Blogger Widgets

আপনিকি চাকুরী খুজছেন??? চাকুরী সংক্রান্ত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট বুকমার্ক করে রাখুন।

সবাই কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো।  যে যে অবস্থানে আছেন, নিজের অবস্থানকে আরো সুদৃঢ় করতে চেষ্টা অব্যাহত যুগ ‍যুগ থেকে ছিলো এবং থাকবে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্ত
মান অবস্থার পাশাপাশি নিজেকে আরো ভালো অবস্থানে নিতে বিভিন্ন মাধ্যমের পাশাপাশি চাকুরীর সাইট গুলোর প্রতি অনেকেরই নজর থাকে।
কিন্ত চাকুরীর সকল সাইট গুলোতে নির্ভ রযোগ্য বলা যায় না।
নিচে বৈশিষ্ট্য সম্বলিত চাকুরীর কয়েকটি ওয়েবসাইটের এর পরিচয় দেয়া হলো -
১।  BDJOBS   এটি জব সাইট গুলোর মধ্যে সবচেয় জনপ্রিয় সাইট হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে।  প্রতি মাসে গুগলে এডসেন্স থেকে সাইটটি অনেক বড় অংশ আয় করে থাকে।
২্। PROTHOM-ALOJOBS   বিডিজবস এরপর এ সাইটটির অবস্থান। ক্যাটাগরী অনুযায়ী বিভিন্ন জব এখোনে সার্চ  দিয়ে পাবেন।
৩। BDJOBS TODAY  তুলনামূলকভাবে কম জনপ্রিয় হলেও এ সাইটটিও শীর্ষে  রয়েছে।  দেশের বিভিন্ন জব ক্যাটাগরি অনুযায়ী এখানেও সার্চ করতে পারেন।
৪।  JOBS A1 পাশাপাশি এ সাইটটিও শীর্ষে  রয়েছে।   বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী এখানেও জব  সার্চ করতে পারেন।
৫। JOB STREET    দেশ বিদেশের বিভিন্ন জব সার্চ করতে পারেন এ সাইটের মাধ্যমে
৬।  ALL JOBS BD  এ সাইটটিতে আপনি জব খোজার পাশাপাশি জব টিউনও করতে পারেবন।
৭।  JOBSNEWS24   এখানে আপনি পত্রিকার সার্কুলার সহ জব এর খোজ পাবেন।
৮।  BD SOB  এ সাইটটিতেও আপনি জব খোজার পাশাপাশি সবকিছু পাবেন তাই এর নাম বিডিসব তাছাড়া  জব টিউনও করতে পারবেন 

৯। ENGINEERING AND OTHER JOBS   প্রকৌশল ভিত্তিক ও অন্যান্য দেশী বিদেশী জব এর জন্য আপনি এ সাইটটি ভিজিট করতে পারেন। 
১০। JOBS BANGLADESH প্রফেশনাল জবের সমন্বয় রয়েছে সাইটটিতে।  দেশ বিদেশের আপডেট জব নিয়ে সাইটটি জনপ্রিয়তা পাওয়ার আশায় এগিয়ে যাচ্ছে।   

তাছাড়া  ফেসবুক এর কয়েকটি ফ্যান পেজ চাকুরীর খোজ খবর দেয়ার ক্ষেত্রে শীর্ষ স্থান দখল করে নিয়েছে। আপনি এসব পেজের সাথে কানেক্টেড থেকে আপডেট জব এর খোজ পেতে পারেন। 
BD JOBS FAN PAGE

BD JOBS CIRCULAR

CHAKRIR BAJAR

CHAKRIR KHOBOR
অফলাইন জব বাদ দিয়ে এবার আসুন অনলাইন জবের ক্ষেত্রে কারা কারা শীর্ষ
 স্থানে আছে এবং কোন কোন সাইট আপনাকে সহযোগীতা করতে পারে। 
১।  UPWORK  অনলাইন জবের ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি সাইট।  এটি শুধু অনলাইনে আউটসোর্সিং এর কাজের জন্য প্রযোজ্য।
২।  MICROWORKERS  অনলাইনে ছোট ছোট কাজের জন্য সাইটটি জনপ্রিয়। আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন। 

৩। GURU এটি বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস।  এখানে ছোট বড় সব ধরনের কাজ রয়েছে।

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।  
ভালো থাকবেন সবাই।

মোবাইল পানিতে ভিজে গেলে কি করবেন?


শখের মোবাইল ফোন দুর্ঘটনাবশত পানিতে ভিজে গেলে খুব সাধারণ কিছু উপায়ে তা রক্ষা করা সম্ভব।
রাজধানীর ইস্টার্ন প্লাজার সাইম প্লাসের স্বত্বাধিকারী মো: কামাল হোসেন পরামর্শ দিতে গিয়ে বলেন, “বাজারে এখন বিশেষ ধরনের মোবাইল কভার পাওয়া যায়। এগুলো ব্যবহার করলে মোবাইলে পানি ঢোকার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।”
ভেজা মোবাইল রক্ষার বেশ কিছু সহজ উপায়ও জানালেন মো: কামাল হোসেন।
খুলে ফেলুন ব্যাটারি আর সিম
মোবাইল ভিজে গেলে সবার আগে যে কাজটি করবেন তা হচ্ছে ফোন থেকে ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এটি করলে ফোনে শর্ট সার্কিট হওয়ার সম্ভাবনা কমে আসে। ব্যাটারির সঙ্গে সিম কার্ডটিও বের করে রাখুন। কারণ ভিজে যাওয়া সিম কার্ডও নষ্ট হতে পারে।
দ্রুত শুকানোর ব্যবস্থা করুন
ফোনের বাইরে লেগে থাকা পানি মুছতে ব্যবহার করুন পেপার টাওয়েল বা শুকনা কাপড়। ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের সাহায্যেও শুকাতে পারেন মোবাইল। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের বাতাসের সঠিক মাত্রা ঠিক করে নেওয়া। তাই ভ্যাকুয়াম ক্লিনারে অভ্যস্থ না থাকলে এড়িয়ে চলুন এ উপায়। আবার সবার বাড়িতে এই যন্ত্র থাকেও না।
হেয়ার ড্রায়ার দিয়েও শুকাতে পারবেন মোবাইল। সেক্ষেত্রে ব্যাটারি খোলা অবস্থায় একটু উঁচু থেকে হেয়ার ড্রায়ার ধরে ফোন শুকানোর চেষ্টা করতে হবে। শুকানোর পর ফোন সঙ্গে সঙ্গে চালু করবেন না। বরং পরদিন সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে ফোনের অবস্থা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন।
 
ভালোভাবে শুকানোর জন্য ফোনের বাইরের কেসিং, কভার ইত্যাদি অবশ্যই খুলে রাখুন।
তবে ওভেন, মাইক্রোওভেন বা সূর্যের তাপে মোবাইল ফোন শুকানোর চেষ্টা করবেন না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, অনেক ক্ষেত্রে ফোন সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ভিজে যাওয়া মোবাইল থেকে পানি ঝরাতে অনেকেই ফোন জোরে ঝাঁকি দিয়ে থাকেন। এমনটিও করা উচিত নয়। তবে মৃদুভাবে ঝাঁকালে কোনো ক্ষতির সম্ভবনা নেই।
রাখতে পারেন চালের মধ্যে
চালের বস্তা বা পাত্রের মধ্যে কয়েকদিনের জন্য ফেলে রাখুন ভেজা মোবাইল। এ সময় ফোন চালু করবেন না বা ব্যাটারি লাগাবেন না। ভেজা জিনিসের পানি শুষে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে চাল। তাই এ প্রক্রিয়াতেও ভিজে যাওয়া মোবাইল শুকিয়ে নিতে পারেন।
মনে রাখা জরুরি
যদি দোকানপাট বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর বৃষ্টি বা অন্য কোনো কারণে মোবা্ইল ফোন ভিজে যায়, অথবা অন্য যে কোনো কারণে যদি সার্ভিস সেন্টারে সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার উপায় না থাকে, তবে শুকানোর পরও মোবাইল চালু করবেন না। সময় সুযোগ মতো সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন ফোনের অবস্থা।
সার্ভিস সেন্টারের ক্ষেত্রে যে ব্র্যান্ডের ফোন সেখানে নিয়ে যাওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। যদিও খরচা একটু বেশিই পড়বে সেখানে।
স্বল্পদামে ফোন ঠিক করতে সাধারণ সার্ভিস সেন্টারের সেবাও নিতে পারে। বাড়ির আশপাশের মোবাইলের দোকানগুলোতেই পাবেন এ সেবা।
তবে মোবাইল সার্ভিস করানোর আগে সেখানের কাজের মান, দক্ষতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া খুবই জরুরি।
The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA The Journal USA

ডেস্কটপ কম্পিউটারের সিপিইউ যেভাবে পরিষ্কার করবেন

আমরা আমাদের ল্যাপটপের যত্নাদি করলেও কিন্তু ডেক্সটপ কম্পিউটারের যন্ত করি না বললেই চলে। এর ফলে অনেক দিন পর হঠাৎ কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে যখন আমরা সিপিইউ এর কেসিং খুলি তখন ভেতরে প্রচুর

পরিমাণে ময়লা দেখতে পাই! অনেক দিন যাবত কম্পিউটার ব্যবহার না করলে মাকড়শার জ্বাল দেখাও অসম্ভব কিছু নয়! যাই হোক, আমাদের ডেস্কটপ কম্পিউটারের যত্নও করা উচিৎ নিয়মিত। কেননা যে কোন ইলেক্ট্রনিকস।

যদি আপনি যত্ন সহকারে ব্যবহার করেন তবে সেই ডিভাইসটি কিছুদিন হলেও আপনাকে বেশি সার্ভিস প্রদান করবে। চলুন, আজ একটি ডেস্কটপ কম্পিউটার কীভাবে পরিষ্কার করতে হয় সেই প্রসেস আপনাদের জানাই।


মূলত কখন আপনার ডেস্কটপটি আপনার পরিষ্কার করা উচিৎ

ডেস্কটপ কম্পিউটারের কম্পোনেন্টগুলো ল্যাপটপের তুলনায় বেশি উত্তপ্ত হয় বিধায়, সেই উত্তাপ ছড়িয়ে যেন যায় এরজন্য কেসিং এর মধ্যে দু-তিনটি ফ্যান ব্যবহার করা হয়। দু-তিনটি ফ্যান ব্যবহারের মানে হচ্ছে দু-তিনটি খালি স্থান। আর খালি স্থান বেশি মানেই বেশি ডাস্ট আপনার সিপিইউ-এ প্রবেশ করবে। আপনি খেয়াল করবেন বাসার বুয়া প্রায় প্রতিদিনই বাসার ফার্নিচারগুলো মুছে থাকে, যদি একদিন মুছতে ভুলে যায় তাহলে আপনি নিজেই আঙ্গুল দিয়ে ফার্নিচারের উপর দাগ কাটলে দেখবেন আপনার হাতে ধুলো লাগছে! এখন আপনিই বলুন, এক দিন পরিষ্কার না করার ফলে যদি আপনার হাতে ময়লা লাগতে পারে (তা যত কমই হোক না কেন), তাহলে দিনের পর দিন ব্যবহার না করলে আপনার কম্পিউটারের কেসিং এর মাঝে কতটুকু ময়লা জমতে পারে?! পরিষ্কার রাখা যেহেতু একটি চর্চার ব্যাপার তাই আমার মতে অন্তত ৬ মাস পর পর ডেস্কটপ কম্পিউটারের সিপিইউ আপনার পরিষ্কার করা উচিৎ, আর যদি পারেন তবে ৩ মাস পর পর করবেন।
যেভাবে পরিষ্কার করবেন আপনার ডেস্কটপের সিপিইউ

আমি ভেঙ্গে ভেঙ্গে প্রতিটি কম্পোনেন্টকেই পরিষ্কার করার পদ্ধতি বলছি। আশা করি আপনার খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।

    প্রথমে আপনার কেসিং পারলে সম্পুর্ণটি খুলুন। অনেকেই একটি সাইড খুলে পরিষ্কার করে থাকেন তবে এতে সম্পুর্ণভাবে পরিষ্কার হবেনা কখনোই। কেসিং খোলা কোন কঠিন কাজ নয়, ৫-১০ মিনিটের মাঝেই আপনি খুব সহজে একটি কেসিং-এর প্রতিটি অংশ খুলে ফেলতে পারবেন। এবার এক টুকরো কাপড় দিয়ে কেসিং এর ভিতরের সমস্ত জায়গা মুছে ফেলুন। আপনি যদি সম্পুর্ণ কেসিংটিই খুলে থাকেন তবে মোছার কাজ আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।
    এরপর পাওয়ার সাপ্লাই খুলুন এবং পাওয়ার সাপ্লাই থেকে যাওয়া সমস্ত কানেকশন গুলো মাদারবোর্ড, হার্ড ড্রাইভ, সিডি/ডিভিডি রম ইত্যাদি থেকে খুলে ফেলুন। এরপর আপনি একটি শক্তিশালী ব্লোয়ার দিয়ে পাওয়ার সাপ্লাইয়ের ফ্যানের অন্য প্রান্তে একটি ভেন্ট দেখতে পারবেন, সেদিক থেকে হাওয়া ব্লো করুন। ফ্যানের সাইড দিয়ে দেখবেন অনেক ময়লা বের হয়ে যাচ্ছে। এরপর ফ্যানের দিকে ব্লোয়ারের সাকশন সাইড ব্যবহার করুন, বাকি ময়লা বের করে নেবে সহজেই। তবে শতভাগ ময়লা বের হবেনা এ পদ্ধতিতে, যতটুকু বের হবে সেটাই পর্যাপ্ত। এবার পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সাথে যে ক্যাবলে মাথাগুলো আছে সেগুলো পরিষ্কার করুন। একটি কাপড় দিয়ে পাওয়ার সাপ্লাই থেকে বের হওয়া ওয়্যারগুলোও মুছে ফেলতে পারেন।
    পাওয়ার সাপ্লাই পরিষ্কার করার পর মাদারবোর্ড থেকে গ্রাফিক্স কার্ডটি খুলে ফেলুন (যদি থেকে থাকে)। এবার গ্রাফিক্স কার্ডটির ফ্যানে কিছুটা কোনাচে করে কমপ্রেসড এয়ার দিয়ে হাওয়া ব্লো করুন। ফ্যানের বিপরীতে করবেন না। আর ব্লোয়ার ব্যবহার করলে ব্লোয়ারের পাওয়ার কিছুটা কমিয়ে রাখবেন।
    আপনি চাইলে প্রসেসরও এভাবেই পরিষ্কার করতে পারেন, মাদারবোর্ড থেকে না খুলেই উপর থেকে হাওয়া প্রয়োগের মাধ্যমে। তবে অনেকেই প্রসেসর এবং এর উপর থেকে কুলিং ফ্যান আলাদা আলাদা খুলে পরিষ্কার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে মনে রাখবেন, প্রসেসর এবং এর কুলিং ফ্যানের মধ্যে থাকে থার্মাল পেস্ট। তাই আপনি যদি এই দুটি কম্পোনেন্ট আলাদা পরিষ্কার করেন তবে এগুলো পুনরায় কম্পিউটারে যুক্ত করার পূর্বে পূর্বের থার্মাল পেস্টটুকু মুছে ফেলে নতুন করে থার্মাল পেস্ট অ্যাপ্লাই করুন।
    মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে হালকা ভাবে ব্রাশ করে ব্লোয়ারের পাওয়ার কম রেখে বাতাস দিলেই ময়লা খুব সহজেই চলে যাবে। তবে যদি কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে চান খেয়াল রাখবেন যেন খুব বেশি চাপ না পরে মাদারবোর্ডের উপর।
    অন্যান্য যে সকল কম্পোনেন্ট গুলো যেগুলো রয়েছে সেগুলো পরিষ্কার করার তেমন কিছুই নেই, শুধু বাইরেরটা পরিষ্কার করবেন এবং কানেক্টরগুলো একটু পরিষ্কার করবেন।
    সব কিছু পরিষ্কার হয়ে গেলে ভালো করে সাবধানে অ্যাসেম্বল করুন। ব্যাস, হয়ে গেল আপনার কম্পিউটারটি পরিষ্কার।

নোট: কম্পিউটারের সিপিইউ পরিষ্কার করার সময় সবগুলো প্রসেসই ধীরস্থির ভাবে করবেন। যদিও কম্পোনেন্ট গুলো খুব বেশি স্পর্শকাতর নয় তবে কানেক্টর থেকে বিচ্ছিন্ন এবং কানেক্ট করার সময় সমস্যা হতেই পারে। তাই আমার মতে বাড়তি সাবধানতা অবলম্বন করাই শ্রেয় হবে।

হার্ডডিস্ক ভালো রাখার ৫ উপায়

5 ways to better disk

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের অনেক সময়ই একটি কমন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এবং তা হচ্ছে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ ফেইলর সমস্যা। এই সমস্যাটির কারণে অনেকে অনেক প্রকার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এবং অনেক ক্ষেত্রেই জমিয়ে রাখা বিলুপ্ত প্রায় কালেকশন হারিয়ে ফেলেন। এটা মূলত নির্ভর করে ব্যবহারকারীর উপর। আর সমস্যার গভীরতাও মূলত নির্ভর করে কম্পিউটারটি দিয়ে ঠিক কী কাজ করা হয় তার উপরে। এখন ধরুন, একটি অফিশিয়াল কম্পিউটারে এক রকমের তথ্য সংরক্ষিত থাকে এবং পার্সোনাল কম্পিউটারে ভিন্ন রকম তথ্য। তবে দুই ক্ষেত্রেই কমন ফ্যাক্ট হচ্ছে সমস্যা! ইলেকট্রিক ডিভাইস মানেই একটা সময় এসে এর লাইফ স্প্যান শেষ হয়ে যাবেই। যদিও, একটি হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের ক্ষেত্রে গড়ে ৩ লাখ ঘন্টা ধরে নেয়া হয় তবে এই লাইফ স্প্যান সব ক্ষেত্রেই খাতা কলমের হিসেবেই থাকবে সেটা ভেবে নেয়া ভুল। যাই হোক, আমরা এই সমস্যা এড়াতে বা হার্ড ড্রাইভের লাইফ কিছুটা এক্সটেন্ড করতে সহজ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারি। আজকে সেই সহজ পদ্ধতিগুলোই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। চলুন, শুরু করা যাক।

খেয়াল করুন, হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের সমস্যা বেশি মাত্রায় দেখা যায় ডেস্কটপ কম্পিউটারের ক্ষেত্রে, তাই এখানকার পয়েন্টগুলো বেশির ভাগই ডেস্কটপ কম্পিউটারকে ঘিরেই লেখা। যদিও, অনান্য পয়েন্টগুলো ল্যাপটপের হার্ড ড্রাইভের লাইফ এক্সপান্ডের ক্ষেত্রে সমান ভাবেই কাজে আসবে।

১। ভালো মানের সার্জ প্রোটেকশন সম্বলিত একটি ইউপিএস কিনতে চেষ্টা করবেন। সার্জ প্রোটেকশন মূলত বাড়তি পাওয়ারকে কনট্রোল করে এবং আপনার ডিভাইস পর্যন্ত সেই এক্সেসিভ পাওয়ারকে পৌছাতে দেয় না। এর ফলে ঝড়-বৃষ্টির দিনে বজ্রপাত বা খারাপ পাওয়ার সোর্স থেকে আপনার কম্পিউটার তথা হার্ড ড্রাইভকে সুরক্ষিত রাখবে। এক্সেসিভ পাওয়ার হার্ড ড্রাইভের ফাস্ট এবং কমপ্লিট ফেইলরের জন্য দায়ী। এছাড়াও, ইউপিএস থাকার ফলে বিদ্যুৎ চলে গেলেও আপনি ম্যানুয়ালি নিরাপদভাবে আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ করতে পারবেন। ফলে শুধু হার্ড ড্রাইভই নয় বরং আপনার কম্পিউটারের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্টগুলোও সুরক্ষিত থাকবে।

২। লং-টার্ম ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনার উচিৎ স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আপনার কম্পিউটারটি রাখা। অন্তত এরকম যেন না হয় যেন হঠাৎ হঠাৎ আপনার সেই রুমটির তাপমাত্রা অস্বাভাবিক আকারে পরিবর্তন হচ্ছে। এছাড়া, খেয়াল রাখবেন এয়ার ভেন্টগুলোর সামনে যেন অবশ্যই কোন প্রকার অবস্টাকল না থাকে। ডেস্কটপের এয়ার কুলার সিস্টেম বেশ বড় এবং খোলামেলা হলেও ল্যাপটপের ক্ষেত্রে ছোট্ট এয়ার ভেন্ট থাকায় ল্যাপটপের ক্ষেত্রে বিশেষ খেয়াল রাখা উচিৎ।

৩। খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন আমাদের কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমে পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ফিচার রয়েছে। এগুলো অনেকেই অপ্রয়োজনীয় মনে করেন, কিন্তু এগুলো মোটেও অপ্রয়োজনীয় নয়, বরং এগুলোর মাধ্যমেই আপনার কম্পিউটারটি তথা হার্ড ড্রাইভটি স্লিপ মোডে যাবে বা হাইবারনেট হবে তা নির্ধারন করা হয়। তবে আপনি যদি কাজ শেষে সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার বন্ধ করে রাখতে পারেন তবে সবচাইতে ভালো হয়। আর রাতে কাজ শেষে সম্পূর্ণভাবে শাটডাউন করার অভ্যাসটা তৈরি করে নেয়াটাই শ্রেয়।

৪। এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত খেয়াল রাখা উচিৎ। কম্পিউটারে কানেক্ট করার সময় অতিরিক্ত সাবধানতা বজায় রাখা, সেইফলি হার্ড ড্রাইভটি রিমুভ করা - ইত্যাদি সহজ কাজগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভের লাইফ কিছুটা হলেও এক্সটেন্ড করতে পারবেন।

৫। মাঝে মধ্যেই ড্রাইভ মনিটর করা উচিৎ। ডিফ্র্যাগমেন্ট, ডিস্ক এরর চেকিং ইত্যাদি আপনার হার্ড ড্রাইভের লাইফ এক্সটেন্ড করতে সাহায্য করবে।

এই ছিল আজকের আয়োজন। উপরের পদ্ধতিগুলো সব ক্ষেত্রেই আপনার হার্ড ড্রাইভের লাইফ হয়তো এক্সটেন্ড করতে পারবেনা কিন্তু আপনার হার্ড ডিস্ককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে অবশ্যই।
Submitted by : Abir Hasan

আপনিও হতে পারেন সিম ক্লোনিং -এর শিকার ! সাবধান হোন এখনই…

সিম ক্লোনিং



sim_copyআমাদের এখনই সাবধান হওয়ার সময়। আপনিও হতে পারেন সিম ক্লোনের শিকার। হাঁ ভয়ানক এই পরিস্থিতির শিকার যেন আমাদের কারও হতে না হয়, তাই আমাদের জানা দরকার কি ভাবে সিম ক্লোনিং হয়। আর আমাদের উচিৎ সতর্ক থাকা ভয়ানক এই পরিস্থিতি থেকে।
সিম ক্লোন কি?
একটি সিম যেটি আপনি ব্যবহার করছেন সেই সিম টি যদি অন্য কেউ ব্যবহার করে কিংবা এক নাম্বার যদি দেখেন এক সাথে দুইজন ব্যবহার করে কিংবা হঠাৎ করে যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের কানেকশন নাম্বার থেকে ব্যালান্স কোন কারন ছাড়া কমে যাচ্ছে তবে আপনি সিম ক্লোনের শিকার।
কিভাবে শিকার হবেন সিম ক্লোনের?
আপনি যদি অপরিচিত কোন নাম্বার থেকে মিসড কল পান এবং সেটাতে যদি কল ব্যাক করেন তবে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকারে পরিনত হতে পারেন। দুষ্কৃতকারীরা বিশেষ একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার নাম্বার টি ক্লোনিং করে। অর্থাৎ আপনি যখন মিসড কল নাম্বারে কল ব্যাক করবেন তখন একটি সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার নাম্বার টি ক্লোন হতে পারে। সিম ক্লোনিং হলে আপনার সিমে রাখা ডাটা ক্লোন নাম্বারে চলে যাবে। এবং আপনার প্রাইভেসি ক্ষুণ্ণ হবে।
যে সমস্যায় আপনি পড়তে পারেন সিম ক্লোনিং হয়ে গেলে?
সাধারনত জঙ্গি কিংবা দুষ্কৃতিকারীরা আপনার নাম্বার টি ব্যবহার করে আপনার জীবন বিপন্ন করতে পারে। অর্থাৎ ওই নাম্বার দিয়ে কেউ কাউকে মৃত্যুর হুমকি, চাঁদাবাজি কিংবা জঙ্গি কানেকশন করলে আপাত দায়ভার আপনার উপর বর্তাবে। কাজেই আপনি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধৃত হবেন। পরবর্তীতে আরও নানাবিধ সমস্যায় পড়তে পারেন।
লক্ষ্য করুন:
>> ভারতে সম্প্রতি এক লাখ সিম ও রিম কার্ড ক্লোনিং হয়েছে। সেখানকার গোয়েন্দা বাহিনী সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে ওই ক্লোনিং সিম বা রিমের মাধ্যমে অনেক অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে।
>> বাংলাদেশে এখনও সিম ক্লোনিং হয়েছে বলে ৬ টি মোবাইল অপারেটরের হাতে এমন কোন তথ্য নেই। তবে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে যে কোন সময় এমন অনাকাংখিত ঘটনা ঘটতে পারে।
সতর্ক হবেন যেভাবে:
>> অপরিচিত নাম্বার থেকে মিসড কল এলে আপনি কল ব্যাক করার পূর্বে ভালো করে চিহ্নিত করবার চেষ্টা করুন যে এটি কার নাম্বার। অথবা কল ব্যাক করা বন্ধ করুন।
>> মনে রাখবেন সিম ক্লোনিং হতে হলে মিসড কল আসবে। ডাইরেক্ট রিং হলে সেটি রিসিভ করলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার হবেন না। মিসড কল এলেই সতর্ক হন।
>> যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের ব্যালান্স অকারণে কমে যাচ্ছে সাথে সাথে কল সেন্টারে ফোন করে জানান।
>> আপনার সেল ফোন টি এখনি বন্ধ করে অন্য একটি নাম্বার থেকে আপনার নাম্বারে ফোন দিন। দেখুন রিং হয় কিনা। রিং হলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার।

SuperCopier দিয়ে ৪ গুন বেসি speed এ কপি করুন

SuperCopier দিয়ে ৪ গুন বেসি speed এ কপি করুন


At 4 times the speed reducing copy SuperCopier

আশা করি বন্ধুরা আপনারা সবাই ভাল আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আজ আপনাদের কাছে হাজির হয়েছি অসাধারণ ১টি ট্রিকস নিয়ে যা আপনাদের সব সময় কাজে লাগে এবং সময় এর অপচয় থেকে বেচে যাবেন। প্রথমে SuperCopier টি না থাকলে ডাউনলোড করে নিন এর পর অনন্য softwer এর মত এটাও ইনিস্টল করে নিন কোন সমস্য হলে নিচের ভিডিও দেখুন এর পর ও যদি না হয় তাহলে আমাকে জানাবেন আমি আমার যথা সাধ্য চেস্টা করব হেল্প করার জন্য।আমি এ ভাবেই কপি করি আপনারও  এই নিয়মে কপি করে অনেক মজা পাবেন অনেক বড় বড় ফাইল অনেক অল্প সময়ে কপি করতে পারবেন।
আর SuperCopier না থাকলে এখান থেকে Download করে নিন আর কপি করুন  ৪ গুন বেসি speed এ
#প্রথমে Configuration এ ক্লিক করুন
#এরপর Advanced এ ক্লিক করুন
# এরপর Normal কে High করে দিন
# এরপর নিচের খালি ঘর ৩ টি তে সব ঘর  গুলোতে ১ অথবা ৫ করে দিন
#এবার অ্যাপ্লাই করে দিন কাজ শেষ এবার নিচে দেখুন কপির কি স্পীড

এই ট্রিকসটি আশাকরি সবার উপকারে আসবে। কোন সমস্যা হলে টিউমেন্ট করে জানাবেন।ভূল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন অথবা টিউমেন্টে বলবেন
 *** সবাই ভাল থাকবেন।

যে কোন গান খোজে বের ররুন ২০ সেকেন্ডে ছোট একটি Apps দিয়ে

যে কোন গান খোজে বের ররুন ২০ সেকেন্ডে ছোট একটি Apps দিয়ে

 Search Any Song With Shazam WhichPrice 5.66Dollors

আজ আপনাদের কাছে হাজির হয়েছি অসাধারণ মজাদার ও প্রয়োজনীয় একটি  apps নিয়ে যা আপনাদের সব সময় কাজে লাগবে…apps টি দিয়ে আপনি যে কোন গান খোজে বের ররুন ২০ সেকেন্ডে  নিচে কিছু নিচে কিছু  Screenshot দিলাম  ভালো লাগলে ডাউনলোড করতে চাইলে টিউমেন্ট বক্স এ link দিয়েছি ডাউনলোড করে নিবেন।Play Store এ এর দাম 5.66 $
#ডাউনলোড করে ইনিস্টল করলে এরকম আসবে এটা open করলে নিচের মত আসবে
# Touch to Shazam এ Click করুন
# যখন উপরের মত আসবে তখন আন্য মোবাইলে,বা টিভিতে একটা গান ছেরেছে সেই গানটি আপনার খুব ভালো লাগলো টিভি তে গান টি চলা আবস্থায় ২০ সেকেন্ডে আপনার টিভির স্পিকারের পাশে আপনার ফোন টি ধরুন তারপর দেখবেন গানটি চলে এসেছে এভাবে Bangla কিছু কিছু গান খুজে পাওয়া যায় না
# আমি আমার অন্য মোবাইল দিয়ে ২০  সেকেন্ডে একটি গান শুনালাম দেখোন উপরে চলে এসেছে  ভিডিও দেখতে VIDEO তে  Click করুন
# গান টি ডাউনলোড করতে চাইলে ১মে Setting এ Click করে Youtube এ Click করুন
# Share  এ Click করুন
# Tubemet দেখিয়ে দিন Download করতে, Tubemet apps টি ডাউনলোড করে নিবেন।
# যে ফরমেট ভালো লাগে ডাউনলোড করে নিবেন।

নবীন ব্লগারদের সফলতা অর্জনের কার্যকারী টিপস

নবীন ব্লগারদের সফলতা অর্জনের কার্যকারী টিপস

আপনি কি ব্লগিং শুরু করার কথা ভাবছেন? আপনাকে স্বাগতম! তবে হটাত করে ভেবে বসলেন আর ব্লগিং শুরু করলেন। তাহলে আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ার খুব শীঘ্রই ১০০% হতাশায় পৌঁছাবে। তাই শুধু ব্লগিং না জীবনের প্রত্যেক সিদ্ধান্তে সবদিক বিবেচনা করুণ, সফলতা আসবেই। 
ব্লগ
অনেকেই এখনও ব্লগিং শুরু করেন নি। কিন্তু ব্লগিং শুরু করার পরিকল্পনা এবং স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। তাদের পরিকল্পনায় সফলতা এনে দিতে হয়ত কিছুটা হলেও এই পোস্ট কাজে আসবে আশা রাখছি। আর সেই আশা থেকেই আজ লিখছি নতুন কিংবা হবু ব্লগারদের জন্য প্রাথমিক কিছু টিপস।

১. ব্লগ সম্পর্কে জানুনঃ ব্লগ শুরু করবেন আর ব্লগ সম্পর্কে জানবেন না তা তো কিছুতেই হতে পারেনা। তাই আপনার ব্লগিং জীবনের শুরুর প্রথম ধাপ হল ভালোভাবে ব্লগিং সম্পর্কে জেনে নিন। ব্লগ কি?, ব্লগিং করে লাভ কি?, ব্লগিং করে কি আয় হয়?, ব্লগিং কিভাবে করে?, ব্লগিং করতে কি কি গুণ থাকতে হয়? ব্লগিং এর প্রকারভেদ কি কি? এই আর কি সবধরণের প্রাথমিক প্রশ্নের উত্তর জানুন। আর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হল যে, "আপনি কতদিন বা কত বছর যাবত ব্লগ পড়ছেন?" বেশি বেশি বই পড়লে যেমন লেখক হওয়া যায় ঠিক ব্লগিং শুরু করতে আপনার প্রয়োজন হবে দীর্ঘ সময়ব্যাপী ব্লগ পড়ার সম্পৃক্ততা।
ব্লগ সম্পর্কে জানুন


২. সিদ্ধান্ত এবং পরিকল্পনাঃ
আপনি অনেকদিন ধরে ব্লগ পড়ছেন। এবার সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছেন আপনি ব্লগ লিখবেন। তাহলে ব্লগিং জগতে আপনাকে স্বাগতম ! এবার একটি দক্ষ পরিকল্পনা করে ফেলুন। একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান খুলতে যেমন অনেক পরিকল্পনা করতে হয় ঠিক তেমন পরিকল্পনা। পরিকল্পনার বিষয়গুলো হবেঃ কি বিষয়ে ব্লগিং করবেন, আপনি কি নিজের ব্লগ সাইটে ব্লগিং করবেন?, আপনি কি আয়ের জন্য ব্লগিং করবেন নাকি শখ মেটাতে? এবং শুরু করতে আরও ইত্যাদি ইত্যাদি যেসব বিষয় ভাবতে হয় সেগুলো দক্ষতার সাথে ভাবুন। তবে সবচেয়ে জোর দিন আপনি কিসের উপর ব্লগিং লিখতে চাচ্ছেন? এই প্রশ্নের সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য উত্তর হল, "আপনি যে বিষয়ে ভালো জানেন শুধু সেই বিষয়েই ব্লগিং লিখবেন।" অন্য কোন অজানা টপিকে ভুলেও হাত দিবেন না।

সিদ্ধান্ত এবং পরিকল্পনা


৩. প্লাটফর্ম নির্বাচনঃ
ইতিমধ্যেই ২ নম্বর ধাপে আপনাকেদেরকে একটি প্রশ্ন করেছি। আপনি কি নিজের ব্লগ সাইটে ব্লগ লিখবেন নাকি অন্য প্রতিষ্ঠিত মাল্টি ব্লগিং সাইটে ব্লগ লিখবেন? আমি মূলত লিখছি আজকের পোস্ট নিজের ব্লগ সাইটে ব্লগিং নিয়ে। ধরে নিলাম আপনি নিজেই ব্লগ সাইট খুলে ব্লগিং করবেন। তারপর আপনাকে নির্বাচন করতে হবে আপনি কোন ব্লগিং প্লাটফর্ম -এ লিখবেন। বিশ্বের অন্যতম সেরা দু'টি ব্লগিং প্লাটফর্ম হল ওয়ার্ডপ্রেস এবং ব্লগস্পট। তবে আপনাকে প্রথমত ব্লগস্পট ব্যবহারের পরামর্শ দিব। ওয়ার্ডপ্রেস বিশ্বের এক নম্বর ব্লগিং প্লাটফর্ম তাতে কারোই সন্দেহ নেই। কিন্তু মনে রাখতে হবে ওয়ার্ডপ্রেস যেহেতু বড় প্লাটফর্ম তাই এতে ব্লগিং করতে হলে আপনার জ্ঞানও থাকতে হবে বড়। কিন্তু আপনি যেহেতু একেবারেই নবীন একজন ব্লগার তাই আপনার জন্য ব্লগস্পট সবচেয়ে কার্যকারী প্লাটফর্ম। অভিজ্ঞ হওয়ার পর আপনি ওয়ার্ডপ্রেসে হাত দিতে পারবেন সহজেই। তাই ছোট প্লাটফর্ম দিয়েই শুরু করুন। কারণ আগে স্বরবর্ণ শিখেই ব্যঞ্জনবর্ণতে হাত দিতে হয়।

ব্লগিং প্লাটফর্ম


৪. ডোমেইনঃ ব্লগস্পট একটি ফ্রি ব্লগিং প্লাটফর্ম। এতে ডোমেইন/হোস্টিং পুরো ফ্রি। কিন্তু ডোমেইনটি আপনাকে দেওয়া হয় সাধারণত সাবডোমেইন। তবে ব্লগস্পট আপনাকে আপনার নিজস্ব কেনা ডোমেইন ব্যবহারের সুযোগ দিয়ে থাকে। আপনি যদি আর্থিকভাবে সচ্ছল হয়ে থাকেন তবে একটি টপ লেভেল ডোমেইন (যেমনঃ ডট কম, ডট নেট, ডট অরগ, ডট ইনফো ইত্যাদি) কিনে নিতে পারেন। একটি ডোমেইন আপনি ৮০০-১০০০ টাকার মধ্যেই কিনতে পারবেন। আর যদি আপনি ডোমেইন কিনতে সমর্থ না হন তবে মন খারাপ করার কিছুই নেই পরবর্তীতে কিনে নিবেন। আমিও আর্থিক সমস্যার কারণে ব্লগ শুরুর ৬ মাস পর ডোমেইন কিনেছিলাম।

ডোমেইন


৫. ব্লগ ডিজাইনঃ ব্লগস্পটে ব্লগ ডিজাইন খুবই সহজ বলতে গেলে। ব্লগস্পটের ডিফল্ট টেমপ্লেট কাস্টমাইজ করা নতুনরা অল্পতেই শিখতে পারবেন। কিন্তু এক্সটারনাল টেমপ্লেট ব্যবহার করতে চাইলে আপনাকে এইচটিএমএল, সিএসএস এবং অন্যান্য কিছু ল্যাঙ্গুয়েজ জানতে হবে কাস্টমাইজ করার জন্য। ব্লগ ডিজাইন করতে আদর্শ হিসেবে বিভিন্ন ব্লগ সাইটের ডিজাইন অনুসরণ করতে পারেন। আপনি "ব্লগে নতুন" এই শব্দটা মনে কখনই প্রশ্রয় দিবেন না অন্তত ডিজাইনের ক্ষেত্রে। ডিজাইন করতে নিজেকে সবসময় মনে মনে প্রফেশনাল মনে করুন। খুবই সাদামাটার মাঝেও আকর্ষণীয় ব্লগ ডিজাইন করা সম্ভব। প্রফেশনাল ডিজাইনাররা মূলত এটাই করে থাকে। ব্লগ ভিজিটর কোন ধরণের ডিজাইন পছন্দ করে সেটি ভাবুন অথবা নিজে নিজেই ব্লগের ভিজিটর হোন এবং ঠিক করুন ব্লগটি কেমন ডিজাইনের হওয়া উচিত। এভাবেই সাদামাটা একটি আকর্ষণীয় ব্লগ ডিজাইন করে ফেলুন।

ব্লগ ডিজাইন


৬. কন্টেন্ট লেখাঃ ব্লগিং এর প্রাণ বা রক্ত যাই বলুন না কেন, কন্টেন্ট হল ব্লগিং এর মূল সম্পদ। এই ব্যাপারে আমি হাজারবার শুধু একটা কথাই বলব সেটা হল, "ইউনিক কন্টেন্ট লিখুন"। অর্থাৎ নিজে লিখুন। কোন ক্রমেই কপি পেস্ট করবেন না। কপি পেস্ট কন্টেন্টের ১% মূল্যও নেই। আপনার কাছে কপি পেস্টের কাছে বিশাল কিছু হলেও আপনি বাদে সবাই কপি পেস্ট কন্টেন্ট ঘৃণা করে। আরেকটা কথা বলব সেটা হল, "কপি পেস্ট কন্টেন্ট দিয়ে ব্লগ লিখে আর যাই কিছু হওয়া যাক না কেন অন্তত ব্লগার হওয়া যায়না"। তাই এদিক ওদিক না দেখে সুন্দর, সাবলীল ভাষায় নিজের কন্টেন্ট লিখুন ধারাবাহিকভাবে। আপনি যে টপিক লিখবেন সে বিষয়ে পাঠককে সুন্দরভাবে বুঝাতে যেরকমভাবে বুঝাতে হবে ঠিক সেভাবেই আপনার লেখনীর মাধ্যমে বুঝাবেন। বানান ভুল না করার যথেষ্ট চেষ্টা করবেন। গ্রামাটিক্যাল এবং বানান ভুল চেক করার জন্য বিভিন্ন সাইট রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

ইউনিক কন্টেন্ট


৭. এসইওঃ ব্লগের কন্টেন্ট লিখলেন সুন্দর সুন্দর কিন্তু ভিজিটর তো আপনার কন্টেন্ট সম্পর্কে এমনি এমনি জানবেনা। ইন্টারনেটের বেশিরভাগ ব্যবহারকারিরা কোন বিষয় জানতে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন সাইটে সার্চ করে। কিন্তু এখানেও সমস্যা আছে। কেউ সার্চ করল আর হাজার হাজার ব্লগের মাঝে আপনার ব্লগটি প্রথম সার্চ রেজাল্টে আনতেই কাজ করে এসইও। এসইও শব্দের অর্থ হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। তাই ব্লগের জন্য কার্যকারী এসইও করতে পারলে আপনার ব্লগে আসতে থাকবে প্রচুর পরিমাণ পাঠক।

এসইও


পরিশেষে বলব, খুবই সহজ কয়েকটি কথায় আপনার নতুন ব্লগিং জীবনের জন্য কিছু টিপস দিলাম। জানিনা কতটুকু কাজে আসবে। তবে নিজের ব্লগিং জীবনের অভিজ্ঞতা থেকেই এসব টিপস আপনাদের জন্য শেয়ার করলাম। কিছুটা কাজে আসলে আমাকে দয়া করে জানাতে কার্পণ্যবোধ কখনই করবেন না। আপনার ব্লগিং জীবন সুন্দর, সার্থক হোক এই কামনায় শেষ করছি আজকের পোস্ট। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ...

সাফল্য অর্জন করুন ব্লগিং জগতে

ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই

ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই

নিঃসন্দেহে ফেসবুক বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট এবং চ্যাটিং করার জন্যও এর জনপ্রিয়তার জুড়ি নেই। অ্যান্ড্রয়েড বা স্মার্টফোনে ফেসবুক চ্যাটিং করার জন্য ফেসবুক মেসেঞ্জারটিও সকল মেসেঞ্জার অপেক্ষা অধিক জনপ্রিয়। ফেসবুক ইউজারদের প্রত্যেকেই প্রায় তাঁর অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটি ব্যবহার করে থাকেন। 
ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই
কিন্তু লক্ষ্য করেছেন কি, ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটিতে লগ আউট করার জন্য কোন অপশন নেই? ফেসবুক মেসেঞ্জারে লগিন করা প্রত্যেক ব্যবহারকারীই এটি লক্ষ্য করেছেন যে, মেসেঞ্জারটি থেকে লগ আউট হওয়ার কোন অপশন পাওয়া যায় না। আসলেই তাই। ফেসবুক মেসেঞ্জারে আসলে কোন লগ আউট অপশন নেই। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি ফেসবুক মেসেঞ্জারের সবচেয়ে বাজে দিক হচ্ছে এটি। এই লগ আউট অপশন না থাকায় প্রায় অনেকেই ঝামেলায় পড়েন। কোন কারণে লগ আউট করার প্রয়োজন দেখা দিলে লগ আউট হওয়া সম্ভব হয়না। অনেকেই মেসেঞ্জারে এক অ্যাকাউন্টে লগিন করে পরবর্তীতে অন্য অ্যাকাউন্টে লগিন করতে চাইলে তখন আবিষ্কার করেন যে, মেসেঞ্জারে লগ আউট অপশন নেই। কিন্তু ছোট একটু ট্রিকস খাটিয়েই আমরা ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হতে পারি সহজেই। ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস থেকে লগ আউট হওয়ার জন্য আমরা অ্যাপটির ডাটা ক্লিয়ার অপশন ব্যবহার করতে পারি। যারা ইতিমধ্যে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসের ডাটা ক্লিয়ার কিভাবে করে তাদের নতুন করে শেখানোর কিছু নেই। তবে নতুন অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের স্বার্থে অ্যাপস ডাটা ক্লিয়ার করার টিউটোরিয়াল শেয়ার করছি।

ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট করার পদ্ধতি / টিউটোরিয়াল

  • আমরা ইতিমধ্যে জেনে ফেলেছি যে, ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হওয়ার জন্য আমরা এই অ্যাপটির ডাটা মুছে দিব। তবে এর আগে প্রথম কাজ হচ্ছে আপনার ফোনে Recent Apps List -এ যদি ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটি থেকে থাকে তাহলে প্রথমেই সেটি Recent Apps List থেকে রিমুভ করুন।
  • এবার Settings > Apps অপশনে গিয়ে Messenger অ্যাপটি ক্লিক করুন।
  • এখন Clear Data বাটনটিতে ক্লিক করলে Delete App Data নামের একটি পপ আপ উইন্ডো পাবেন। সেখানে Ok ক্লিক করে দিন। ব্যাস, ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটির ডাটা মুছে ফেলা হয়েছে। মানে এর আগে মেসেঞ্জারটি ইউজ করার সব ডাটা ফোন থেকে মুছে ফেলা হয়েছে।
ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই
ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হোন সহজেই

এখন বলা চলে, ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটির ডাটা মুছে ফেলার কারণে পূর্বে লগ-ইন করা আইডি থেকে আপনি লগ আউট হয়ে গেছেন। এবার চালু করুন ফেসবুক মেসেঞ্জার অ্যাপটি। দেখবেন মেসেঞ্জারে ওয়েলকাম জানিয়ে আপনার আগের অ্যাকাউন্ট নেম আবারো দেখাচ্ছে। ভাববেন না, লগ আউট হয়নি। লগ আউট হয়েছে। আসলে মেসেঞ্জার অ্যাপটি সম্পূর্ণ ভাবেই ফেসবুকের মূল অ্যাপের সাথে ইন্ট্রিগ্রেটেড থাকায় আপনার অ্যাকাউন্ট নেম দেখাবে। তবে আপনি নতুন কোন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে মেসেঞ্জারে লগিন করতে চাইলে দেখবেন Switch Account নামের একটি অপশন আছে। সেটায় ক্লিক করে যথানিয়মে মেসেঞ্জারে লগিন করুন আপনার কাঙ্ক্ষিত ইমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে। 
এই হলো ফেসবুক মেসেঞ্জার থেকে লগ আউট হবার সহজ টিউটোরিয়াল। এর চেয়ে সহজ টিউটোরিয়াল নেই। কারণ ফেসবুক মেসেঞ্জারে লগ আউট অপশনটি না থাকাতেই আমরা এরকম ঘুরায় প্যাঁচায় ট্রিকস খাটিয়ে লগ আউট হলাম। তবে ফেসবুক মেসেঞ্জারে একটি লগ আউট অপশন থাকা অবশ্যই উচিৎ। ধন্যবাদ এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য।

ঘরে বসে অনলাইন আয়ের মাধ্যম । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে এমন একটি মার্কেটিং সিস্টেম, যার মাধ্যমে আপনি আনলাইনে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। প্রথমেই জানা যাক অ্যাফিলিয়েশন বিষয়টি কী? অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে একটি মার্কেটিং সিস্টেম, যা বিশ্বের বিভিন্ন কোম্পানি ব্যবহার করে। আমরা যদি বিশ্বব্যাপী বহুল পরিচিত অ্যামাজন স্টোর (amazon.com), ইবে স্টোর (ebay.com) ব্রাউজ করি, তাহলে দেখব এখানে বিভিন্ন ধরনের পণ্য কেনা যায়। এখন এই অ্যামাজন বা ইবের পণ্য যদি আপনি নিজের জন্য না কিনে কোনো মাধ্যমে বিক্রি করে দিতে পারেন, তাহলে সেটিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অর্থাৎ অ্যামাজন বা ইবের পণ্য আপনি যদি কোনো মাধ্যমে বিক্রি করিয়ে দিতে পারেন, তাহলে এরা আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন দেবে। যেমন অ্যামাজন স্টোরের ১০০০ ডলারের পণ্য আপনি বিক্রি করিয়ে দিলে আপনাকে কমপক্ষে ৪০ ডলার কমিশন দেবে। এভাবে বিশ্বের প্রায় সব কোম্পানিই তাদের পণ্যের বিক্রির ওপর কমিশন দেয়। আর তা-ই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক পাওয়া যাবে এ সাইটে : affiliate-program.amazon.com.

অনেকেই হয়তো নিজেদের ওয়েবসাইটের জন্য ডোমেইন হোস্টিং কিনে থাকেন। বিশ্বব্যাপী বহুল পরিচিত একটি হোস্টিং কোম্পানি হচ্ছে হোস্টগেটর (hostgator.com)। যদি হোস্টগেটরের হোস্টিং আপনি কোনো মাধ্যমে বিক্রি করাতে পারেন, তাহলে প্রতিটি বিক্রির জন্য হোস্টগেটর আপনাকে কমিশন দেবে। আর এ ধরনের মার্কেটিং করাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। হোস্টগেটরের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক পাওয়া যাবে এ সাইটে : www.hostgator.com/affiliates
যদি বাংলাদেশের একটি ওয়েরসাইট টেমপেস্নট তৈরি করে এমন একটি কোম্পানি জুমশেপারের (joomshaper.com) ওয়েবসাইট ভিজিট করেন, তাহলে দেখা যাবে এখান থেকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্য থিম/টেমপ্লেট, প্লাগইন কেনা যায়। এখন এই থিম/টেমপ্লেট, প্লাগইন যদি আপনার মাধ্যমে বিক্রি হয় তাহলে জুমশেপার আপনাকে কমিশন দেবে। আর এই কমিশন পাওয়ার জন্য মার্কেটিং করাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। জুমশেপারের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক পাওয়া যাবে এ সাইটে : joomshaper.com/ affiliate/affiliates/

এভাবে বিশ্বের পায় প্রতিটি কোম্পানিরই অ্যাফিলিয়েট পণ্য রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে কী কী দরকার?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত অনলাইন মার্কেটিং। তাই আপনাকে কমপিউটার, ইন্টারনেট এবং ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। ইন্টারনেট মার্কেটিং সম্পর্কে (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, ই-মেইল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং) ভালো ধারণা নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরম্ন করলে ভালো হবে।
ভালো ইংরেজি জানলে আর ঠিকমতো কাজ করলে পাঁচ থেকে সাত মাসের ভেতরেই আপনি দক্ষ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শেখার জন্য যেসব বিষয় আপনাকে শিখতে হবে তা হলো :
* সাবলীল ইংরেজি লেখার ক্ষমতা।
* বস্নগ তৈরি ও তা রক্ষণাবেক্ষণ জানা।
* বস্নগ প্রমোশনের বা মার্কেটিংয়ের জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) শিখতে হবে।
* সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং জানতে হবে।
* ই-মেইল মার্কেটিংয়ে দক্ষতা থাকতে হবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং যেভাবে করবেন
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেকভাবে করা যায়। যেমন কোনো একটি রিভিউ সাইট তৈরি করে এরপর সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে ভিজিটর জেনারেট করে অথবা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা ই-মেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে।
প্রোডাক্ট রিভিউ সাইট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংওয়র অন্যতম একটি মাধ্যম। একটি জরিপে দেখা যায় :
* ৮৩ শতাংশ ভোক্তা বলেছেন প্রোডাক্ট রিভিউ তাদের পার্সেজ ডিসিশনকে প্রভাবিত করে।
* ৭০ শতাংশ ক্রেতা কেনার আগে অনলাইনে প্রোডাক্ট রিভিউ খোঁজেন।
* প্রায় অর্ধেকেরও বেশি ক্রেতা প্রোডাক্ট রিসার্চের অংশ হিসেবে সার্ভে এবং ভোক্তাদের রিভিউ পড়ে থাকেন।
* প্রায় ১০ জনের মধ্যে ৯ জন মার্কিনি কেনার আগে কোনো না কোনো সময় প্রোডাক্ট রিভিউ পড়ে থাকেন।

সাধারণত দেখা যায়, একজন ক্রেতা একটি পণ্য কেনার আগে সে সম্পর্কে অনলাইনে জানতে চান। যেমন একজন ব্যক্তি একটি Folding Bike কিনতে চান। সাধারণত বাইকটি কেনার আগে সে এটি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেন। তখন তিনি হয়তো গুগল বা ইয়াহু সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দেন Best Folding bike, Folding bike review, Folding bike price, Folding bike price in usa এসব কিওয়ার্ড লিখে। নির্দিষ্ট কিওয়ার্ডের জন্য আপনার প্রোডাক্ট রিভিউ সাইটটি যদি বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমে নিয়ে আসতে পারেন, তাহলে প্রোডাক্ট অ্যাফিলিয়েটের মাধ্যমে ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন।
কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের অনেক বড় বড় সাইট বা নেটওয়ার্ক রয়েছে, যেগুলো থেকে সাইনআপ করে আপনি বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন। বিশ্বের বড় কয়েকটি অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক হচ্ছে :
কমিশন জাংশন commissionjunction.com
ক্লিকব্যাংক http://www.clickbank.com/
ওয়ান নেটওয়ার্ক ডিরেক্ট onenetworkdirect.com
লিঙ্কশেয়ার http://www.linkshare.com/
অ্যামাজন http://www.amazone.com/
কমিশন সোআপ commissionsoup.com/
শেয়ারএসেল shareasale.com/
ওয়ারিয়রপস্নাস warriorplus.com/
অ্যাফিলিয়েটউইন্ডো affiliatewindow.com/

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কোথায় শিখবেন?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে ইন্টারনেট মার্কেটিংয়ের অনেক কিছু জানতে হবে এবং প্রচুর পড়াশোনা করা দরকার। ইন্টারনেটে সার্চ করে বিভিন্ন লেখকের লেখা পড়ে, তাদের পিডিএফ বই পড়ে বা ভিডিও দেখেও আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে পারেন। তবে ইন্টারনেট থেকে শিখতে প্রচুর সময় নষ্ট হতে পারে সরাসরি গাইডলাইনের অভাবে। কারণ আপনি ভালো রিসোর্স কোথায় আছে জানেন না এবং ইন্টারনেটে সার্চ করে সবকিছু পাওয়া অনেক দুরূহ ব্যাপার। হাতে-কলমে শেখার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রফেশনালি কেউ করছে তার কাছ থেকে বা ভালোমানের কোনো প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটেরও দারস্থ হতে পারেন, যারা দ্রুত আপনাকে একজন সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে সাহায্য করবে। বাংলাদেশে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শেখার জন্য ভালো কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হলো : এক্সপোনেন্ট একাডেমি (xponentacademy.com), ডেভসটিম ইনস্টিটিউট (devsteaminstitute.com) ও আইটি একাডেমি (sylhetitacademy.com)। প্রতিষ্ঠানগুলোতে আপনি কোনো কোর্সে ভর্তি না হয়েও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে পরামর্শ নিতে পারবেন।

বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে কাজের সম্ভাবনা
অনলাইনে টাকা আয়ের সবচেয়ে বড় যে উপায়, সেটিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। ২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী, শুধু অ্যাফিলিয়েট মাকের্টিংয়ের মাধ্যমে মার্কেটারেরা আয় করেছেন ৬০ হাজার কোটি টাকা। বিশাল এই বাজারের ১ শতাংশও যদি আমরা ধরতে পারি, তাহলে প্রতিবছর দেশে আসবে ৬০০ কোটি টাকা। এই জায়গাটিতে পৌঁছানো খুব একটা কঠিন হবে না, যদি উপযুক্ত ট্রেনিং নিয়ে দক্ষতা অর্জন করা যায়।
আবার রিভিউ ব্লগ লিখে অ্যাফিলিয়েট মাকের্টিংয়ের ওয়েবসাইটে গুগল অ্যাডসেন্সসহ বিভিন্ন অ্যাড নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও নিজের সাইট থেকে আয় করা যায়। এখান থেকেই আমাদের তরম্নণদের কোটি টাকা আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।

বাংলাদেশে এখন এমন অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার রয়েছেন, যারা ব্লগ লিখে মাসে আয় করছেন ৩ থেকে ৮ হাজার ডলার পর্যন্ত

কিছু কথা
এই
সাইটে দেয়া সকল ইনকাম করার টিপস,প্রক্রিয়া/পদ্ধতি এখানে দেয়া ইনকাম করার সাইট সব বিশ্বস্ত এখানে কোন ভুয়া টিপস বা সাইট নিয়ে পোষ্ট করা হয় না ।। ইনকাম করার সকল পদ্ধতি এখানে শিখানো হবে এবং সেই পদ্ধতি গুলো ১০০% সত্যি যে সাইট গুলো সত্যি পেমেন্ট দেই শুধুমাত্র সেই সাইট গুলো থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন তা নিয়ে এখানে পোষ্ট করা হয়। তাই এখানকার সকল ইনকাম করার রাস্তা আপনি নির্দিধায় অনুসরন করতে পারেন

আর ছোট খাট হেল্প এর জন্য আমার দেয়া রিফারেল লিংক দিয়ে সকল ইনকাম করার সাইটে রেজিস্ট্রেশন করবেন

***নতুন নতুন ইনকাম করার ওয়ে শিখতে আমাদের সাথেই থাকুন

Popular Posts

Categories

Tips & Trick টিপস এন্ড ট্রিকস Blogspot Download ইন্টারনেট বাংলালিংক Make Money Online tips Blogger Computer Earn Without Investment Neobux TELECOMMUNICATION অনলাইন একের ভিতর সব ওয়েব ডিজাইন গুগল মেইল গ্রামীণফোন ডাউনলোড নেটওয়ার্ক বাংলালিংক সিম মোবাইল মোবাইলীয় Advance Computer Operating Affiliates Marketing Apps Audio Editor Awesome Cursors for Bloggers BD JOBS Computer Guru Copy Direct Link Data Recovery Software Design Earn Money Online Facebook File Management File arrangement Free Full Verified Paypal GP Internet Tips GP MB এর মেয়াদ বাড়ানো Gokano.com Gp eid Offer Gp flexi plane Headphone Internet Tips Internet Trick Jobs Keyboard Shortcut Link Generator MS word MS word Keyboard Shortcut Messager Mining site Mobile Net Speed Online Jobs PC Solve PDF Editor PDF Reader PDF Tools Paid Apps Payoneer Paypal SEO Sitemap Software Web Hacking Windows Windows Doctor Windows Problem Solve bangladeshi domain hosting cheap domain hosting daily income domain-hosting gp free 1gb 7 days gp free 1gb data gp free 1gb internet bonus gp free 1gb internet offer by referring friends gp free 250mb data gp offer grameenphone free 1GB internet new gp offer torrent to idm tutorial what will you do youtube tricks অটো রিফ্রেশ অফার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আমার টিউন্স ইউটিউব ইউটিউব ট্রিক ইলেকট্রনিক গেজেট ইলেক্ট্রনিক্স ওপেন সোর্স ওয়াইফাই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ওয়েব ব্রাউজার ওয়েব সাইট কম্পিউটার করবেন না কাজ ক্ষতিকর দিক গুরুত্বপূর্ণ জেনে রাখুন টরেন্ট (torrent) ফাইল ডাউনলোড করুন আইডিএম ব্যবহার করে টিউটোরিয়াল টিপস ডেস্কটপ টিপস তথ্য প্রযুক্তি দৈনিক আয় নতুন ও বন্ধ সিম নতুন পদ্বতি নাম ও লিঙ্ক নিরাপদ নেটওয়ার্কিং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পাসওয়ার্ড প্রযুক্তি প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট ফ্রি ফ্রি ইন্টারনেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য বুকমার্ক ব্যাকআপ ব্লগ সাইট মাউস নষ্ট হলে কি করবেন মাস্টারকার্ড রাউটার রেজিষ্ট্রেশন সংগ্রহ. বাংলাদেশী. ডোমেইন/হোস্টিং. প্রভাইডার. তালিকা .A টু Z সচেতন হোন সাবধান হোন সিম ক্লোনিং সেলফি স্টিক হার্ড ড্রাইভ হেডফোন হ্যাকিং ১GB ৫ টাকায়

Blog Archive

Contact Form

Name

Email *

Message *