিংক আসে। মেইলে অপরিচিত কিংবা পরিচিত কোনো উৎস থেকে আসা লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন। কোনো স্প্যাম বা ফিশিং ই-মেইলের লিংকে ক্লিক করলেও এমন কোনো সাইটে চলে যেতে পারেন, যেখান থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ম্যালওয়্যার ডাউনলোড হতে পারে। এমনকি এমন কোনো ভুয়া সাইটে চলে যেতে পারেন, যা দরকারি পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নিতে পারে। এসব লিংকে ক্লিক করলে স্প্যামার বুঝতে পারে, কেউ ফাঁদে পা দিয়েছে। ই-মেইলে আসা লিংকের মতোই ফেসবুকে লাইক সংগ্রহ করে—এমন লিংকগুলোয় ক্লিক করা থেকেও বিরত থাকুন। আইফোন জেতার অফার কিংবা কোনো নির্যাতনের ভিডিও দেখিয়ে মন্তব্য বা শেয়ার করতে যেসব লিংকে বলা হয়, সেগুলো এড়িয়ে যেতে হবে।
৫. কারও সঙ্গে লগইন তথ্য আদান-প্রদান না করা
যত ঘনিষ্ঠ হোক না কেন, অনলাইনের লগইন তথ্য আদান-প্রদান না করাই ভালো। কারও কাছে লগইন তথ্য থাকলে অ্যাকাউন্ট বেহাত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
যত ঘনিষ্ঠ হোক না কেন, অনলাইনের লগইন তথ্য আদান-প্রদান না করাই ভালো। কারও কাছে লগইন তথ্য থাকলে অ্যাকাউন্ট বেহাত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
৬. অবস্থানগত তথ্য অনলাইনে না জানানো
অনেকেই কোথাও বেড়াতে যাওয়ার আগে বা বাড়ির বাইরে থাকলে ফেসবুক-টুইটারে জানিয়ে দেন। অবস্থানগত তথ্য অনলাইনে জানিয়ে দেওয়ার ফলে দুর্বৃত্তদের অসৎ উদ্দেশ্য পূরণে সুবিধা হতে পারে। কোথাও বেড়াতে গেলে বিশ্বস্ত বন্ধুদের জানাতে পারেন, তবে তা ইন্টারনেটের পুরো দুনিয়ায় ছড়িয়ে দিলে নানা ঝুঁকি বাড়ে।
অনেকেই কোথাও বেড়াতে যাওয়ার আগে বা বাড়ির বাইরে থাকলে ফেসবুক-টুইটারে জানিয়ে দেন। অবস্থানগত তথ্য অনলাইনে জানিয়ে দেওয়ার ফলে দুর্বৃত্তদের অসৎ উদ্দেশ্য পূরণে সুবিধা হতে পারে। কোথাও বেড়াতে গেলে বিশ্বস্ত বন্ধুদের জানাতে পারেন, তবে তা ইন্টারনেটের পুরো দুনিয়ায় ছড়িয়ে দিলে নানা ঝুঁকি বাড়ে।
৭. সামাজিক যোগাযোগের সাইটের ডিফল্ট সেটিংস রেখে দেওয়া
এখন অনেক মানুষ ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহার করেন। এ ধরনের সাইট ব্যবহারের সময় প্রাইভেসি সেটিংস নিয়মিত পরিবর্তন করা উচিত। নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার সময় অন্তত পাঁচ মিনিট প্রাইভেসি ও নিরাপত্তা সেটিংস নিয়ে কাজ করুন। যাঁদের অনলাইন অ্যাকাউন্ট আছে, তাঁরা প্রতি মাসে প্রাইভেসির বিষয়টি একবার পরিবর্তন করুন। ফেসবুক, টুইটার, লিংকডইনে কোনো কিছু পোস্ট করার আগে দ্বিতীয়বার ভাবুন। অপরিচিত কারও কাছে ব্যক্তিগত তথ্য তুলে দেওয়ার আগে একটু ভাবনা অনেক ক্ষতি থেকে বাঁচিয়ে দিতে পারে।
এখন অনেক মানুষ ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহার করেন। এ ধরনের সাইট ব্যবহারের সময় প্রাইভেসি সেটিংস নিয়মিত পরিবর্তন করা উচিত। নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার সময় অন্তত পাঁচ মিনিট প্রাইভেসি ও নিরাপত্তা সেটিংস নিয়ে কাজ করুন। যাঁদের অনলাইন অ্যাকাউন্ট আছে, তাঁরা প্রতি মাসে প্রাইভেসির বিষয়টি একবার পরিবর্তন করুন। ফেসবুক, টুইটার, লিংকডইনে কোনো কিছু পোস্ট করার আগে দ্বিতীয়বার ভাবুন। অপরিচিত কারও কাছে ব্যক্তিগত তথ্য তুলে দেওয়ার আগে একটু ভাবনা অনেক ক্ষতি থেকে বাঁচিয়ে দিতে পারে।
তথ্যসূত্র: জিনিউজ।
YouTube এর কিছু লুকনো ম্যাজিক দেখি
এই ব্লগ এর সকল টীউনার এবং পাঠকদের আমার শুভেচ্ছা, আশা করি সবাই ভালো আছে, হ্যাঁ আমিও ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের YouTube এর কিছু ম্যাজিক দেখাবো যা হয়তো অনেকেরি অজানা যাকে বলে লুকনো ট্রিক।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে অথচ YouTube কী তা যানে না এরকন মানুস আপনি সহজে খুঁজে পাবেন না।
YouTube বর্তমানে পৃথিবীর তৃতীয় জনপ্রিয় সাইট যার গুগল এবং ফেসবুক এর পরেই, প্রতিদিন কয়েক মিলিয়ন মানুষ ইউটিউব ভিডিও দেখে,
সে যাই হক বেশী কথা না বলে সরাসরি আজকের টিউন এ ফিরে আসি।
আগে বলে রাখি এর ট্রিক গুলো শুধু মাত্র ডেক্সটপ এ কাজ করে মোবাইল বা ইউটিউব অ্যাপ এ কাজ করবে না।
তো চলুন দেখা যাক YouTube ম্যাজিক
ম্যাজিক নং ১)
প্রথমে এই লিঙ্ক এ চলে যান বা ইউটুব.কম খোলেন,
এবার সার্চ বার এ Doge meme লিখে সার্চ দিন আর দেখুন ম্যাজিক, আপনার ইউটিউব এর ফ্রন্ট স্টাইল আর কালার পরিবর্তন হয়েগেছে নীচের ছবির মতো।
ম্যাজিক নং ২)
এবার সার্চ বার এ Beam me up Scotty লিখে সার্চ দিন বা এন্টার এ চাপ দিন, দেখবেন আপনার ইউটিউব স্ক্রিন এ বৃষ্টির মতো এফেক্ট উপর থেকে নীচের দিকে পরছে।
স্ক্রীন সট টি দেখুন,
ম্যাজিক নং ৩)
এই ম্যাজিকটা খুব মজাদার Use the Force Luke লিখে সার্চ দিন বা এন্টার চাপুন, আপনার ইউটিউব অ্যানিমেটেড হয়ে যাবে ভিডিও এর সঙ্গে টেক্সট গুলো স্ক্রীন এ ভাসতে থাকবে।
স্ক্রীন সট টি দেখুন,
ম্যাজিক নং ৪)
এবার আসি সবথেকে মজাদার ম্যাজিক এ এটা আমার খুব ভালো লেগেছে আশা করি আপনাদেরও খুব ভালো লাগবে, এই ম্যাজিক এ ইউটিউব গানের তালে তালে নাচতে থাকবে।
ম্যাজিকটি দেখার জন্য আপনাকে সার্চ বারে Do the Harlem Shake লিখে সার্চ দিতে হবে কিছুক্ষণের মধ্যে একটা গান বাজবে আর ইউটিউব নাচবে।
আজকে আমি আপনাদের YouTube এর কিছু ম্যাজিক দেখাবো যা হয়তো অনেকেরি অজানা যাকে বলে লুকনো ট্রিক।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে অথচ YouTube কী তা যানে না এরকন মানুস আপনি সহজে খুঁজে পাবেন না।
YouTube বর্তমানে পৃথিবীর তৃতীয় জনপ্রিয় সাইট যার গুগল এবং ফেসবুক এর পরেই, প্রতিদিন কয়েক মিলিয়ন মানুষ ইউটিউব ভিডিও দেখে,
সে যাই হক বেশী কথা না বলে সরাসরি আজকের টিউন এ ফিরে আসি।
আগে বলে রাখি এর ট্রিক গুলো শুধু মাত্র ডেক্সটপ এ কাজ করে মোবাইল বা ইউটিউব অ্যাপ এ কাজ করবে না।
তো চলুন দেখা যাক YouTube ম্যাজিক
ম্যাজিক নং ১)
প্রথমে এই লিঙ্ক এ চলে যান বা ইউটুব.কম খোলেন,
এবার সার্চ বার এ Doge meme লিখে সার্চ দিন আর দেখুন ম্যাজিক, আপনার ইউটিউব এর ফ্রন্ট স্টাইল আর কালার পরিবর্তন হয়েগেছে নীচের ছবির মতো।
ম্যাজিক নং ২)
এবার সার্চ বার এ Beam me up Scotty লিখে সার্চ দিন বা এন্টার এ চাপ দিন, দেখবেন আপনার ইউটিউব স্ক্রিন এ বৃষ্টির মতো এফেক্ট উপর থেকে নীচের দিকে পরছে।
স্ক্রীন সট টি দেখুন,
ম্যাজিক নং ৩)
এই ম্যাজিকটা খুব মজাদার Use the Force Luke লিখে সার্চ দিন বা এন্টার চাপুন, আপনার ইউটিউব অ্যানিমেটেড হয়ে যাবে ভিডিও এর সঙ্গে টেক্সট গুলো স্ক্রীন এ ভাসতে থাকবে।
স্ক্রীন সট টি দেখুন,
ম্যাজিক নং ৪)
এবার আসি সবথেকে মজাদার ম্যাজিক এ এটা আমার খুব ভালো লেগেছে আশা করি আপনাদেরও খুব ভালো লাগবে, এই ম্যাজিক এ ইউটিউব গানের তালে তালে নাচতে থাকবে।
ম্যাজিকটি দেখার জন্য আপনাকে সার্চ বারে Do the Harlem Shake লিখে সার্চ দিতে হবে কিছুক্ষণের মধ্যে একটা গান বাজবে আর ইউটিউব নাচবে।
How to Create a Sitemap or Table Of Contents Page For Blogger
Sitemap (Table of Contents) is a
page on your blog where all posts are arranged in accordance to their
type, and it shows the links to all posts published on your blog so far.
Sitemap (Table of Contents) is important for all bloggers to have on
their blog. This make blog look professional, and it helps your blog
visitors and readers to navigate through your blog post.
Here is a script that saves time and helps to update all new posts
made on your blog to your sitemap (Table of Contents) page
automatically. This script will display all posts made on your blog
under their specified categories (Labels). This widget also comes with a
CSS & Jquery to make it attractive.
Save your Template after inserting the CSS
2. Create a Page: to create a new page, go to Blogger >>> Pages >>> New Page. Now give the page a title such as “Table of Contents” “Site Maps” or any title you wish. Click EDIT HTML button on the compose mode screen, now paste the code below in it.
Steps To Add Automatic Sitemap (Table of Contents) Generator
1. Add the CSS code below to your template. This can be done by going to Blogger >>> Template, use (CTRL+F) to search for ]]></b:skin> in your template and finally paste the CSS code below before]]></b:skin>
tag.
/*--------JustNaira TOC-----*/
.judul-label{
background-color:#E5ECF9;
font-weight:bold;
line-height:1.4em;
margin-bottom:5px;
overflow:hidden;
white-space:nowrap;
vertical-align: baseline;
margin: 0 2px;
outline: none;
cursor: pointer;
text-decoration: none;
font: 14px/100% Arial, Helvetica, sans-serif;
padding: .5em 2em .55em;
text-shadow: 0 1px 1px rgba(0,0,0,.3);
-webkit-border-radius: .5em;
-moz-border-radius: .5em;
border-radius: .5em;
-webkit-box-shadow: 0 1px 2px rgba(0,0,0,.2);
-moz-box-shadow: 1px 1px 4px #AAAAAA;
box-shadow: 0 1px 2px rgba(0,0,0,.2);
color: #e9e9e9;
border: 2px solid white !important;
background: #6e6e6e;
background: -webkit-gradient(linear, left top, left bottom, from(#888), to(#575757));
background: -moz-linear-gradient(top, #888, #575757);
filter: progid:DXImageTransform.Microsoft.gradient(startColorstr='#888888', endColorstr='#575757');
}
.data-list{
line-height:1.5em;
margin-left:5px;
margin-right:5px;
padding-left:15px;
padding-right:5px;
white-space:nowrap;
text-align:left;
font-family:"Arial",sans-serif;
font-size:12px;
}
.list-ganjil{
background-color:#F6F6F6;
}
.headactive{
color: #fef4e9;
border: 2px solid white !important;
background: #1C8DFF;
background: -webkit-gradient(linear, left top, left bottom, from(#9dc2e7), to(#438cd2));
background: -moz-linear-gradient(top, #9dc2e7, #438cd2);
filter: progid:DXImageTransform.Microsoft.gradient(startColorstr='#9dc2e7', endColorstr='#438cd2');
}
Save your Template after inserting the CSS
2. Create a Page: to create a new page, go to Blogger >>> Pages >>> New Page. Now give the page a title such as “Table of Contents” “Site Maps” or any title you wish. Click EDIT HTML button on the compose mode screen, now paste the code below in it.
<script src="http://olusegun-fapohunda-calculator.googlecode.com/svn/Justnaira-tos-file.js"></script>
<script src="http://bloggerdebota.blogspot.com/feeds/posts/summary?max-results=1000&alt=json-in-script&callback=loadtoc"></script>
<script type="text/javascript">
var accToc=true;
</script>
<script
src="http://olusegun-fapohunda-calculator.googlecode.com/svn/concordian-tos.js"
type="text/javascript"></script>
10 Awesome Cursors for Bloggers
You can make your Blog stand out among
others by changing your blog mouse cursor so that whenever anybody
reaches your blog, their computer default mouse will change to the one
you have configured with your blog.
Here are 10 awesome cursors that can be used on blogger blogs. You
only have to follow a few steps to get it working on your blog. Follow
the instructions below.
2. Now search for the closing head tag i.e.
3. Finally, copy and paste the code of the mouse that you love best before/above </head> tag.
Cursor.1
Cursor.2
Cursor.3
Cursor.4
Cursor.5
Cursor.6
Cursor.7
Cursor.8
Cursor.9
Cursor.10
Steps to Install a New Cursor to your Blog
1. Login to your blog “Dashboard” ==> “Templates”.2. Now search for the closing head tag i.e.
</head>
.3. Finally, copy and paste the code of the mouse that you love best before/above </head> tag.
Cursor.1
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/Arrow_02.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
Cursor.2
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/bluemultiglit.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
Cursor.3
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/tail2.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
Cursor.4
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/bounce.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
Cursor.5
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/apple-tmani.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
Cursor.6
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/aliendance.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
Cursor.7
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/Fly_2.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
Cursor.8
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/Halloween_2.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
Cursor.9
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/Heart.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
Cursor.10
<style
type="text/css">body, a:hover {cursor:
url(http://justnaira-css-js.googlecode.com/svn/mouse/horse-ani1.gif),
progress;}</style><a href="http://www.justnaira.com"
target="_blank" title="Blogger Widgets"><img
src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgs1Pa1p65qPvPU01ujA0reZ2Ujab0HwcjgfYAJJGfSsr9sZvDvy_0zW0k7lQyjkNnHaI4xkdh6VDcmecbKISiB6WHMMV5cXZMihwUApowjH1wjg9QWkctVCUjpFpYaV6PAa84SScasHg/s1600/www.justnaira.com.png"
border="0" alt="Blogger Widgets" style="position:absolute; top: 0px;
right: 0px;" /></a>
আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগসাইটে যোগ করুন Auto Refreshing সিস্টেম
আপনার কি কোন ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইট আছে? যদি থেকে থাকে আজ আপনার জন্যই তাহলে শেয়ার করছি একটি ছোট একটি ট্রিক্স।
- প্রথমে আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইটের টেমপ্লেটের এইচটিএমএল কোড এ চলে যান।
- সাইটের এইচটিএমএল কোড থেকে <head> নামের কোড বা ট্যাগটি খুঁজে বের করুন।
- ব্যাস, এবার নিচের এক লাইনের কোডটুকু খুঁজে পাওয়া <head> ট্যাগের পরেই বসায় দেন।
এখন উপরের কোডটি সামান্য লক্ষ্য করুন। লাল রঙে দাগানো 800 এর বদলে আপনি আপনি আপনার ইচ্ছেমত সংখ্যা বসান। এর মানে হল আপনি এখানে যত বসাবেন তত সেকেন্ড পর সাইটটি রিফ্রেশ হয়ে নিবে অটোমেটিক। ধরুন আপনি 2000 বসালেন তাহলে আপনার সাইট ২০০০ সেকেন্ড পর অটোমেটিকভাবে রিফ্রেশ হবে। তাই আপনি যত সেকেন্ড পর সাইট রিফ্রেশ করাতে চান তত বসিয়ে দিন। আবার লক্ষ্য করুন। লাল রঙে দাগানো http://www.bloggerdebota.com লিংকের জায়গায় আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইট বসিয়ে দিন। এছাড়াও আপনি যদি চান ওই নির্দিষ্ট সময় পর অটো রিফ্রেশ হয়ে অন্য কোন সাইট বা অন্য কোন নির্দিষ্ট পেজে চলে যাবে অটোমেটিক। তাহলে আপনি ওই লিংকও বসিয়ে দিতে পারেন।
______ব্লগার মারুফ
ব্লগস্পট সাইট powerd by blogger মুছে ফেলবেন
আমি অনেকদিন থেকে চিন্তা করছিলাম ফ্রি ব্লগ বানানোর সম্পুর্ন টিউন করার। কিন্তু সময় পাচ্ছিলাম না। অবশেষে আজ শুরু করছি।
আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে আপনার একটি সাইট বানাবেন, যারা সি এস এস, আর এস এস, এইচ টি এম এল যানেন না তারাও খুব সুন্দরভাবে সাইট বানাতে পারবেন। আর এইসব কিছুর যতটুকু দরকার হবে ততটুকু আপনারা আশা করি আমার ধাপ বাই ধাপ টিউন পরলেই বুঝতে পারবেন।
প্রথমে Template এ যান >> HTML >> Jump to Widget >> Attribution1 এ যান
এখন CTRL+F চাপুন আর Search বক্স এ ভিতর নিচের লাইন চাপুন
<b:widget id=’Attribution1′ locked=’true’ title=” type=’Attribution’>
এখন শুধু ‘true’ এর যায়গায় ‘false’ লিখুন যাভাবে চিত্রে দেয়া আছে
এরপর এই রকম দেখাবে : <b:widget id=’Attribution1′ locked=’false’ title=” type=’Attribution’>
Template Save করুন আর Blogger Dashboard >> Layout এ যান
Attribute Widget দেখুন আর edit e এ যান
এবারে Remove Button ক্লিক করুন “Powered By Blogger” Attribution Widget রিমুভ হয়ে যাবে।
এবারে আপনার ব্লগে গিয়ে দেখুন সেটা রিমুভ হয়ে গেছে। ভাল থাকবেন সবাই।
আগের সব টিউন গুলো পরতে নিচে দেখুন। সমস্যা হলে জানাবেন
আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে আপনার একটি সাইট বানাবেন, যারা সি এস এস, আর এস এস, এইচ টি এম এল যানেন না তারাও খুব সুন্দরভাবে সাইট বানাতে পারবেন। আর এইসব কিছুর যতটুকু দরকার হবে ততটুকু আপনারা আশা করি আমার ধাপ বাই ধাপ টিউন পরলেই বুঝতে পারবেন।
তবে আপনারা চাইলে কাস্টম ডোমেইন কিনে ব্লগস্পট সাইট দিয়ে link.com সাইট বানাতে পারবেন
আজ আমি আমার এই নবম টিউনে দেখাবো কিভাবে powerd by blogger মুছে ফেলবেনপ্রথমে Template এ যান >> HTML >> Jump to Widget >> Attribution1 এ যান
এখন CTRL+F চাপুন আর Search বক্স এ ভিতর নিচের লাইন চাপুন
<b:widget id=’Attribution1′ locked=’true’ title=” type=’Attribution’>
এখন শুধু ‘true’ এর যায়গায় ‘false’ লিখুন যাভাবে চিত্রে দেয়া আছে
এরপর এই রকম দেখাবে : <b:widget id=’Attribution1′ locked=’false’ title=” type=’Attribution’>
Template Save করুন আর Blogger Dashboard >> Layout এ যান
Attribute Widget দেখুন আর edit e এ যান
এবারে Remove Button ক্লিক করুন “Powered By Blogger” Attribution Widget রিমুভ হয়ে যাবে।
এবারে আপনার ব্লগে গিয়ে দেখুন সেটা রিমুভ হয়ে গেছে। ভাল থাকবেন সবাই।
আগের সব টিউন গুলো পরতে নিচে দেখুন। সমস্যা হলে জানাবেন
25 October Big Restock Prizes নিয়ে হাজির হচ্ছে Go. তাই সময় থাকতে এখনই একাউন্ট করে পয়েন্ট জমাতে থাকেন।
সবাইকে আমার আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন। আজ আমি আপনাদের একটি সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব যেটি একটি ট্রাস্টেড এলিট ওয়েব সাইট। এই সাইটের মাধ্যমে প্রতিদিন পয়েন্ট আর্ন করে জমানো পয়েন্ট দিয়ে ফ্রিতে নিয়ে নিতে পারেন ১৬ জিবি পেনড্রাইভ সহ আকর্ষনীয় সব ইলেকট্রনিক গেজেট। আর আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো খবর হচ্ছে এটি ওয়ার্ল্ড এর সব দেশ সাপোর্ট করে এবং শিপিং চার্জ ফ্রি। এই সাইট এর মাধ্যমে কালেক্ট কৃত পয়েন্ট কে বলা হয় GN। প্রতিদিন লগইন করলে পাবেন 1 GN এবং প্রতিদিন একটি ভোট দেওয়ার মাধ্যমে পাবেন 1 GN। আর এই পয়েন্ট কালেক্ট করার জন্য আপনাকে দিতে হবে সর্বোচ্চ ২ থেকে ৩ মিনিট সময়। তাহলে আর দেরি না করে নিচে দেওয়া Sign up লিংকে গিয়ে একটি একাউন্ট করুন।
এরপর ইমেইল ভেরিফিকেশন করুন। সাইন আপ করার সময় অবশ্যই আসল নাম ঠিকানা ব্যবহার করবেন ।
এখন কিভাবে পয়েন্ট GN কালেক্ট করবেন :
১. লগইন করুন এবং Collect daily points এ ক্লিক করুন (আপনি ১ পয়েন্ট পাবেন)।
২. এরপর Complete The missions এ ক্লিক করুন (এখানে একটি ভোট দেওয়ার মাধ্যমে পাবেন আরো ১ পয়েন্ট)।
৩. Invite Friends (একজন রেফার করলে পাবেন ১ পয়েন্ট)।
30 GN কালেক্ট করতে হলে আপনাকে ১৫ দিন লগইন করে পয়েন্ট কালেক্ট করতে হবে। এভাবে যখন আপনার পয়েন্ট 30 GN হবে তখন আপনি Kingston DataTraveler 100 G3 16GB USB 3.0 অর্ডার করতে পারবেন । কিভাবে অর্ডার করবেন দেখুন-
এছাড়া আপনি অন্যান্য Product stock অনুযায়ী পয়েন্ট জমিয়ে কিনে নিতে পারবেন।
Kingston DataTraveler 100 G3 16GB USB 3.0 অর্ডার হাতে পাওয়ার ছবি দেখুন।
এছাড়া আপনি যদি ৩০ জনকে রেফার করতে পারেন তাহলে আপনি গোল্ড মেম্বার হবেন। এবং Go. গোল্ড মেম্বারদের প্রত্যেক কে ১ টি করে Go. টিশার্ট ফ্রীতে দিয়ে থাকে।
কিছু শর্ত ও সতর্কবার্তা :
১. প্রতিদিন লগইন করুন এবং ২ পয়েন্ট কালেক্ট করুন।
২. লোভে পরে নিজের রেফারেল এ নিজে নিজে একাউন্ট খুলবেন না। যদি করেন তাহলে
আপনার একাউন্টটি সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে? ধন্যবাদ!
JOIN TO CLICK HERE
Subscribe to:
Posts (Atom)